বিষয়বস্তুতে চলুন

লেখক:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/কবিতা/প

উইকিসংকলন থেকে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা
নাম প্রথম পঙক্তি সৃষ্টির তারিখ সৃষ্টিস্থান দেশ এই গ্রন্থে প্রকাশিত
পঁচিশে বৈশাখ রাত্রি হ’লাে ভোর পূরবী
পক্ষী মানব যন্ত্র দানব, মানবে করিলে পাখি। ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
পঞ্চমী ভাবি বসে বসে ১৯৩৮-১১-২৯ ব্রিটিশ ভারত আকাশ-প্রদীপ
পণরক্ষা “মারাঠা দস্যু আসিছে রে ঐ, ব্রিটিশ ভারত কথা
পণরক্ষা মারাঠা দস্যু আসিছে রে ঐ ব্রিটিশ ভারত কথা
পতিত ভারতে তুমি কোন্‌ জাগরণে পতিত ভারতে তুমি কোন্ জাগরণে নৈবেদ্য
পতিতা কাহিনী
পতিতা কাহিনী
পত্র বন্ধুবর, দক্ষিণে বেঁধেছি নীড়, চুকেছে লোকের ভিড়, ব্রিটিশ ভারত মানসী
পত্র সৃষ্টি প্রলয়ের তত্ত্ব, উডফিল্ড ব্রিটিশ ভারত পূরবী
পত্র মাগাে আমার লক্ষ্মী কড়ি ও কোমল
পত্র এত বড় এ ধরণী মহাসিন্ধু-ঘেরা কড়ি ও কোমল
পত্র বসে বসে লিখ্লেম চিঠি কড়ি ও কোমল
পত্র জলে বাসা বেঁধেছিলেম কড়ি ও কোমল
পত্র দামু বােস্ আর চামু বােসে কড়ি ও কোমল
পত্র চারিদিকে তর্ক উঠে সাঙ্গ নাহি হয় কড়ি ও কোমল
পত্র আমার এ গান, মাগাে, শুধু কি, নিমেষে কড়ি ও কোমল
পত্রের প্রত্যাশা চিঠি কই! দিন গেল, বইগুলো ছুঁড়ে ফেলো, ব্রিটিশ ভারত মানসী
পত্রোত্তর বন্ধু, চিরপ্রশ্নের বেদী-সম্মুখে চিরনির্বাক রহে। মংপু ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
পথ আমি পথ, দূরে দূরে দেশে দেশে ফিরে ফিরে শেষে ১৯২৪-১২-২৯ সান ইসিদ্রো আর্জেন্টিনা পূরবী
পথ চেয়ে যে কেটে গেল পথ চেয়ে যে কেটে গেল সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পথ দিয়ে কে যায় গো চলে পথ দিয়ে কে যায় গো চলে সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পথবর্ত্তী দূর মন্দিরে সিন্ধু কিনারে মহুয়া
পথিক দেখেছি আমি পুরাণে কীর্তিত কত দেশ পথিক দেখেছি আমি পুরাণে কীর্তিত কত দেশ ব্রিটিশ ভারত প্রান্তিক
পথে গাঁয়ের পথে চলেছিলেম ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
পথে পথেই বাসা বাঁধি পথে পথেই বাসা বাঁধি, বুদ্ধ গয়া ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পথের বাঁধন পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি, মহুয়া
পথের সাথি, নমি বারম্বার পথের সাথি, নমি বারম্বার। গয়া–পাটনা লাইন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পদধ্বনি আঁধারে প্রচ্ছন্ন ঘন বনে ১৯২৪-১০-২৪ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
পদ্মা হে পদ্মা আমার চৈতালি
পবিত্র জীবন মিছে হাসি, মিছে বাঁশি, মিছে এ যৌবন কড়ি ও কোমল
পবিত্র প্রেম ছুঁয়োনো, ছুঁয়োনো ও'রে, দাঁড়াও সরিয়া কড়ি ও কোমল
পর ও আত্মীয় ব্রিটিশ ভারত কণিকা
পরবিচারে গৃহভেদ ব্রিটিশ ভারত কণিকা
পরবেশ কে তুমি ফিরিছ পরি প্রভুদের সাজ চৈতালি
পরম সুন্দর পরম সুন্দর ১৯৪১-০২-১২ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
পরশ-পাথর ক্ষ্যাপা খুঁজে খুঁজে ফিরে পরশ-পাথর। ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
পরস্পর ব্রিটিশ ভারত কণিকা
পরাজয় সঙ্গীত ভাল করে যুঝিলিনে, হল তােরি পরাজয়, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
পরামর্শ সূর্য গেল অস্তপারে— ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
পরিচয় ব্রিটিশ ভারত কণিকা
পরিচয় একদিন তরীখানা থেমেছিল এই ঘাটে লেগে, শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
পরিচয় তখন বর্ষণহীন অপরাহ্ন মেঘে মহুয়া
