হুমায়ূন সাঈদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Prince ovy (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ |
||
৪১ নং লাইন: | ৪১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি চলচ্চিত্র অভিনেতা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি চলচ্চিত্র অভিনেতা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সেন্ট প্যাট্রিক উচ্চ বিদ্যালয়, করাচীর প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:সেন্ট প্যাট্রিক উচ্চ বিদ্যালয়, করাচীর প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি টেলিভিশন অভিনেতা]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:করাচির অভিনেতা]] |
১৪:০১, ৭ জুলাই ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
হুমায়ূন সাঈদ | |
---|---|
জন্ম | [১] | ২৭ জুলাই ১৯৭১
পেশা | চলচ্চিত্র অভিনেতা, চলচ্চিত্র প্রযোজক, টেলিভিশন অভিনেতা |
কর্মজীবন | ১৯৯৬–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | সামিনা হুমায়ূন সাঈদ |
আত্মীয় | সালমান সাঈদ (ভাই) আমির সাঈদ (ভাই) আদনান সাঈদ (ভাই) বাবর সাঈদ (ভাই) |
হুমায়ুন সাঈদ (জন্ম: ২৭ জুলাই, ১৯৭১) একজন পাকিস্তানি চলচ্চিত্র / টেলিভিশন অভিনেতা এবং প্রযোজক।[২] হুমায়ুন সাঈদ আনসারি নামেও সবাার কাছে পরিচিত। মিডিয়া প্রোডাকশন প্রতিষ্ঠান সিক সিগমা এন্টারটেনমেন্ট প্লাসের একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা তিনি। এই প্রোডাকশন প্রতিষ্ঠানটি টেলিভিশন নাটক সিরিয়াল এবং বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র তৈরি করে। তিনি কয়েক ডজন পাকিস্তানি টেলিভিশন নাটক এবং সীমিত সংখ্যক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং ল্যাক্স স্টাইল অ্যাওয়ার্ডস[৩] ও এআরআই চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি পুরস্কার ভূষিত হয়েছেন।[৪][৫] তার কর্মজীবনের শুরুতে পাকিস্তানে ব্যাপক সফলতার দেখা পান এবং তিনি তার সময়ের "সর্বোচ্চ অর্থপ্রাপ্ত টিভি শিল্পী" হিসেবে অভিহিত হন।[৬][৭]
প্রারম্ভিক জীবন
হুমায়ুন সাঈদ ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই পাকিস্তানের করাচির একটি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সাঈদ করাচির নাসরা স্কুলে ভর্তি হন, যেখানে তিনি পড়ালেখা শুরু করেন। তিনি ম্যাট্রিক পর্যন্ত সেখানেই তার একাডেমিক শিক্ষা লাভ করেন। পরে তিনি করাচীর সেন্ট প্যাট্রিক কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৮] হুমায়ুন সাঈদ এক বিবৃতি দিয়ে বলেন যে, তিনি একটি শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার আগে জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে গার্মেন্টস কারখানায় নিয়োজিত ছিলেন। পরবর্তীকালে হুমায়ুন সাঈদ সামিনা হুমায়ুন সাঈদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
ক্যারিয়ার
অভিষেক এবং সাফল্য
৮০-এর দশকের শেষের দিকে, হুমায়ুন সাঈদ একজন টেলিভিশন প্রযোজক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তার অধীনে নির্মিত প্রথম অনুষ্ঠানটি তার অনুকূল ফলাফল পেতে ব্যর্থ হয়। শোবিজ থেকে পদচ্যুত হওয়ার পর, সাঈদের ক্ষমতাশালী উপস্থিতি সকল পরিচালকদের চোখে ধরা পড়ে এবং অভিনয় করার জন্য তিনি বিভিন্ন টিভি অনুষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত হন। ১৯৯৬ সালে সম্প্রচারিত একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান "ইয়েন জাহান"-এর মাধ্যমে তিনি টেলিভিশনে তার অভিষেক করেন। একই বছরে