বিষয়বস্তুতে চলুন

ঢাকা–যশোর রেলপথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎স্টেশন তালিকা: বানান সংশোধন করে নিবন্ধ সংযোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪২ নং লাইন: ৪২ নং লাইন:
}}
}}
{{ঢাকা-যশোর রেলপথ}}
{{ঢাকা-যশোর রেলপথ}}
'''ঢাকা-যশোর রেলপথ''' ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মাণাধীন একটি [[ব্রড-গেজ রেলপথ|ব্রডগেজ]] [[রেলপথ]]। এটি বাংলাদেশ সরকারের [[রেলপথ মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|রেলপথ মন্ত্রাণালয়ের]] অধীনে নির্মাণ করা হচ্ছে। লাইনটি [[ঢাকা]], [[নারায়ণগঞ্জ]], [[মুন্সীগঞ্জ]], [[মাদারীপুর]], [[শরীয়তপুর]], [[ফরিদপুর]], [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ]], [[নড়াইল]] জেলা হয়ে [[যশোর]] পৌঁছাবে। এটি [[পদ্মা সেতু]] সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্প।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/national/news/374087/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ নির্মাণের উদ্বোধন রবিবার {{!}} banglatribune.com|ওয়েবসাইট=বাংলা ট্রিবিউন|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2019/02/18/7883/%E0%A6%86%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0|শিরোনাম=আড়াই ঘণ্টায় যাওয়া যাবে ঢাকা থেকে যশোর|তারিখ=2019-02-18|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/164407/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87|শিরোনাম=ঢাকা-যশোর নতুন রেলপথ নির্মিত হচ্ছে|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref>
'''ঢাকা-যশোর রেলপথ''' ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মাণাধীন একটি [[ব্রড-গেজ রেলপথ|ব্রডগেজ]] [[রেলপথ]]। এটি বাংলাদেশ সরকারের [[রেলপথ মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|রেলপথ মন্ত্রাণালয়ের]] অধীনে নির্মাণ করা হচ্ছে। লাইনটি [[ঢাকা]], [[নারায়ণগঞ্জ]], [[মুন্সীগঞ্জ]], [[শরীয়তপুর]], [[মাদারীপুর]], [[ফরিদপুর]], [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ]], [[নড়াইল]] জেলা হয়ে [[যশোর]] পৌঁছাবে। এটি [[পদ্মা সেতু]] সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্প।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/national/news/374087/%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ নির্মাণের উদ্বোধন রবিবার {{!}} banglatribune.com|ওয়েবসাইট=বাংলা ট্রিবিউন|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2019/02/18/7883/%E0%A6%86%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%98%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0|শিরোনাম=আড়াই ঘণ্টায় যাওয়া যাবে ঢাকা থেকে যশোর|তারিখ=2019-02-18|ওয়েবসাইট=ঢাকা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/164407/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%B9%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87|শিরোনাম=ঢাকা-যশোর নতুন রেলপথ নির্মিত হচ্ছে|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-25}}</ref>


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==

০৬:২৮, ১৬ আগস্ট ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ঢাকা-যশোর রেলপথ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিনির্মাণাধীন
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
স্টেশন১৯
পরিষেবা
ধরনবাংলাদেশের নির্মাণাধীন রেললাইন
ইতিহাস
চালু
  • ভাঙ্গা-মাওয়া(২০২২)
  • ঢাকা-যশোর(২০২৪)
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য১৭২ কিলোমিটার
ট্র্যাক গেজ
চালন গতি১২০

ঢাকা-যশোর রেলপথ ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মাণাধীন একটি ব্রডগেজ রেলপথ। এটি বাংলাদেশ সরকারের রেলপথ মন্ত্রাণালয়ের অধীনে নির্মাণ করা হচ্ছে। লাইনটি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল জেলা হয়ে যশোর পৌঁছাবে। এটি পদ্মা সেতু সংশ্লিষ্ট একটি প্রকল্প।[][][]

ইতিহাস

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় বাংলাদেশের দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলকে আনা হয়। প্রথম ধাপে ঢাকার কমলাপুর থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। ২০২৪ সালে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে মাওয়া-ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৫১ কিলোমিটার রেলপথে ট্রেন চলাচলের কথা বলা হয়েছে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেল লাইন নির্মাণসহ এই প্রকল্পে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা ব্যয় হবার কথা ধরা হয়েছে। এই প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকার অর্থায়ন করছে ১৮ হাজার ২১০ কোটি টাকা, বাকি ২১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা অর্থায়ন করবে চীন।[]

বাংলাদেশ রেলওয়ের পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্প সূত্র জানায়, রেলপথটি ঢাকার কমলাপুর থেকে শুরু হয়ে নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইলের ওপর দিয়ে গিয়ে শেষ হবে যশোরে। এই রেলপথটির