পরিচয় একদিন দেখিলাম উলঙ্গ সে ছেলে চৈতালি
পরিণয় শুভখন আসে সহসা আলোক জ্বেলে মহুয়া
পরিণাম জানি হে, যবে প্রভাত হবে, তোমার কৃপা-তরণী কল্পনা
পরিত্যক্ত বন্ধু, মনে আছে, সেই প্রথম বয়স, ব্রিটিশ ভারত মানসী
পরিত্যক্ত চলে গেল! আর কিছু নাই কহিবার! ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
পরিশোধ রাজকোষ হতে চুরি! ধ’রে আন চোর, ব্রিটিশ ভারত কথা
পরিশোধ রাজকোষ হতে চুরি! ধরে আন্ চোর ব্রিটিশ ভারত কথা
পরের কর্মবিচার ব্রিটিশ ভারত কণিকা
পলাতকা ঐ যেখানে শিরীষ গাছে পলাতকা
পলায়নী যে পলায়নের অসীম তরণী শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাল্গুনদিনের পলাশ আনন্দমূর্তি জীবনের ফাল্গুনদিনের ১৯৪১-০২-১৩ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
পল্লীগ্রামে হেথায় তাহারে পাই কাছে চৈতালি
পশ্চাতের নিত্যসহচর পশ্চাতের নিত্যসহচর, অকৃতার্থ হে অতীত, ১৯৩৭-১০-০৪ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত প্রান্তিক
পসারিনি ওগাে পসারিনি, দেখি আয় কল্পনা
পাখির ভোজ ভোরে উঠেই পড়ে মনে ১৯৩৮-১২-০৬ ব্রিটিশ ভারত আকাশ-প্রদীপ
পাখীর পালক খেলাধুলো সব রহিল পড়িয়া কড়ি ও কোমল
পাগল আপন মনে বেড়ায় গান গেয়ে, ব্রিটিশ ভারত ছবি ও গান
পাগল বসন্তদিন কতবার অতিথির বেশে পাগল বসন্তদিন কতবার অতিথির বেশে শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত স্মরণ
পাঠাইলে আজি মৃত্যুর দূত পাঠাইলে আজি মৃত্যুর দূত নৈবেদ্য
পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে, বেলা রেলওয়ে স্টেশন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পারবি না কি যোগ দিতে এই ছন্দেরে পারবি না কি যোগ দিতে এই ছন্দেরে, ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
পালের নৌকা তীরের পানে চেয়ে থাকি পালের নৌকা ছাড়ি’, ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
পাষাণী ঘৃণা হলাহল যদি পাই ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
পাষাণী মা হে ধরণী, জীবের জননী কড়ি ও কোমল
পাহাড়ের নীলে আর দিগন্তের নীলে পাহাড়ের নীলে আর দিগন্তের নীলে ১৯৪০-০৯-২৫ গৌরীপুর বাটী ব্রিটিশ ভারত জন্মদিনে
পিয়ালী চাহনি তাহার, সব কোলাহল হ'লে সারা মহুয়া
পিয়াসি আমি তো চাহি নি কিছু কল্পনা
পুঁটু চৈত্রের মধ্যাহ্নবেলা কাটিতে না চাহে চৈতালি
পুণ্যের হিসাব সাধু যবে স্বর্গে গেল চিত্রগুপ্তে ডাকি চৈতালি
পুরস্কার সে দিন বরষা ঝরঝর ঝরে ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
পুরাতন যে-গান গাহিয়াছিনু কবেকার দক্ষিণ মহুয়া
পুরাতন হেথা হতে যাও, পুরাতন কড়ি ও কোমল
পুরাতন ভৃত্য ভূতের মতন চেহারা যেমন, ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
পুরুষের উক্তি যেদিন সে প্রথম দেখিনু মাদার টেরিজা সরণি ব্রিটিশ ভারত মানসী
পুরোনো বট লুটিয়ে পড়ে জটিল জটা কড়ি ও কোমল
পুষ্প দিয়ে মার’ যারে পুষ্প দিয়ে মার’ যারে শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
পূজারিণী নৃপতি বিম্বিসার ব্রিটিশ ভারত কথা
পূজারিণী নৃপতি বিম্বিসার ব্রিটিশ ভারত কথা
পূরবী যারা আমার সাঁঝ-সকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো পূরবী
পূর্ণ মিলন নিশিদিন কাঁদি সখি মিলনের তরে কড়ি ও কোমল
পূর্ণকাম সংসারে মন দিয়েছিনু, তুমি কল্পনা
পূর্ণতা স্তব্ধরাতে একদিন ১৯২৪-১০-০১ এস. এস. হারুনা মারু পূরবী
পূর্ণিমা পড়িতেছিলাম গ্রন্থ বসিয়া একেলা ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
পূর্ণিমায় যাই—যাই—ডুবে যাই— ব্রিটিশ ভারত ছবি ও গান
