বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ড
এই নিবন্ধে একটি সাম্প্রতিক ঘটনা উপস্থাপিত হয়েছে। ঘটনাপ্রবাহের সাথে সাথে ঘটনা-সংক্রান্ত তথ্য ক্রমাগত পরিবর্তিত হতে পারে এবং প্রাথমিক সংবাদ প্রতিবেদন সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য না-ও হতে পারে। এই নিবন্ধের সর্বশেষ হালনাগাদকৃত সংস্করণে সাম্প্রতিকতম তথ্য প্রতিফলিত না-ও হতে পারে। |
তারিখ | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ |
---|---|
সময় | আনুমানিক রাত ০৯:৪৫ বাংলাদেশ সময়[১] |
স্থান | গ্রিন কোজি কটেজ, ঢাকা, বাংলাদেশ |
মৃত | ৪৩ জন[২] |
আহত | প্রায় ২২ জন[২] |
বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ড হলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের বেইলি রোড এলাকার সংঘটিত হওয়া অগ্নিকাণ্ড। গ্রিন কোজি নামক বহুতল ভবনে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে ফেব্রুয়ারি সংঘটিত হয় এই অগ্নিকাণ্ড। ঘটনায় প্রাথমিকভাবে ৪৪ জনের মারা যাওয়ার কথা নিশ্চিত হয়।[১][২] ভবনটিতে একাধিক রেস্তোরাঁ ও দোকান ছিল, যার মধ্যে কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ, স্যামসাংয়ের শোরুম, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, ইলিন, খানাস ও পিৎজা ইন উল্লেখযোগ্য।[৩][৪]
প্রেক্ষাপট
রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ওই ভবনে আগুন লাগে। ভবনের দ্বিতীয় তলায় ‘কাচ্চি ভাই’ নামের রেস্তোরাঁ থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ফায়ার সার্ভিস জানায়।[৪] একে একে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৩টি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টা পর রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনার পরে ফায়ার সার্ভিস মহাপরিচালক জানান তাদের ১৩টি ইউনিট অগ্নিনির্বাপণে কাজ করে। ঘটনাস্থল থেকে তারা ৩ জনকে মৃত অবস্থায়, ৪২ জনকে অচেতন অবস্থায়, জীবিত অবস্থায় ৭৫ জনকে উদ্ধার করে।[২][৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "বেইলি রোডে বহুতল ভবনে আগুনে অন্তত ৪৪ মৃত্যু"। BDNews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ গ ঘ "বেইলি রোডে ভবনের আগুনে ৪৪ জনের মৃত্যু, আশঙ্কাজনক ২২"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন: ভবন থেকে বের হতে গিয়ে আহত অন্তত ১০"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ "ভয়াবহ আগুনে নিহত ৪৩"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "বেইলি রোডে বহুতল ভবনে আগুন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।