কাঠুয়া ধর্ষণ মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সাজিদ শরীফ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সাজিদ শরীফ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩৯ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=আসিফা বানু : আরো একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড|ইউআরএল=http://www.tdnbangla.com/editorial/asifa-banu-another-demon-killer-sacrifice-will-the-atrocities-continue/#|সংগ্রহের-তারিখ=12 April 2018|ওয়েবসাইট=TDN Bangla|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180419104311/http://www.tdnbangla.com/editorial/asifa-banu-another-demon-killer-sacrifice-will-the-atrocities-continue/|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=আসিফা বানু : আরো একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড|ইউআরএল=http://www.tdnbangla.com/editorial/asifa-banu-another-demon-killer-sacrifice-will-the-atrocities-continue/#|সংগ্রহের-তারিখ=12 April 2018|ওয়েবসাইট=TDN Bangla|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180419104311/http://www.tdnbangla.com/editorial/asifa-banu-another-demon-killer-sacrifice-will-the-atrocities-continue/|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> |
||
২০১৯ সালের ১০ জুন দেওয়া মামলার রায়ে সাত আসামির মধ্যে ছয়জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছিল। দোষী সাব্যস্তদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বাকি তিনজনকে তিন থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ২০১৯ সালের অক্টোবরে, আদালত সাক্ষীদের মিথ্যা বিবৃতি দেওয়ার জন্য নির্যাতন ও বাধ্য করার অভিযোগে এই মামলার তদন্তকারী বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি) ৬ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) গঠনের নির্দেশ দেয়। |
২০১৯ সালের ১০ জুন দেওয়া মামলার রায়ে সাত আসামির মধ্যে ছয়জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছিল। দোষী সাব্যস্তদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বাকি তিনজনকে তিন থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ২০১৯ সালের অক্টোবরে, আদালত সাক্ষীদের মিথ্যা বিবৃতি দেওয়ার জন্য নির্যাতন ও বাধ্য করার অভিযোগে এই মামলার তদন্তকারী বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি) ৬ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) গঠনের নির্দেশ দেয়।<ref>{{cite web |title=In Fresh Twist to Kathua Rape-Murder, Court Orders Case Against SIT Members for 'Torturing' Witnesses |url=https://www.news18.com/news/india/court-asks-police-to-file-fir-against-probe-team-in-kathua-gangrape-murder-case-for-torturing-witnesses-2357033.html |website=News18 |date=22 October 2019 |access-date=23 October 2019}}</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৬:২২, ১৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(ডিসেম্বর ২০১৮) |
২০১৮ কাঠুয়া অপহরণ, গণধর্ষণ ও হত্যা মামলা | |
---|---|
স্থান | কাঠুয়া, জম্মু ও কাশ্মীর, ভারত |
স্থানাংক | ৩২°২৩′০৬″ উত্তর ৭৫°৩১′০১″ পূর্ব / ৩২.৩৮৫° উত্তর ৭৫.৫১৭° পূর্ব |
তারিখ | ১০ জানুয়ারি ২০১৮ ১৭ জানুয়ারি ২০১৮ | -
লক্ষ্য | আসিফা বানু |
হামলার ধরন | শিশু অপহরণ, গণধর্ষণ এবং হত্যা |
আহত | যৌন নিপীড়ন (গণধর্ষণ) |
ভুক্তভোগী | আসিফা বানু |
অভিযুক্ত | Sanji Ram Deepak Khajuria Tilak Raj Arvind Dutta Parvesh Kumar Vishal (son of Sanji Ram) A Juvenile (nephew of Sanji Ram)[১][২] |
অপরাধীগণ | ছয়জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক |
কারণ | হীরানগর তহশিল থেকে বাকারওয়ালা যাযাবর মুসলিম সম্প্রদায়কে বিতাড়িত করা[৩] |
আসিফা বানু একজন কাশ্মীরি বালিকা , ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয় । তখন তার বয়স ছিল মাত্র আট বৎসর।[৪] অপরাধীরা প্রথমে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করলেও পরবর্তীতে এই ঘৃণ্য ঘটনাটি সংবাদ সমক্ষে আসে । তখন থেকেই আসিফা বানুর ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের সুবিচারের জন্য ভারতে একটি জনমত তৈরি হয় । ২০১৯ সালের ১০ জুন মামলার রায় দেওয়া হয়।[৫] [৬]
২০১৯ সালের ১০ জুন দেওয়া মামলার রায়ে সাত আসামির মধ্যে ছয়জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছিল। দোষী সাব্যস্তদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বাকি তিনজনকে তিন থেকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ২০১৯ সালের অক্টোবরে, আদালত সাক্ষীদের মিথ্যা বিবৃতি দেওয়ার জন্য নির্যাতন ও বাধ্য করার অভিযোগে এই মামলার তদন্তকারী বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি) ৬ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) গঠনের নির্দেশ দেয়।[৭]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Temple at centre of tragedy: No one coming to mandir for days now - Times of India"। The Times of India। ১৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Kathua case: Charges of rape and murder framed against 7 accused"। The Economic Times। ৭ জুন ২০১৮।
- ↑ "'Rape-murder in Kathua meant to drive out Muslim tribe' - Times of India ►"। The Times of India। ১২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "আসিফা বানু হত্যার প্রতিবাদে সোচ্চার সানিয়া"। কোলকাতা 24×7। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "আসিফা বানু ধর্ষণ , হত্যা"। OURISLAM24.COM। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "আসিফা বানু : আরো একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড"। TDN Bangla। ১৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "In Fresh Twist to Kathua Rape-Murder, Court Orders Case Against SIT Members for 'Torturing' Witnesses"। News18। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |