এই নিবন্ধটি আরও সহজগম্য করতে, বিষয় অনুসারে অনুচ্ছেদে ভাগ করা উচিত। অনুগ্রহ করে উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলী নির্দেশনা অনুযায়ী অধ্যায় শিরোনাম মানোন্নয়নে সাহায্য করুন।(আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করুন। অন্যথায়, এটি অপসারণের জন্য বিবেচিত হতে পারে।(আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধে অপর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে অনেকেই নিবন্ধটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে অপরিচিত। দয়া করে উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলি অনুসারে, নিবন্ধটির উন্নয়নে অংশ নিন।(আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটিতে একজন বিশেষজ্ঞের মনোযোগ প্রয়োজন। নিবন্ধ-এর সমস্যা ব্যাখ্যা করে, দয়া করে এই টেমপ্লেটে একটি reason বা talk প্যারামিটার যুক্ত করুন।(আগস্ট ২০২৩)
এই নিবন্ধটির একটা বড়সড় অংশ কিংবা সম্পূর্ণ অংশই একটিমাত্র সূত্রের উপর নির্ভরশীল। প্রাসঙ্গিক আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির উন্নয়নে বাড়তি তথ্যসূত্র দিয়ে সহায়তা করুন।(আগস্ট ২০২৩)
থানাপাড়ারাজশাহীরচারঘাট উপজেলারপদ্মাপাড়ে সারদাহ তে অবস্থিত। ১৩ এপ্রিল, ১৯৭১ তারিখে থানাপাড়া বধ্যভূমিতে (থানাপাড়া,মুক্তারপুর চর) পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণে নিহত হন প্রায় ৪০০ বাঙালি।
এ হত্যাযজ্ঞে গুলিবিদ্ধ হয়েও প্রাণে বেঁচে যান আবদুর রউফ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত "বধ্যভূমি থেকে ফেরা তাঁরা চারজন" রিপোর্টে বলা হয়,
সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি (আবদুর রউফ) বলেন, ‘হানাদারদের হত্যাযজ্ঞ থেকে প্রাণে বাঁচতে এলাকার সহস্রাধিক নারী-পুরুষ ঘর থেকে বেরিয়ে পদ্মাপাড়ে জমায়েত হয়। এমন সময় খবর পেয়ে পাকিস্তানি সেনারা এসে সবার হাত বেঁধে লাইনে দাঁড় করায়। একপর্যায়ে হানাদারেরা এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ শুরু করলে কিছুক্ষণের মধ্যে সবাই মারা যায়। পাকিস্তানি সেনারা শেষ গুলিটি করে আমাকে। গুলিটি আমার ডান হাতের বাহু ও কাঁধে লাগে। গুলি খেয়ে লাশের স্তূপের মধ্যে পড়ে যাই। পরে পাকিস্তানি সেনারা লাশগুলো জ্বালানোর কথা বলে পেট্রল আনতে যায়। এই ফাঁকে আমি ওঠে দৌড়ে নদীতে ঝাঁপ দিই। নদী থেকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে লাশগুলো জ্বালিয়ে দিতে দেখি।[১]