তিনি মেহরিন জব্বারের দ্বারা পরিচালিত "আব তুম যা সাকতে হো"-এ তার অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে মনোনীত হন, যেখানে তিনি সানিয়া সাঈদ ও খালিদা রিয়াসতের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন। এই সকল কিছুর পাশাপাশি হুমায়ুন সাঈদ টিভি অনুষ্ঠানের প্রযোজনার কাজটিও নিপুনভাবে করে যান। ৯০-এর দশকের শেষের দিকে সুলতানা সিদ্দিকী এবং তারপর ২০০০ সালে আব্দুল্লাহ কাদওয়ানি তার প্রোডাকশন কোম্পানীর সাথে একজন অংশীদার হিসেবে সংযুক্ত হয়। তিনি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে সফল প্রযোজকগণের মধ্যে অন্যতম বলে পরিগণিত হন।[৯] ডাউন পত্রিকার এক রিপোর্টে লিখেছে, "হুমায়ুন সাঈদের পৃথিবীতে প্রবেশ করুন; যেখানে অভিনব দক্ষতা ব্যবসার সাথে সম্পূর্ণভাবে মিশে যায়, যখন নতুন প্রকল্পগুলো ক্রমাগত চলমান থাকে তখন তার বেঞ্চমার্কগুলো সেট থাকে এবং একই সাথে যেখানে রোমান্টিকতা নিয়ে চর্চা করা হয়। ব্যবসাটির ১৫ বছর পর বর্তমানে তিনি নিঃসন্দেহে সকলের ওপরে উঠে চলে এসেছেন।"[১০][১১] হুমায়ুন সাঈদের অভিনেতা হিসেবে কাজ করা উল্লেখযোগ্য টিভি অনুষ্ঠানগুলো হচ্ছে: "মেহেদী" (নাটক), "দোরাহা" (টিভি সিরিজ), "কাভি কাভি পেয়ার ম্যায়", কাফির (টিভি সিরিজ), উরান, "হাম সে জুদা না হোনা" "লেডিজ পার্ক", "দিল্লাগি" এবং "মেই জাত যাররা-এ বেনিশান" এবং "দাম"।[১২][১৩] হুমায়ুন সাঈদ ২০০৫ সালে "ইস বার মিলো" নামে একটি চিত্রসঙ্গীতে উপস্থিত হয়েছেন, যেটি "জামি" দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।[১৪] সাঈদ একজন প্রতিযোগী হিসাবে "লিভিং অন দ্য এজ"-এর মতো রিয়্যালিটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন। এছাড়াও ২০০৯ সালে তিনি এরি ডিজিটালের একটি নাচের অনুষ্ঠানে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালনও করেছেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Ayesha Khan & Humayun - Geo tv.flv"। ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Humayun Saeed, wife injured in Bangkok car crash"। Daily Dawn.com। ২০ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৫।
- ↑ "Winners of Lux Style Awards 2016"। Buzzpk।
- ↑ Mughal, Danish (১৭ এপ্রিল ২০১৬)। "ARY Film Awards 2016 Winners List -"।
- ↑ "ARY Film Awards 2016: a night full of glitz, glamour and grandeur | ARY NEWS"। arynews.tv।
- ↑ https://www.youtube.com/watch?v=0pVlMSP8wvU
- ↑ "Gup Shup with Ridah Khan Guest: Humayun Saeed"। ১৭ জুন ২০১২।
- ↑ "Through hardships to the stars : St. Patrick's High School turns 150 years old today – The Express Tribune"। ৫ মে ২০১১।
- ↑ "Catching up with Humayun Saeed | TNS – The News on Sunday"। tns.thenews.com.pk। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ http://www.dawn.com/news/1261034
- ↑ Rehman, Maliha (২৯ মে ২০১৬)। "First person: Hero evergreen"।
- ↑ "Pakipop.com > Evaluation > Hadiqa Kiani & Aamir Zaki - Rough Cut"। www.pakipop.com। ২০১৭-১১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩।
- ↑ HadiqaKianiTV (২০০৯-০৬-২৩), Hadiqa Kiani - Iss Baar Milo, সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩
- ↑ "Interview: Hadiqa Kiyani | Newsline"। Newsline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩।
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে হুমায়ূন সাঈদ (ইংরেজি)