বিষয়বস্তুতে চলুন

অম্বিকা চক্রবর্তী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Raselahmedsom (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Raselahmedsom (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| pre-nominals =
| pre-nominals =
|honorific_prefix =
| honorific_prefix =
| name = অম্বিকা চক্রবর্তী
| name = রাসেল আহমেদ সম্রাট
| post-nominals =
| post-nominals =
| image =
| image =
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
| caption =
| caption =
| native_name =
| native_name =
|psedonym =
| psedonym =
| native_name_lang =
| native_name_lang =
| pronunciation =
| pronunciation =
| birth_name =
| birth_name =
| birth_date = ১৮৯২
| birth_date = ০২ জুন ২০০২
| birth_place = রায়খলা,ধুলদিয়া,গচিহাটা কাটিয়া কিশোরগঞ্জ
| birth_place = [[চট্টগ্রাম]], [[ব্রিটিশ ভারত]], (বর্তমান {{পতাকা আইকন|Bangladesh}} [[বাংলাদেশ]])
| baptised =
| baptised =
| disappeared_date =
| disappeared_date =
| disappeared_place =
| disappeared_place =
| disappeared_status =
| disappeared_status =
| death_date = ৬ মার্চ, ১৯৬২
| death_date =
| death_place =
| death_place = [[কলকাতা]], [[ব্রিটিশ ভারত]], (বর্তমান {{পতাকা আইকন|India}} [[ভারত]])
| death_cause =
| death_cause =
| body_discovered =
| body_discovered =
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
| residence =
| residence =
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
| nationality = ব্রিটিশ ভারতীয়
| nationality = 🇧🇩 বাংলাদেশী
| religion = [[হিন্দু]]
| religion = [[ইসলাম]]
| other_names =
| other_names =
| citizenship = {{পতাকা|ব্রিটিশ ভারত}}
| citizenship = 🇧🇩 বাঙালী
| education =
| education =
| alma_mater =
| alma_mater =
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
| employer =
| employer =
| organization =
| organization =
| agent =
| agent =
| known_for = বাংলাদেশের একমাত্র সিঙ্গেল পোলা
| known_for = [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন|চট্টগ্রামের অস্ত্রগার আক্রমণের]] ব্যক্তি
| notable_works =
| notable_works =
| style =
| style =
৫৫ নং লাইন: ৫৫ নং লাইন:
| predecessor =
| predecessor =
| successor =
| successor =
| party = বাংলাদেশ জাতীয়বাদি দল
| party = স্বাধীনতার পুর্বে [[অনুশীলন সমিতি]], স্বাধীনোত্তর কালে [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি]]
| movement = [[ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন]]
| movement = অবৈধ সরকার পতন
| opponents =
| opponents =
| boards =
| boards =
| criminal_charge =
| criminal_charge =
| criminal_penalty =
| criminal_penalty =
| criminal_status =
| criminal_status =
| spouse =
| spouse =
৬৬ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
| children =
| children =
| parents =
| parents =
| mother =
| mother = আমেনা
| father = নন্দকুমার চক্রবর্তী
| father = মমিন
| relatives =
| relatives =
| family =
| family =
৮৪ নং লাইন: ৮৪ নং লাইন:
| footnotes =
| footnotes =
}}
}}
{{অনুশীলন সমিতি}}

রাসেল আহমে (২০০২- [[মার্চ ৬|২ জুন]] ) হলেন একজন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|এশিয়া মহাদেলের]] [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব।<ref name="সংসদ">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=বসু |প্রথমাংশ১=অঞ্জলি |শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান |খণ্ড=১ |সংস্করণ=পঞ্চম সংস্করণ, দ্বিতীয় মুদ্রণ |সম্পাদক-শেষাংশ=বসু |সম্পাদক-প্রথমাংশ=অঞ্জলি |সম্পাদক২-শেষাংশ=সেনগুপ্ত |সম্পাদক২-প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র |অবস্থান=কলকাতা |প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ |বছর=নভেম্বর ২০১৩ |পাতা=৪৪ |আইএসবিএন=978-8179551356 |সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-04 }}</ref>
রাসেল আহমে (২০০২- [[মার্চ ৬|২ জুন]] ) হলেন একজন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|এশিয়া মহাদেলের]] [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব।<ref name="সংসদ">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=বসু |প্রথমাংশ১=অঞ্জলি |শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান |খণ্ড=১ |সংস্করণ=পঞ্চম সংস্করণ, দ্বিতীয় মুদ্রণ |সম্পাদক-শেষাংশ=বসু |সম্পাদক-প্রথমাংশ=অঞ্জলি |সম্পাদক২-শেষাংশ=সেনগুপ্ত |সম্পাদক২-প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র |অবস্থান=কলকাতা |প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ |বছর=নভেম্বর ২০১৩ |পাতা=৪৪ |আইএসবিএন=978-8179551356 |সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-04 }}</ref>