পূর্বকালে প্রাণমন দিয়ে ভালোবাসিয়াছে জোড়াসাঁকো ব্রিটিশ ভারত মানসী
পেয়েছি ছুটি, বিদায় দেহো, ভাই পেয়েছি ছুটি, বিদায় দেহো, ভাই, শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
পোড়ো বাড়ি চারিদিকে কেহ নাই, একা ভাঙা বাড়ি ব্রিটিশ ভারত ছবি ও গান
পোড়ো বাড়ি, শূন্য দালান পোড়ো বাড়ি, শূন্য দালান— ১৯৩৯-০২-২৫ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত জন্মদিনে
প্রকারভেদ ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রকাশ খুঁজ্তে যখন এলাম সেদিন কোথায় তােমার গােপন অশ্রুজল, ১৯২৪-১০-২৬ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
প্রকাশ আচ্ছাদন হ'তে ডেকে লহো মোরে মহুয়া
প্রকাশ হাজার হাজার বছর কেটেছে, কেহ তো কহে নি কথা কল্পনা
প্রকাশবেদনা আপন প্রাণের গোপন বাসনা সোলাপুর ব্রিটিশ ভারত মানসী
প্রকৃতির প্রতি শত শত প্রেমপাশে টানিয়া হৃদয় ব্রিটিশ ভারত মানসী
প্রচ্ছন্না বিদেশে ঐ সৌধশিখর 'পরে মহুয়া
প্রজাপতি সকালে উঠেই দেখি ১৯৩৯-০৩-১০ শ্যামলী ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
প্রণতি কত ধৈর্য্য ধরি' ছিলে কাছে মহুয়া
প্রণয়প্রশ্ন এ কি তবে সবই সত্য কল্পনা
প্রতাপের তাপ ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রতিজ্ঞা আমি হব না তাপস, হব না, হব না, ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
প্রতিদিন আমি হে জীবনস্বামী প্রতিদিন আমি হে জীবনস্বামী নৈবেদ্য
প্রতিদিন তব গাথা প্রতিদিন তব গাথা নৈবেদ্য
প্রতিনিধি বসিয়া প্রভাত কালে সেতারার দুর্গভালে ব্রিটিশ ভারত কথা
প্রতিনিধি বসিয়া প্রভাত কালে সেতারার দুর্গভালে ব্রিটিশ ভারত কথা
প্রতিমা চতুর্দ্দশী এলো নেমে মহুয়া
প্রতীক্ষা অসীম আকাশে মহাতপস্বী ১৯৩৬-১০-০৪ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
প্রতীক্ষা ওরে মৃত্যু, জানি তুই আমার বক্ষের মাঝে ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
প্রতীক্ষা তোমার প্রত্যাশা ল'য়ে আছি, প্রিয়তমে, মহুয়া
প্রত্যক্ষ প্রমাণ ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রত্যহ প্রভাতকালে ভক্ত এ কুকুর প্রত্যহ প্রভাতকালে ভক্ত এ কুকুর উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
প্রত্যাখ্যান অমন দীন-নয়নে তুমি ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
প্রত্যাগত দূরে গিয়েছিলে চলি' মহুয়া
প্রত্যাশা প্রাঙ্গণে মোর শিরীষশাখায় মহুয়া
প্রত্যাশা সকলে আমার কাছে যত কিছু চায় কড়ি ও কোমল
প্রত্যুষে দেখিনু আজ নির্মল আলোকে প্রত্যুষে দেখিনু আজ নির্মল আলোকে ১৯৪০-১১-২৬ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত রোগশয্যায়
প্রথম চুম্বন স্তব্ধ হল দশ দিক নত করি আঁখি চৈতালি
প্রথম দিনের সূর্য প্রথম দিনের সূর্য ১৯৪১-০৭-২৭ জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি ব্রিটিশ ভারত শেষ লেখা
প্রবাসী হে প্রবাসী, ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
প্রবাহিনী দুর্গম দূর শৈল-শিরের ১৯২৪-১২-১১ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
প্রবীণ বিশ্ব-জগৎ যখন করে কাজ ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
প্রবীণ ও নবীন ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রভাত স্বর্ণ-সুধা-ঢালা এই প্রভাতের বুকে ১৯২৪-১১-১১ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
প্রভাত নির্মল তরুণ উষা, শীতল সমীর চৈতালি
প্রভাতী চপল ভ্রমর, হে কালাে কাজল আঁখি, ১৯২৪-১২-০১ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
প্রভাতে প্রভাতে পাই আলোকের প্রসন্ন পরশে প্রভাতে প্রভাতে পাই আলোকের প্রসন্ন পরশে ১৯৪০-১২-০১ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত রোগশয্যায়
প্রভাতে যখন শঙ্খ উঠেছিল বাজি প্রভাতে যখন শঙ্খ উঠেছিল বাজি নৈবেদ্য
প্রভু আজি তোমার দক্ষিণ হাত প্রভু আজি তোমার দক্ষিণ হাত ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
প্রভুগৃহ হতে আসিলে যে দিন প্রভুগৃহ হতে আসিলে যে দিন ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
প্রভেদ ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রশ্ন চতুর্দিকে বহ্নিবাষ্প শূন্যাকাশে ধায় বহুদূরে ১৯৩৮-১২-০৭ শ্যামলী ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
প্রশ্ন বাঁশবাগানের গলি দিয়ে মাঠে ১৯৩৮-১২-০৩ ব্রিটিশ ভারত আকাশ-প্রদীপ
প্রশ্নের অতীত ব্রিটিশ ভারত কণিকা
প্রশ্রয় দিয়েছো প্রশ্রয় মােরে, করুণা-নিলয়, পূরবী
প্রস্তর মূর্ত্তি হে নির্ব্বাক্ অচঞ্চল পাষাণ-সুন্দরী, ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
প্রাচীন ভারত দিকে দিকে দেখা যায় বিদর্ভ, বিরাট চৈতালি
প্রাণ মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে কড়ি ও কোমল
প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে লোহিত সাগর গীতিমাল্য
প্রাণ-গঙ্গা প্রতিদিন নদীস্রোতে পুষ্প পত্র করি’ অর্ঘ্য দান ১৯২৫-০১-১৬ এস. এস. জুলিও চেসারে পূরবী
প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে। চেইনি ওয়াক যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ড গীতিমাল্য
প্রাণে গান নাই, মিছে তাই ফিরিনু যে প্রাণে গান নাই, মিছে তাই ফিরিনু যে। কলকাতা ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
প্রাণের দান অব্যক্তের অন্তঃপুরে উঠেছিলে জেগে, ১৯৩৮-০৩-০১ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত সেঁজুতি
প্রায়শ্চিত্ত উপর আকাশে সাজানো তড়িৎ আলো— ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
প্রার্থনা তুমি কাছে নাই ব’লে হের সখা তাই কড়ি ও কোমল
প্রার্থনা আজি কোন্ ধন হতে বিশ্ব আমারে চৈতালি
প্রার্থনাতীত দান পাঠানেরা যবে বাঁধিয়া আনিল ব্রিটিশ ভারত কথা
প্রার্থনাতীত দান পাঠানেরা যবে বাঁধিয়া আনিল ব্রিটিশ ভারত কথা
প্রার্থী আমি চাহিতে এসেছি শুধু একখানি মালা, কল্পনা
প্রিয়া শত বার ধিক্ আজি আমারে, সুন্দরী চৈতালি
প্রেম নিবিড়তিমির নিশা, অসীম কান্তার চৈতালি
প্রেম এসেছিল, চলে গেল সে যে খুলি দ্বার প্রেম এসেছিল, চলে গেল সে যে খুলি দ্বার, ব্রিটিশ ভারত স্মরণ
প্রেমে প্রাণে গানে গন্ধে আলোকে পুলকে প্রেমে প্রাণে গানে গন্ধে আলোকে পুলকে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
প্রেমের অভিষেক তুমি মোরে করেছ সম্রাট্! তুমি মোরে ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
প্রেমের দূতকে পাঠাবে নাথ কবে প্রেমের দূতকে পাঠাবে নাথ কবে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
প্রেমের প্রাণে সইবে কেমন করে প্রেমের প্রাণে সইবে কেমন করে শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
প্রেমের হাতে ধরা দেব প্রেমের হাতে ধরা দেব ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
প্রেয়সী হে প্রেয়সী, হে শ্রেয়সী, হে বীণাবাদিনী চৈতালি
প্রৌঢ় যৌবন নদীর স্রোতে তীব্র বেগভরে ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
প্ৰভু তোমা লাগি আঁখি জাগে প্ৰভু তোমা লাগি আঁখি জাগে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি