বিষয়বস্তুতে চলুন

ব্যবহারকারী:Tanvir 360/খেলাঘর

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ইসরায়েলে হামাসের হামলার পরদিন ৮ অক্টোবর ২০২৩, হিজবুল্লাহ দখলকৃত শেব্বা ফার্মসে অবস্থিত ইসরায়েলি অবস্থানগুলোর দিকে ক্ষেপণাস্ত্রআর্টিলারি শেল নিক্ষেপ শুরু করে। তারা জানায়, এই আক্রমণ ফিলিস্তিনিদের সাথে সংহতি প্রকাশের অংশ।[] ইসরায়েল পাল্টা আক্রমণ চালায় এবং ইসরায়েল-দখলকৃত গোলান মালভূমির নিকটে হিজবুল্লাহর অবস্থানগুলোর দিকে ড্রোন হামলা ও আর্টিলারি শেল নিক্ষেপ করে।[]

উত্তর ইসরায়েলে চলমান এই সংঘাতে প্রায় ৯৬,০০০ মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে, আর লেবাননে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।[] হিজবুল্লাহ ঘোষণা করে, যতক্ষণ না ইসরায়েল গাজার উপর তাদের আক্রমণ ও সামরিক অভিযান বন্ধ করছে, ততক্ষণ তাদের আক্রমণ বন্ধ হবে না।[] এই সংঘাত চলাকালীন, ইসরায়েল হিজবুল্লাহর চেয়ে অনেক বেশি আক্রমণ পরিচালনা করেছে। ২১ অক্টোবর ২০২৩ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত, জাতিসংঘের লেবাননে অন্তর্বর্তীকালীন বাহিনী (UNIFIL) ৭,৯৪৮টি আর্টিলারি ফায়ার রেকর্ড করেছে যা ইসরায়েল থেকে লেবাননের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়েছিল, এবং ৯৭৮টি আর্টিলারি ফায়ার রেকর্ড করেছে যা লেবানন থেকে ইসরায়েলের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়েছিল।[]

২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উল্লেখযোগ্যভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। সংঘাত বৃদ্ধির কারণ ছিল লেবাননে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্যবস্তু করে পেজার বিস্ফোরণ, যার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করা হয়।[] এর পর প্রতিদিন ইসরায়েলি বিমান হামলা শুরু হয়, যাতে হিজবুল্লাহর সিনিয়র কমান্ডারদের হত্যা করা হয়।[] ইসরায়েল জানায় যে তাদের আক্রমণ চলবে যতক্ষণ না উত্তর সীমানার কাছে থাকা ইসরায়েলি নাগরিকরা নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে।[] ২৩ সেপ্টেম্বর ইসরায়েলি বিমান হামলায় লেবাননে সবচেয়ে মারাত্মক হতাহতের ঘটনা ঘটে, যার ফলে ৫৫৮ জন নিহত হয় এবং ১,৮৩৫ জন আহত হয়, যাদের মধ্যে শিশু, নারী এবং স্বাস্থ্যকর্মীরাও ছিল।[] এই অভিযানের সময়, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বৈরুতে হিজবুল্লাহর কেন্দ্রীয় সদর দফতরে বোমা হামলা চালায়, এতে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হন।[১০] ১ অক্টোবর, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দক্ষিণ লেবাননে আক্রমণ শুরু করে এবং ঘোষণা করে যে তারা কয়েক মাস ধরে লেবাননে ছোট ছোট গোপন অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।[১১]

বায়ু দূষণ

[সম্পাদনা]

বায়ু দূষণ বাংলাদেশে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত সমস্যা, এবং দেশটি প্রায়শই বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশগুলির মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করে।[১২] আন্তর্জাতিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশ ছিল বায়ুর গুণমানের ক্ষেত্রে৷ বিশ্বে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে এবং এই পরিস্থিতি বছরের পর বছর ধরে অব্যাহত রয়েছে।[১৩] বায়ু দূষণের প্রধান উৎসগুলির মধ্যে রয়েছে মোটরযানের নির্গমন, শিল্প কার্যক্রম, ইটভাটা, নির্মাণ কার্য থেকে সৃষ্ট ধুলোবালি, এবং জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো।[১৪] দেশের দ্রুত নগরায়ণ, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং পরিবেশগত নিয়মাবলীর দুর্বল প্রয়োগ এই সমস্যাকে উল্লেখযোগ্যভাবে জটিল করছে।[১৫]

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় প্রায়শই বায়ুমন্ডলীয় কণার (PM2.5 এবং PM10) উচ্চ মাত্রা রেকর্ড করা হয়, এই অত্যন্ত ক্ষুদ্র কণাগুলো ফুসফুস এবং রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।[১৬] এই দূষকগুলি বিশেষভাবে বিপজ্জনক, যা শ্বাসকষ্ট এবং হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং ফুসফুসের ক্যান্সার এর মতো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।[১৭] ২০২১ সালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে বায়ু দূষণের কারণে অন্তত ২ লাখ ৩৬ হাজার মানুষ মারা গেছেন।[১৮] এছাড়া বিশ্বব্যাংকের এক গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশের অকালমৃত্যুর ঘটনার ২০ শতাংশ ঘটনার জন্য বায়ু দূষণ দায়ী।[১৯]

বাংলাদেশে বায়ু দূষণের অন্যতম প্রধান উৎস হল ইটভাটা শিল্প।[২০] এই ইটভাটাগুলি প্রায়শই সঠিক নির্গমন নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই পরিচালিত হয়, যার ফলে প্রচুর পরিমাণে কালো ধোঁয়া এবং অন্যান্য ক্ষতিকর দূষকগুলি বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে।[২১] এছাড়া বায়ু দূষণের আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস হলো পরিবহন খাত, যেখানে দেশের পুরনো যানবাহনগুলির বহর উচ্চ মাত্রার নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, এবং অস্থির জৈব যৌগ (VOCs) নির্গত করে।[২২][২৩] এছাড়াও, শিল্প কার্যক্রম, বিশেষ করে বস্ত্র এবং সিমেন্ট শিল্প কারখানাগুলো বায়ুমন্ডলে সালফার ডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য দূষকগুলিরর মাত্রা বাড়িয়ে তুলে।

বাংলাদেশ সরকার বায়ু দূষণ মোকাবিলায় ক্লিন এয়ার অ্যান্ড সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট (CASE) প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যার উদ্দেশ্য বায়ুর গুণমান পর্যবেক্ষণ উন্নত করা এবং প্রধান খাতগুলি থেকে নির্গমন কমানো।[২৪] যানবাহনের জন্য সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস (CNG) চালু করা এবং নির্গমন মানদণ্ডের প্রয়োগ করা আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।[২৫] তবে, দুর্নীতি, জনগণের সচেতনতাহীনতা এবং পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবের মতো চ্যালেঞ্জগুলি এই নীতিগুলির কার্যকর বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করে চলেছে।[২৬][২৭]

বিশ্বব্যাংক এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (ADB) এর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি বাংলাদেশে বায়ু দূষণ মোকাবিলার প্রচেষ্টায় আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছে।[২৮][২৯] এ সকল প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, বায়ু দূষণের মাত্রা এখনও উদ্বেগজনক এবং এই গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে আরও বিস্তৃত এবং দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

ভূগর্ভস্থ পানির দূষণ

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে ভূগর্ভস্থ পানিকে সুপেয় পানি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। তবে এই পানি অনেক সময় আর্সেনিক, সীসা, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম, তামা, পারদ, নিকেলইউরেনিয়াম সহ অনেক ভারী ধাতু পদার্থের কারণে দূষিত হয়। [১৬] [৩০] [৩১] [৩২] এগুলোর মধ্যে আর্সেনিককে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, প্রায় ৪৯% পানি ডব্লিউএইচও নির্দেশিকার চেয়ে বেশি মাত্রায় আর্সেনিকের ঘনত্বের কারণে দূষিত। [৩২] দূষিত পানি দেশে প্রায় ৩৫ থেকে ৭৭ মিলিয়ন মানুষকে প্রভাবিত করে৷ [৩৩] আর্সেনিকের কারণে অগভীর ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ একটি প্রাকৃতিক সমস্যা যা ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলনকারী নলকূপের ব্যবহারের ফলে আরও খারাপ হয়েছে। ১৯৭০ এর দশক থেকে, সরকার ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার এড়াতে অগভীর নলকূপের ব্যবহার শুরু করে, যা প্রায়শই বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হয়। [৩৩] অবশ্য এই নলকূপগুলোও আর্সেনিক দ্বারা দূষিত ভূগর্ভস্থ পানির স্তরে পৌঁছেছে। এই সমস্যাটি অভ্যন্তরীণ এবং গ্রামীণ এলাকায় এলাকায় বেশি প্রাদুর্ভূত [১৬] যেখানে প্রায় ৯৭% মানুষ নলকূপ ব্যবহার করে। [৩৩] আর্সেনিক-দূষিত পানি খাওয়ার ফলে শারিরীক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে ত্বকের রঙ্গক পরিবর্তন এবং ক্ষত, যা ত্বকে ক্যান্সারের উৎপত্তি ঘটাতে পারে। এটি ফুসফুস ও মূত্রাশয়ের ক্ষতি করার পাশাপাশি নিউরোটক্সিসিটি, ডায়াবেটিস, পালমোনারি রোগ এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগেরও কারণ হতে পারে। [৩৪]

