বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভের তালিকা
অবয়ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভাস্কর্য হলো ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভ।[১][২] বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটা জেলা উপজেলায় এমন স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য রয়েছে।[৩] এসব ভাস্কর্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য হলো:
ভাস্কর্যের তালিকা
[সম্পাদনা]নাম | প্রতিষ্ঠা সাল | উচ্চতা | ভাস্কর | অবস্থান | চিত্র |
---|---|---|---|---|---|
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ মিরপুর | ১৯৭২ | - | মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি | ঢাকা, (মিরপুর ১) | |
জাগ্রত চৌরঙ্গী | ১৯৭৩ | ৪২ ফুট | আবদুর রাজ্জাক (চিত্রশিল্পী) | গাজীপুর জেলা, (জয়দেবপুর) | |
অপরাজেয় বাংলা | ১৯৭৯ | ১৮ ফুট | সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, (কলা ভবন) | |
সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ | ১৯৮২ | ১৫০ ফুট | সৈয়দ মাইনুল হোসেন | ঢাকা, (সাভার) | |
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিস্তম্ভ | ১৯৮৫ | - | রশিদ চৌধুরী | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় | |
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহীদ স্মৃতিসৌধ | ১৯৮৫ | - | মহিউদ্দিন আহাম্মেদ খান | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, (ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর) | |
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ | ১৯৮৬ | ২৫ ফুট | তানভীর করিম | মেহেরপুর জেলা, (মুজিবনগর) | |
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা | ১৯৮৮ | ১৩ ফুট | শামীম শিকদার | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, (টিএসসি) | |
অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ | ১৯৮৯ | ১৫ ফুট | সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ | চাঁদপুর জেলা | |
সংশপ্তক | ১৯৯০ | ১৫ ফুট | হামিদুজ্জামান খান | জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, (কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার) | |
স্মৃতি অম্লান | ১৯৯১ | ৮০ ফুট | রাজিউদ্দিন আহমেদ | রাজশাহী শহর, (ভদ্রা) | |
সাবাশ বাংলাদেশ | ১৯৯১ | ৩৬ ফুট | নিতুন কুণ্ডু ⋅ | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় | |
দুর্জয় বাংলা | ১৯৯২ | ২৮ ফুট | আমিনুল করিম দুলাল | সিরাজগঞ্জ জেলা, (চন্ডিদাসগাঁতি বাজার)।[৫] | |
বিজয় উল্লাস | ১৯৯৫ | - | রবিউল হুসাইন | কুষ্টিয়া পৌরসভার কার্যালয় | |
মুক্তবাংলা | ১৯৯৬ | ২০ ফুট আনু. | রশিদ আহমেদ | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, (প্রধান ফটক) | |
বিজয় ৭১, যশোর | ১৯৯৮ | ৩৫ ফুট | খন্দকার বদরুল আলম নান্নু | যশোর জেলা, (পালবাড়ী মোড়)।[৬] | |
স্বাধীনতা সংগ্রাম | ১৯৯৯ | ৭০ ফুট | শামীম শিকদার | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, (ফুলার রোড) | |
মোহাম্মাদপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ | ১৯৯৯ | ৫৮ ফুট | ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, জামে-আল-শফি | ঢাকা, (মোহাম্মদপুর) | |
বিজয় ৭১ | ২০০০ | - | শ্যামল চৌধুরী | বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় | |
শহীদ স্মৃতিসৌধ | ২০০১ | ৭১ ফুট | রবিউল ইসলাম | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, (প্রধান ফটক) | |
বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ | ২০০৪ | ৪২ ফুট | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, (শহীদ শামসুজ্জোহা হল) | ||
জাবি শহীদ মিনার | ২০০৮ | ৭১ ফুট | রবিউল হুসাইন | জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় | |
বীরের প্রত্যাবর্তন | ২০০৮ | ৫৯ ফুট | গোবিন্দ পাল, ডামি নারায়ণ পাল | ঢাকা, (মার্কিন দূতাবাস) | |
একাত্তরের গণহত্যা | ২০০৮ | - | ভাস্কর রাসা | জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় | |
স্মরণ স্মৃতিস্তম্ভ | ২০০৯ | - | সৈয়দ সাইফুল কবীর | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, (প্রধান ফটক) | |
চেতনা ৭১ | ২০১১ | ১২ ফুট | মোবারক হোসেন নৃপাল | শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | |
বিদ্যার্ঘ | ২০১১ | ৫ ফুট | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, (শহীদ হবিবুর রহমান হল) | ||
রক্তধারা স্মৃতিসৌধ | ২০১১ | - | চঞ্চল কর্মকার | চাঁদপুর জেলা | |
অপরাজেয় ৭১ | ২০১২ | ৭১ ফুট | মুহম্মদ শহীদুজ্জামান | ঠাকুরগাঁও জেলা, (টাঙ্গন নদীর তীরে)।[৭] | |
অদম্য বাংলা | ২০১২ | ২৩ ফুট | গোপাল চন্দ্র পাল | খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় | |
প্রত্যয় ৭১ | ২০১২ | ১৭ ফুট | মৃণাল হক | মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | |
স্ফুলিঙ্গ | ২০১২ | ১৫ ফুট | কনক কুমার পাঠক | রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, (শহীদ শামসুজ্জোহা হল) | |
স্বাধীনতা চত্বর | ২০১৩ | ৫২ ফুট | শ্যামল চৌধুরী | পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | |
দুর্বার বাংলা | ২০১৩ | - | গোপাল চন্দ্র পাল | খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | |
বিজয় একাত্তর, টাঙ্গাইল | ২০১৪ | ৩৭ ফুট | সৈয়দ সাইফুল কবীর রনজু | বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টাঙ্গাইল।[৮] | |
জয়িতা–৭১ | ২০১৪ | - | এহসানুল আহসান খান | ইডেন মহিলা কলেজ | |
মুক্তি মৈত্রী | ২০১৫ | - | মনোয়ার হোসেন ডাবলু | চৌড়হাঁস মোড়, কুষ্টিয়া | |
স্মৃতি চিরন্তন | ২০১৫ | - | আব্দুল মোহায়মেন ও মশিউদ্দিন শাকের | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।[৯] | |
সাত বীরশ্রেষ্ঠের আবক্ষ ভাস্কর্য | ২০১৬ | ৬ ফুট | পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | ||
বীর | ২০১৭ | ৫৩ ফুট | হাজ্জাজ কায়সার | ঢাকা, নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা।[১০] | |
বিমূর্ত মুক্তিযুদ্ধ | ২০১৭ | ১৬ ফুট | শ্যামল চৌধুরী | বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় | |
জয় বাংলা | ২০১৮ | ২০ ফুট | সৈয়দ মোহাম্মদ সোহরাব জাহান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, (বুদ্ধিজীবী চত্বর) | |
মুক্তির আহ্বান ও শ্বাশত মুজিব | ২০১৯ | ১২ ফুট | কনক কুমার পাঠক | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান হল) | |
মুক্তির ডাক তর্জনী ভাস্কর্য | ২০২০ | ৪১ ফুট | অলি মাহমুদ | নরসিংদী জেলা।[১১] | |
মুক্তির সংগ্রাম | ২০২৩ | - | অভিজিৎ কান্তি দাশ | সিরাজগঞ্জ জেলা, যমুনা নদীর তীরে।[১২] |
উচ্চতা অনুযায়ী ১০ ভাস্কর্য
[সম্পাদনা]বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক বহু উল্লেখযোগ্য উচু ভাস্কর্য রয়েছে। এদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতা অনুসারে ভাস্কর্যের তালিকা:
নং | নাম | প্রতিষ্ঠা সাল | উচ্চতা | ভাস্কর | অবস্থান | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|
০১ | সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ | ১৯৮২ | ১৫০ ফুট | সৈয়দ মাইনুল হোসেন | সাভার, বাংলাদেশ | [১৩] |
০২ | স্মৃতি অম্লান | ১৯৯১ | ৮০ ফুট | রাজিউদ্দিন আহমেদ | রাজশাহী শহর, (ভদ্রা) | [১৪] |
০৩ | শহীদ স্মৃতিসৌধ | ২০০১ | ৭১ ফুট | রবিউল ইসলাম | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, (প্রধান ফটক) | [১৫] |
০৪ | জাবি শহীদ মিনার | ২০০৮ | ৭১ ফুট | রবিউল হুসাইন | জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় | [১৬] |
০৫ | অপরাজেয় ৭১ | ২০১২ | ৭১ ফুট | মুহম্মদ শহীদুজ্জামান | ঠাকুরগাঁও জেলা, (টাঙ্গন নদীর তীরে)। | [৭] |
০৬ | স্বাধীনতা সংগ্রাম | ১৯৯৯ | ৭০ ফুট | শামীম শিকদার | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, (ফুলার রোড) | [১৭] |