  • প্রথম সেকশন কমলাপুর থেকে গেন্ডারিয়া পর্যন্ত হবে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন।
  • দ্বিতীয় সেকশন হবে গেন্ডারিয়া থেকে মাওয়া ৩৬ কিলোমিটার সিঙ্গেল লাইন। এটি ব্রডগেজ। এই সেকশনে থাকবে ৪টি স্টেশন।
  • তৃতীয় সেকশন হবে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা জংশন পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার। এটিও হবে সিঙ্গেল লাইন ব্রডগেজ। এই ৪২ কিলোমিটারের মধ্যে স্টেশন থাকবে ৫টি।
  • চতুর্থ সেকশনে ভাঙ্গা থেকে রূপদিয়া পর্যন্ত রেলপথ হবে ৮৬ কিলোমিটার। এটিও হবে ব্রডগেজ সিঙ্গেল লাইন। এই অংশে স্টেশন হচ্ছে ১০টি।

১৭২ কিলোমিটার রেলপথে মোট স্টেশন থাকবে ২০টি। যার মধ্যে ১৪টি নতুন নির্মাণ হবে। এগুলো হচ্ছে-কেরানীগঞ্জ, নিমতলা, শ্রীনগর, মাওয়া, জাজিরা, শিবচর, ভাঙ্গা, নাগরকান্দা, মুকসুদপুর, মহেশপুর, লোহাগড়া, নড়াইল, পদ্মবিলা এবং জামদিয়া। বাকি ছয়টি স্টেশন পুনঃবিন্যাস করা হবে। এই রেল পথের মধ্যে প্রায় ২২ কিলোমিটার নির্মাণ হবে ভায়াডাক্ট রেলপথ[] মাটি থেকে ১১ মিটার উঁচু দিয়ে রেল লাইন নির্মাণ হবে। এই অংশে স্টেশন থাকবে দুটি। নির্মাণ করা হবে ৪৩ কিলোমিটার লুপ। থাকবে একটি মেইন লাইন, স্থাপন করা হবে লিফট। এর বাইরে পদ্মা রেল লিংক প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হবে বড় ব্রিজ ৬৬ মিটার এবং ছোট-বড় মিলিয়ে ২২৪ মিটার ব্রিজ-কালভার্ট। ৩০টি লেভেল ক্রসিং এবং ৪০টি আন্ডারপাস নির্মাণ হবে।

২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।[]

স্টেশন তালিকা

ঢাকা-যশোর রেলপথে থাকা রেলওয়ে স্টেশন গুলো[] নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

  1. কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
  2. গেন্ডারিয়া রেলওয়ে স্টেশন
  3. কেরানীগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
  4. নিমতলা রেলওয়ে স্টেশন
  5. শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ)­ রেলওয়ে স্টেশন
  6. মাওয়া রেলওয়ে স্টেশন
  7. জাজিরা রেলওয়ে স্টেশন
  8. শিবচর রেলওয়ে স্টেশন
  9. ভাঙ্গা জংশন রেলওয়ে স্টেশন
  10. নগরকান্দা রেলওয়ে স্টেশন
  11. মুকসুদপুর রেলওয়ে স্টেশন
  12. মহেশপুর রেলওয়ে স্টেশন
  13. কাশিয়ানী জংশন রেলওয়ে স্টেশন
  14. লোহাগড়া রেলওয়ে স্টেশন
  15. নড়াইল রেলওয়ে স্টেশন
  16. জামদিয়া রেলওয়ে স্টেশন
  17. পদ্মবিলা জংশন রেলওয়ে স্টেশন
  18. রূপদিয়া রেলওয়ে স্টেশন,যশোরের দিকে।
  19. সিঙ্গিয়া রেলওয়ে স্টেশন, খুলনার দিকে।

তথ্যসূত্র

  1. বিপুল, নিজামুল হক। "ভাঙ্গা থেকে মাওয়া ট্রেন আগামী বছরেই"দেশবিদেশে.কম। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  2. "পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ নির্মাণের উদ্বোধন রবিবার | banglatribune.com"বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  3. "আড়াই ঘণ্টায় যাওয়া যাবে ঢাকা থেকে যশোর"ঢাকা ট্রিবিউন। ২০১৯-০২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  4. "ঢাকা-যশোর নতুন রেলপথ নির্মিত হচ্ছে"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  5. "সময়ে শেষ করাই চ্যালেঞ্জ"Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  6. "ব্যালাস্টবিহীন রেললাইন নির্মাণ শুরু, ৬০ বছরেও মেরামত লাগবে না"Sarabangla.net। ২০১৯-০৩-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  7. "ভাঙ্গা-মাওয়া ট্রেন আগামী বছরেই"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫ 
  8. "ভাঙ্গা থেকে মাওয়া ট্রেন আগামী বছরেই | Deshebideshe"www.deshebideshe.com। ২০২০-০২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৫