ঢাকার আশেপাশের এলাকাগুলিতে সিসা দূষণের মাত্রা খুব বেশি পাওয়া যায়। অনুমান করা হয় যে এলাকাটিতে প্রচুর শিল্প কারখানা, বিশেষ করে ব্যাটারি পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রগুলির উপস্থিতির কারণে এই দূষণের মাত্রা বেশি। পরিবেশ অধিদপ্তর প্রায় ১২০০ টিরও বেশি শিল্প স্থাপনা শনাক্ত করেছে, যা উল্লেখযোগ্য দূষণের কারণ হয়েছে। অন্যান্য ধাতব দূষণের কারণগুলির মধ্যে খনন এবং কৃষিকাজও রয়েছে। জলে সিসার উপস্থিতি পরিবেশের পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে। মাটিতে সিসার উপস্থিতি এই অঞ্চলে উৎপন্ন গাছের পাতায় সিসার ঘনত্ব বাড়িয়েছে।[৩০]

সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায়, ভারী ধাতব দূষণ সামুদ্রিক জীবন এবং স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের উপরও প্রভাব ফেলছে। এর ফলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উৎপাদনেও প্রভাব পড়ছে, যা আংশিকভাবে জলজ চাষের উপর নির্ভরশীল। ধাতুর উচ্চ মাত্রা স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে বা মাছকে দূষিত করতে পারে। যদি মাছের ধাতব দূষণের মাত্রা খুব বেশি হয়, তবে মৎস্যজীবীদের জন্য সেই মাছ বিক্রির উপযোগী থাকবে না। যদি একজন ভোক্তা উচ্চ মাত্রার ধাতব দূষণযুক্ত মাছ খায়, তবে তার ক্যান্সার, কিডনি বিকল হওয়া, বা বিভিন্ন ধাতব বিষক্রিয়ার মতো স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এছাড়াও, মাছগুলি দূষিত এলাকা থেকে দূরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা সেই এলাকার মৎস্যজীবীদের জীবিকা নির্বাহেও প্রভাব ফেলতে পারে।[৩১]

সরকারের পক্ষ থেকে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যেমন গভীর নলকূপ প্রদান যা স্পষ্টভাবে আর্সেনিক মুক্ত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, এবং বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে ভারী ধাতব দূষণকারী পদার্থগুলি ফিল্টার করার জন্য ফিল্টারও সরবরাহ করা হচ্ছে।[৩৫]

  1. "Israel declares war, bombards Gaza and battles to dislodge Hamas fighters after surprise attack"AP News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  2. "Israel, Hezbollah exchange fire, raising regional tensions"Al Jazeera (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  3. Reuters (২০২৪-০৯-২৮)। "Around one million Lebanese displaced by Israeli attacks, official says"Ynetnews (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  4. "Mapping 11 months of Israel-Lebanon cross-border attacks"Al Jazeera (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  5. "Implementation of Security Council resolution 1701 (2006) during the period from 21 June to 20 October 2023 - Report of the Secretary-General (S/2024/222) [EN/AR/RU/ZH] - Lebanon | ReliefWeb"reliefweb.int (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  6. "লেবাননে দ্বিতীয় দফায় ডিভাইস বিস্ফোরণে নিহত আরও ২০ জন"BBC News বাংলা। ২০২৪-০৯-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  7. রয়টার্স (২০২৪-০৯-২৫)। "ইসরায়েলের বিমান হামলায় হিজবুল্লাহর এক জ্যেষ্ঠ কমান্ডার নিহত"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  8. "'নতুন যুদ্ধ' ঘোষণা করলেন নেতানিয়াহু"banglanews24.com। ২০২৪-০৯-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  9. "মধ্যপ্রাচ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধের ঝুঁকি"www.shomoyeralo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  10. রয়টার্স (২০২৪-০৯-২৯)। "হাসান নাসরুল্লাহ নিহত: যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নেতাদের প্রতিক্রিয়া"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  11. "লেবাননে হেজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের স্থল অভিযান"BBC News বাংলা। ২০২৪-১০-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩ 
  12. "World's Most Polluted Countries in 2023 - PM2.5 Ranking | IQAir"www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  13. "Bangladesh Air Quality Index (AQI) and Air Pollution information | IQAir"www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  14. "Bangladesh Air Quality Index (AQI) and Air Pollution information | IQAir"www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  15. "ঢাকা যে পাঁচ কারণে বায়ু দূষণে শীর্ষেই থাকছে"BBC News বাংলা। ২০২৩-১২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  16. Siddiqui, Shafayet Ahmed; Jakaria, Md; Amin, Mohammad Nurul; Mahmud, Abdullah Al; Gozal, David (২০২০-০৮-০১)। "Chronic air pollution and health burden in Dhaka city"European Respiratory Journal (ইংরেজি ভাষায়)। 56 (2)। আইএসএসএন 0903-1936ডিওআই:10.1183/13993003.00689-2020পিএমআইডি 32241832 |pmid= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে ":0" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  17. Dibya, Trishul Basak; Proma, Amrin Yeasin; Dewan, Syed Masudur Rahman (২০২৩-১০-১০)। "Poor Respiratory Health is a Consequence of Dhaka's Polluted Air: A Bangladeshi Perspective"Environmental Health Insights17: 11786302231206126। আইএসএসএন 1178-6302ডিওআই:10.1177/11786302231206126পিএমআইডি 37822683 |pmid= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) 
  18. "এক বছরে বায়ুদূষণে দুই লাখ ৩৬ হাজার বাংলাদেশির মৃত্যু : গবেষণা"দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  19. bdnews24.com। "বাংলাদেশে ২০% অকাল মৃত্যুর কারণ বায়ু দূষণ: বিশ্ব ব্যাংক"bdnews24। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৩ 
  20. "বায়ুদূষণের প্রধান কারণ ইটভাটা"যুগান্তর। ১২ ডিসেম্বর ২০২১। 
  21. "রাজধানীর বায়ু দূষণে বেশি দায়ী ইটভাটা"RTV Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪ 
  22. মাহমুদঢাকা, ইফতেখার। "অর্ধেক দায় গাড়ির ধোঁয়ার"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪ 
  23. "বায়ু দূষণেও যানবাহন"Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪ 
  24. "CLEAN AIR AND SUSTAINABLE ENVIRONMENT (CASE) PROJECT" (পিডিএফ)Department of Environment, Government of Bangladesh। Department of Environment। ১৩ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২৪ 
  25. Fattah, Md. Abdul; Istiaqe, Md. Athar; Biswas, Avrodip; Rahman, Mahin; Morshed, Syed Riad; Chakraborty, Tanmoy (২০২৩-০৯-০১)। "Environmental and economic benefits of CNG conversion on three-wheelers in a developing city, Khulna, Bangladesh"Transportation Engineering13: 100199। আইএসএসএন 2666-691Xডিওআই:10.1016/j.treng.2023.100199 
  26. মাহমুদ, ইফতেখার। "পরিবেশদূষণের প্রধান কারণ দুর্নীতি"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪ 
  27. "পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতার অভাব"alokitobangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪ 
  28. "$250 million World Bank Financing to Help Bangladesh Improve Environment Management"World Bank (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  29. ralph (২০২৪-০৩-১৫)। "Bangladesh: In-Depth"www.adb.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২ 
  30. Rikta, Sharmin Yousuf; Rahaman, Md. Shiblur (১ জুন ২০১৬)। "Lead Polluted Hotspot: Environmental Implication of Unplanned Industrial Development": 51–60। আইএসএসএন 2284-7820ডিওআই:10.1515/pesd-2016-0005অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  31. Kibria, Golam; Hossain, Md Maruf (১৫ এপ্রিল ২০১৬)। "Trace/heavy metal pollution monitoring in estuary and coastal area of Bay of Bengal, Bangladesh and implicated impacts": 393–402। ডিওআই:10.1016/j.marpolbul.2016.02.021পিএমআইডি 26917093 
  32. Frisbie, Seth H; Ortega, Richard (১৪ নভেম্বর ২০১৬)। "The concentrations of arsenic and other toxic elements in Bangladesh's drinking water.": 1147–1153। আইএসএসএন 0091-6765ডিওআই:10.1289/ehp.021101147পিএমআইডি 12417487পিএমসি 1241072অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  33. "WHO | Arsenic in tube well water in Bangladesh: health and economic impacts and implications for arsenic mitigation"। World Health Organization। ২৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  34. "Arsenic"World Health Organization (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  35. "NAE Website – Arsenic Filters for Groundwater in Bangladesh: Toward a Sustainable Solution"nae.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