বিষয়বস্তুতে চলুন

ধর্ম অবমাননা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৭:১২, ১৯ মার্চ ২০১৫ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ইংরেজি উইকি থেকে অনূদিত| ইংরেজী উইকিতে দেয়া তথ্যের সম্পূর্ণ বিপরীত ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়া...)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

The Blasphemer Stoned, as in Leviticus 24:13-23, published 1728, in "Figures de la Bible", P. de Hondt (publisher), The Hague

ব্লাসফেমি (ধর্ম অবমাননা) ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার জন্য এক ধরণের শাস্তি।[]

উদ্ভব

ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে এক হাজার ৪৫০ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিষ্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ‘ব্লাসফেমি’র ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক যুগে এসে যখন চার্চ ও রাষ্ট্রকে আলাদা করা হয়, তখন থেকে এ আইনের বিবর্তন ঘটে। বিভিন্ন দেশের আইনে ধর্মের বিরুদ্ধে কটূক্তি ও আচরণের জন্য আইন থাকলেও তার আর প্রয়োগ সেভাবে নেই।[]

ইসলামে ব্লাসফেমি

পবিত্র কুরআনের সূরা মায়েদার ৩৩ আয়াতে এবং সূরা আহযাবের ৫৭ থেকে ৬১ নং আয়াতে ব্লাসফেমি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। এছাড়া অনেক আলেম ব্লাসফেমি আইনের সমর্থন হিসেবে বেশ কিছু হাদিসের প্রতিও ইঙ্গিত করে থাকেন, যেখানে নবীর প্রতি কটুক্তি বা "কুফরি" করার অপরাধে ব্যক্তিবিশেষকে দন্ড দেয়া হয়েছিল|

 তবে, পাকিস্তানের প্রখ্যাত ইসলামিক পণ্ডিত জাভেদ আহমদ ঘাদামি বলেছেন, ইসলামের কোথাও ব্লাসফেমি আইনের সমর্থনে কিছু বলা নেই| [] অনেক মুসলিম আইনবিদেরা একে ‘শরিয়ার’ অংশ হিসেবে দেখিয়েছেন।[]

গ্যালারি

তথ্যসূত্র

  1. ব্লাসফেমি আইনের পরিকল্পনা নেই —-প্রধানমন্ত্রী, দৈনিক জালালাবাদ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: এপ্রিল ৯, ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
  2. জামায়াতের দাবিই উত্থাপন করল হেফাজত,রাশেদ খান মেনন, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৩-০৪-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
  3. Islamic scholar attacks Pakistan's blasphemy laws Guardian 20 January 2010. Retrieved 23 January 2010
  4. "Islamic Voice"। Islamic Voice। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১১ 

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Ten Commandments