০৭ | বীরের প্রত্যাবর্তন | ২০০৮ | ৫৯ ফুট | গোবিন্দ পাল, ডামি নারায়ণ পাল | ঢাকা, (মার্কিন দূতাবাস) | [১৮] |
০৮ | মোহাম্মাদপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ | ১৯৯৯ | ৫৮ ফুট | ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, জামে-আল-শফি | ঢাকা, (মোহাম্মদপুর) | [১৯] |
০৯ | বীর | ২০১৭ | ৫৩ ফুট | হাজ্জাজ কায়সার | ঢাকা, (নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা) | [১০] |
১০ | স্বাধীনতা চত্বর | ২০১৩ | ৫২ ফুট | শ্যামল চৌধুরী | পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় | [২০] |
১১ | জাগ্রত চৌরঙ্গী | ১৯৭৩ | ৪২ ফুট | আবদুর রাজ্জাক | গাজীপুর জেলা, (জয়দেবপুর) | [২১] |
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ এই তালিকাটা সাজানো হয়েছে ভাস্কর্য বা স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধনী সাল অনুসারে, যে সালে ভাস্কর্যের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে সেই সালকে প্রতিষ্ঠা সাল ধরা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৯-১২-১৫)। "ভাস্কর্যে ভাস্বর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ সুমন, শরীফুল আলম (২৭ মার্চ ২০২১)। "মুক্তিযুদ্ধের লালন ভাস্কর্যে ভাস্কর্যে"। কালেরকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ "ঢাকায় অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্থাপত্য ও ভাস্কর্য"। unb.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ ক খ "বাংলাদেশর ভাস্কর্য"। EDPDU। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ "বিজয়ের প্রেরণা 'দুর্জয় বাংলা'"। Newsbangla24। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "বিজয় ৭১"। www.kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ ক খ "অঅপরাজেয় ৭১"। www.onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ রিপোর্টার, দৈনিক। "বিজয় একাত্তর"। Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৯-০৩-২৭)। "ঢাবি ক্যাম্পাসে স্বাধীনতার স্মারক"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ ক খ অর্ক, আরিয়ান (১২ এপ্রিল ২০১৭)। "মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে উঁচু ভাস্কর্য"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "নরসিংদীতে তৈরি হচ্ছে দেশের প্রথম তর্জনি ভাস্কর্য"। Risingbd Online (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ প্রতিনিধি, সিরাজগঞ্জ। "সিরাজগঞ্জে যমুনা পারে হলো ভাস্কর্য 'মুক্তির সংগ্রাম'"। bdnews24। ২০২৩-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ এম শহিদুল আমিন ও এম যাকিউল ইসলাম (২০১২)। "জাতীয় স্মৃতিসৌধ"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
- ↑ "স্মৃতি অম্লান"। onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬ – শিশু বিশ্বকোষ : পঞ্চম খণ্ড। শিশু একাডেমী, ডিসেম্বর ১৯৯৭।-এর মাধ্যমে।
- ↑ "স্থাপত্য শিল্পের অনন্য নিদর্শন ইবি'র শহীদ স্মৃতিসৌধ"। www.bd24live.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "জাবিতে দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনার"। banglanews24.com। ২০১২-০২-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "স্বাধীনতা সংগ্রাম"। onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "ঢাকায় অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্থাপত্য ও ভাস্কর্য"। Sangbad Sarabela (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "শহীদ-বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ"। onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "পাবিপ্রবি'তে স্বাধীনতা চত্বর উদ্বোধন ও শেখ হাসিনা হল এর নাম ফলক উন্মোচোন"। bdtoday24। ২০১৩-১০-০৬। ২০২৩-০৮-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।
- ↑ "জাগ্রত চৌরঙ্গী স্মৃতিসৌধ"। onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৬।