==জন্ম ও শৈশব==
==জন্ম ও শৈশব==
অম্বিকা চক্রবর্তীর জন্ম [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]]। তার পিতার নাম নন্দকুমার চক্রবর্তী।<ref name="সংসদ"/>
রাসেল মিয়া [[কিশোরগঞ্জ|কিশোরগঞ্জের]]। তার পিতার নাম মমিন মিয়া।<ref name="সংসদ"/>
==বিপ্লবী কর্মকাণ্ড==
==জীবনের কর্মকাণ্ড==
ছোট বেলা থেকেই বড় কিছু হওয়া সপ্ন দেখা, বাবা গরিব হওয়ার কারনে জীবনে কোনো ইচ্ছে বা সপ্নই সে পূরণ করতে পারে না। পড়াশোনা ভালো থাকায় সবাই তাকে ভালোবাসতো,আদর করতে কিন্তু বাবার টাকা না থাকায় অন্যদের সাথে বেশি মিশতে পারতো,না একা একা চলতো, সে সপ্ন দেখতো বড় হয়ে ডাক্তার হবে,আবার কখনো বড় অফিসার হবে কিন্তু তার এসব আর হয়ে উঠা হলো না, সে কোনো ভাবে প্রাইমারি স্কুল টা পার করে তার পর থেকেই শুরু হয় জীবনের াআসল সমস্যা গুলু<ref name="সংসদ"/>
[[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম মহাযুদ্ধের]] সময় ১৯১৬ সালের শেষভাগে বিপ্লবী দলের কাজে জড়িত থাকায় গ্রেপ্তার হন। ১৯১৮ সালে মুক্তি পান এবং বিপ্লবী নায়ক [[সূর্য সেন|সূর্য সেনের]] সংগে যোগ দিয়ে চট্টগ্রামে একটি বিপ্লবী ঘাঁটি গড়ে তোলেন। ১৯২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর রেল কোম্পানির টাকা ডাকাতি করার পর চট্টগ্রাম শহরের প্রান্তে তাদের গোপন ঘাঁটি পুলিশ ঘিরে ফেলে। অবরোধ ভেদ করে পালিয়ে যাওয়ার সময় নাগরখানা পাহাড়ে পুলিশের সংগে খণ্ডযুদ্ধ হয়। ঐ যুদ্ধে আহত হয়ে সূর্য সেন এবং তিনি বিষ পান করেন; কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে বেঁচে যান ও পরে গ্রেপ্তার হয়ে বিচারে মুক্ত হন। আদালতে তাদের পক্ষ সমর্থন করেন ব্যারিস্টার [[যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত]]। ১৯২৪ সালে বাংলার অন্যান্য বিপ্লবীদের সংগে পুনরায় গ্রেপ্তার হয়ে কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনের কিছু আগে ১৯২৮ সালে মুক্তি পান।<ref name="সংসদ"/>


==চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল==
==চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল==
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চূড়ান্ত পর্যায়ের [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল|চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের]] দিন তার নেতৃত্বে একটি ক্ষুদ্র দল শহরের টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা ধ্বংস করে। আত্মরক্ষার জন্য পাহাড় অঞ্চলে চারদিন অভুক্ত অবস্থায় থাকার পর ২২ এপ্রিল তারিখে পুলিশ ও মিলিটারির এক বিরাট বাহিনীর সংগে জালালাবাদের যুদ্ধে গুরুতরভাবে আহত হন। সঙ্গীরা তাকে মৃত মনে করে ত্যাগ করে চলে যায়। গভীর রাতে জ্ঞান ফিরে আসে ও পাহাড় ত্যাগ করে একটি নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। কয়েক মাস পরে ধরা পড়েন। বিচারে প্রথমে প্রাণদণ্ড ও পরে আপিলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চূড়ান্ত পর্যায়ের [[চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল|চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের]] দিন তার নেতৃত্বে একটি ক্ষুদ্র দল শহরের টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা ধ্বংস করে। আত্মরক্ষার জন্য পাহাড় অঞ্চলে চারদিন অভুক্ত অবস্থায় থাকার পর ২২ এপ্রিল তারিখে পুলিশ ও মিলিটারির এক বিরাট বাহিনীর সংগে জালালাবাদের যুদ্ধে গুরুতরভাবে আহত হন। সঙ্গীরা তাকে মৃত মনে করে ত্যাগ করে চলে যায়। গভীর রাতে জ্ঞান ফিরে আসে ও পাহাড় ত্যাগ করে একটি নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। কয়েক মাস পরে ধরা পড়েন। বিচারে প্রথমে প্রাণদণ্ড ও পরে আপিলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।


==পরবর্তী জীবন==
==মাধ্যমিক জীবন==
২০১৬ সালে প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয় সে,পড়াশোনা ভালো এর পাশাপাশি, বন্ধুদের সাথে আড্ডা ঘুরফেরি না করলে চলে না,স্কুল এ কোনো মেয়ে বাদ পড়েনি সে তাদের সাথে লাইন মারে নি,তবে সে এসব করতো তার ভালো লাগার জন্য, কারন ছোট বেলা একা একা কাটিয়ে
১৯৪৬ সালে মুক্তি পাবার পর [[সাম্যবাদ|কমিউনিস্ট]] আন্দোলনে যুক্ত হন। দেশবিভাগের পর উদ্বাস্তু পুনর্বাসনের চেষ্টায় একটি সমবায় গঠন করেন। [[ভারতের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৫১|ভারতের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে]] বিজয়ী হয়ে বঙ্গীয় সাধারণ সভার সদস্য হন। ১৯৪৮ সালে [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি]] বেআইনি ঘোষিত হলে আত্মগোপন করেন। ১৯৪৯-৫১ সালে পুনরায় কারাবাস করেন।


== প্রেমের জীবন ==
== মৃত্যু ==
প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্কুলে উঠার সাথে সাথে একটা মেয়েকে তার ভালো লাগে,কিন্তু তাকে মেয়াটা পছন্দ করতো না বেশি,
অম্বিকা চক্রবর্তী ১৯৬২ সালের ৬ মার্চ [[কলকাতা|কলকাতার]] রাজপথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="সংসদ" />


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
সে এখন তার সবকিছু হারিয়ে একা আবারও {{সূর্য সেন}}
{{সূত্র তালিকা}}

{{সূর্য সেন}}
{{ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন}}
{{ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন}}



১৪:৩৩, ৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রাসেল আহমেদ সম্রাট
জন্ম০২ জুন ২০০২
রায়খলা,ধুলদিয়া,গচিহাটা কাটিয়া কিশোরগঞ্জ
জাতীয়তা🇧🇩 বাংলাদেশী
নাগরিকত্ব🇧🇩 বাঙালী
পরিচিতির কারণবাংলাদেশের একমাত্র সিঙ্গেল পোলা
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়বাদি দল
আন্দোলনঅবৈধ সরকার পতন
পিতা-মাতা
  • মমিন (পিতা)
  • আমেনা (মাতা)

রাসেল আহমে (২০০২- ২ জুন ) হলেন একজন এশিয়া মহাদেলের বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব।[]

জন্ম ও শৈশব

রাসেল মিয়া কিশোরগঞ্জের। তার পিতার নাম মমিন মিয়া।[]

জীবনের কর্মকাণ্ড

ছোট বেলা থেকেই বড় কিছু হওয়া সপ্ন দেখা, বাবা গরিব হওয়ার কারনে জীবনে কোনো ইচ্ছে বা সপ্নই সে পূরণ করতে পারে না। পড়াশোনা ভালো থাকায় সবাই তাকে ভালোবাসতো,আদর করতে কিন্তু বাবার টাকা না থাকায় অন্যদের সাথে বেশি মিশতে পারতো,না একা একা চলতো, সে সপ্ন দেখতো বড় হয়ে ডাক্তার হবে,আবার কখনো বড় অফিসার হবে কিন্তু তার এসব আর হয়ে উঠা হলো না, সে কোনো ভাবে প্রাইমারি স্কুল টা পার করে তার পর থেকেই শুরু হয় জীবনের াআসল সমস্যা গুলু[]

চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল

১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল চূড়ান্ত পর্যায়ের চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের দিন তার নেতৃত্বে একটি ক্ষুদ্র দল শহরের টেলিফোন ও টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা ধ্বংস করে। আত্মরক্ষার জন্য পাহাড় অঞ্চলে চারদিন অভুক্ত অবস্থায় থাকার পর ২২ এপ্রিল তারিখে পুলিশ ও মিলিটারির এক বিরাট বাহিনীর সংগে জালালাবাদের যুদ্ধে গুরুতরভাবে আহত হন। সঙ্গীরা তাকে মৃত মনে করে ত্যাগ করে চলে যায়। গভীর রাতে জ্ঞান ফিরে আসে ও পাহাড় ত্যাগ করে একটি নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। কয়েক মাস পরে ধরা পড়েন। বিচারে প্রথমে প্রাণদণ্ড ও পরে আপিলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।

মাধ্যমিক জীবন

২০১৬ সালে প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয় সে,পড়াশোনা ভালো এর পাশাপাশি, বন্ধুদের সাথে আড্ডা ঘুরফেরি না করলে চলে না,স্কুল এ কোনো মেয়ে বাদ পড়েনি সে তাদের সাথে লাইন মারে নি,তবে সে এসব করতো তার ভালো লাগার জন্য, কারন ছোট বেলা একা একা কাটিয়ে

প্রেমের জীবন

প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্কুলে উঠার সাথে সাথে একটা মেয়েকে তার ভালো লাগে,কিন্তু তাকে মেয়াটা পছন্দ করতো না বেশি,

তথ্যসূত্র

সে এখন তার সবকিছু হারিয়ে একা আবারও

  1. বসু, অঞ্জলি (নভেম্বর ২০১৩)। বসু, অঞ্জলি; সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র, সম্পাদকগণ। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান (পঞ্চম সংস্করণ, দ্বিতীয় মুদ্রণ সংস্করণ)। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৪৪। আইএসবিএন 978-8179551356