পেলে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Tanbiruzzaman (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
||
৪২ নং লাইন: | ৪২ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
}} |
}} |
||
'''এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু''' ({{IPA-pt|ˈɛtsõ (w)ɐˈɾɐ̃tʃiz du nɐsiˈmẽtu|br}}; ২৩ অক্টোবর |
'''এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু''' ({{IPA-pt|ˈɛtsõ (w)ɐˈɾɐ̃tʃiz du nɐsiˈmẽtu|br}}; ২৩ অক্টোবর ১৯৪০―২৯ ডিসেম্বর ২০২২<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=দাস|প্রথমাংশ=অয়ন|তারিখ=2022-12-30|ভাষা=bn|শিরোনাম=প্রয়াত ফুটবল সম্রাট পেলে, জানাল পরিবার|ইউআরএল=https://bangla.hindustantimes.com/sports/football/brazil-football-legends-passes-away-at-the-age-of-82-in-sau-paulo-31671941157368.html|সংগ্রহের-তারিখ=2022-12-29|ওয়েবসাইট=হিন্দুস্তানটাইমস বাংলা}}</ref>), সাধারণত '''পেলে''' ({{IPA-pt|peˈlɛ}}) নামে পরিচিত, একজন [[ব্রাজিল|ব্রাজিলীয়]] পেশাদার [[ফুটবল|ফুটবলার]], যিনি [[আক্রমণভাগের খেলোয়াড় (ফুটবল)|আক্রমণভাগের খেলোয়াড়]] হিসেবে খেলতেন। তিনিই হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার। উনাকে [[ফুটবলের সম্রাট]] বলা হয়। তিনিই ৩ টি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার। [[ব্রাজিল|ব্রাজিলের]] হয়ে তিনি ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬ ও ১৯৭০ সালের [[বিশ্বকাপ ফুটবল]] প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। |
||
তিনি [[ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দল|ব্রাজিলের জাতীয় দলের]] সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার [[ফিফা বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপজয়ী]] একমাত্র ফুটবলার। |
তিনি [[ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দল|ব্রাজিলের জাতীয় দলের]] সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার [[ফিফা বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপজয়ী]] একমাত্র ফুটবলার। |
১৯:১৩, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু | ||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৩ অক্টোবর ১৯৪০ | ||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | ত্রেস কোরাকোয়েস, ব্রাজিল | ||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | (বয়স ৮২)||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যুর স্থান | মরম্বি, সাও পাওলো, ব্রাজিল | ||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৩ মি (৫ ফু ৮ ইঞ্চি) | ||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান |
ফরোয়ার্ড[১][২][৩][৪] অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার[৫][৬][৭][৮][৯] | ||||||||||||||||||||||||||||
যুব পর্যায় | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৫৩–১৯৫৬ | বাউরু | ||||||||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||||||||||||||
১৯৫৬–১৯৭৪ | সান্তোস | ৬৩৮ | (৬১৯) | ||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৫–১৯৭৭ | নিউইয়র্ক কসমস[১০] | ৫৬ | (৩১) | ||||||||||||||||||||||||||
মোট | ৬৯৪ | (৬৫০) | |||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৫৭–১৯৭১ | ব্রাজিল | ৯২ | (৭৭) | ||||||||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [ˈɛtsõ (w)ɐˈɾɐ̃tʃiz du nɐsiˈmẽtu]; ২৩ অক্টোবর ১৯৪০―২৯ ডিসেম্বর ২০২২[১১]), সাধারণত পেলে (পর্তুগিজ উচ্চারণ: [peˈlɛ]) নামে পরিচিত, একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার, যিনি আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলতেন। তিনিই হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবলার। উনাকে ফুটবলের সম্রাট বলা হয়। তিনিই ৩ টি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার। ব্রাজিলের হয়ে তিনি ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬ ও ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেন।
তিনি ব্রাজিলের জাতীয় দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার।
জাতীয় দল ক্যারিয়ার
পেলে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন ১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই মারাকানা স্টেডিয়াম আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। ২-১ ব্যবধানে হারা সেই ম্যাচে ১৬ বছর ৯ মাস বয়সে ব্রাজিলের পক্ষে প্রথম গোল করে পেলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার স্থান দখল করেন। সে মোট ৭২৭ টি গোল করে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপ
সোভিয়েত ইউনিয়নের বিপক্ষে পেলে তার প্রথম বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলেন। ১৯৫৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডের সেই ম্যাচটা ছিল প্রতিযোগিতার তৃতীয় খেলা। সেই বিশ্বকাপের সর্বকনিষ্ঠ (এবং তখন পর্যন্ত যেকোন বিশ্বকাপ খেলায় সর্বকনিষ্ঠ) খেলোয়াড় পেলের সতীর্থ ছিলেন গ্যারিঞ্চা, যিতো এবং ভাভা। ওয়েলসের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে করা গোলটি ছিল প্রতিযোগিতায় পেলের প্রথম এবং সেই ম্যাচের একমাত্র গোল, যার সাহায্যে ব্রাজিল সেমিফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। ম্যাচের সময় পেলের বয়স ছিল ১৭ বছর ২৩৯ দিন, বিশ্বকাপের গোলদাতাদের মধ্যে সবচেয়ে কম।
১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপ
১৯৬৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্যায়ের ১ম খেলায় বুলগেরিয়ার বিরুদ্ধে জয়ী হলেও হাঙ্গেরীর বিরুদ্ধে ২য় খেলায় ব্রাজিল হেরে যায়।[১২] এর পূর্বে বুলগেরিয়ার বিরুদ্ধে জয়ী হলেও তিনি গুরুতর আঘাত পান। তারপরও কোচ ভিসেন্তে ফিওলা সকলকে আশ্চর্যান্বিত করে গ্রুপের শেষ খেলায় পর্তুগালের বিপক্ষে পেলেকে মাঠে নামান। তিনি পুরো রক্ষণভাগ পরিবর্তন করে ফেলেন। এমনকি গোলরক্ষকও বাদ পড়েননি। আক্রমণভাগে তিনি জায়ারজিনহো এবং পরিবর্তিত দু'জন খেলোয়াড়কে দেন। মধ্যমাঠে তিনি প্রথম খেলার ন্যায় সাজান। যদিও তিনি জানতেন যে, পেলে তখনো তার মারাত্মক জখমকে কাটিয়ে উঠতে পারেনি।[১৩][১৪]
১৯৭০ ফিফা বিশ্বকাপ
১৯৭০ সালের আগের বিশ্বকাপের ব্যর্থতা মুছে ফেলে আবারও শিরোপা জিতে নেয় ব্রাজিল। টানা চারটি টুর্নামেন্টের তিনটিরই ট্রফি ওঠে তাদেরই হাতে। পেলে খেলেন তার চতুর্থ বিশ্বকাপের শেষটি। প্রতিটা ম্যাচে গোল করেন জেয়ারজিনহো। ফাইনালে ইতালিকে ৪-১ গোলে গুঁড়িয়ে দেয় ‘ক্যাপ্টেন’ কার্লোস আলবার্তো। দল তিনবার শিরোপা জেতায় জুলে রিমে ট্রফিটা একেবারেই দিয়ে দেওয়া হয় ব্রাজিলকে। সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন পেলে। ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপের পর নিজেকে সর্বকালের সেরা ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে প্রমাণ করেন পেলে।
পরিবার
পেলের অন্যতম সন্তান এডসন চলবি দো নাসিমেন্টো 'এডিনহো' একজন ফুটবলার ছিলেন। তিনি মূলত গোলরক্ষকের ভূমিকায় খেলতেন। ২০০৫ সালে মাদকদ্রব্য পাচারসংক্রান্ত অভিযোগে জড়িয়ে তিনি গ্রেফতার হন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Pelé and Maradona - two very different number tens" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে. FIFA.com. Retrieved 14 October 2012
- ↑ Arantes, Edson (২০০৭)। My Life and the Beautiful Game: The Autobiography of Pele। Skyhorse Publishing। পৃষ্ঠা 108,। আইএসবিএন 1602391963।
- ↑ "The Great Creators" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জুলাই ২০১৪ তারিখে. FIFA.com. Retrieved 14 October 2012
- ↑ "Pele edges Eusebio as Santos defend title" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে. FIFA.com. Retrieved 14 October 2012
- ↑ Pelé: The Autobiography। London: Simon & Schuster UK Ltd। ২০০৬। পৃষ্ঠা 41,। আইএসবিএন 978-1416511212।
- ↑ "Santos profile: Pele" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে. Santos Futbol Clube. Retrieved 14 October 2012
- ↑ "Attacking midfielder/‘Hole’ player" . Talk Football. Retrieved 14 October 2012
- ↑ Pele: Xavi ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জুলাই ২০১৪ তারিখে. FIFA.com. Retrieved 14 October 2012
- ↑ Quand Pelé rêvait d'être Xavi ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে. L'equipe. Retrieved 14 October 2012
- ↑ "NASL Player Profile – Pele"। Nasljerseys.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১০
- ↑ দাস, অয়ন (২০২২-১২-৩০)। "প্রয়াত ফুটবল সম্রাট পেলে, জানাল পরিবার"। হিন্দুস্তানটাইমস বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২৯।
- ↑ 1966 FIFA World Cup England ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে FIFA Retrieved 8 May 2011
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Brazil in the 1966 World Cup – England"। V-brazil.com। ১ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১০।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- সামঞ্জস্যহীন উদ্ধৃতির বিন্যাসসহ নিবন্ধ
- ১৯৪০-এ জন্ম
- ২০২২-এ মৃত্যু
- ফিফা বিশ্বকাপ বিজয়ী খেলোয়াড়
- ফিফা ১০০
- সান্তোস ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- কাম্পেওনাতো ব্রাজিলেইরো সেরিয়ে আ-এর খেলোয়াড়
- ব্রাজিলীয় প্রবাসী ফুটবলার
- ব্রাজিলীয় রোমান ক্যাথলিক
- ব্রাজিলীয় ফুটবলার
- ব্রাজিলের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ১৯৭০ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ফুটবল ফরোয়ার্ড
- লরিয়াস বিশ্ব ক্রীড়া পুরস্কার বিজয়ী
- পেলে
- বিবিসি ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব হিসাবে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রাপক
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী ফুটবলার
- ব্রাজিলীয় অ-কল্পকাহিনী লেখক