বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
নতুন অনুচ্ছেদ (বিতর্ক)
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
{{বাংলাদেশের রাজনীতি}}
{{বাংলাদেশের রাজনীতি}}
'''দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন''' বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১২তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।<ref name="আলো">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=প্রতিবেদক |প্রথমাংশ1=নিজস্ব |শিরোনাম=সংসদ নির্বাচনে ভোট ৭ জানুয়ারি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/politics/4yfus8kwke |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০২৩ |ভাষা=bn |তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০২৩}}</ref> ২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/amp/politics/awami-league/711891/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A7%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97|শিরোনাম=জোড় সালে নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ|শেষাংশ=চৌধুরী|প্রথমাংশ=পাভেল হায়দার|তারিখ=১০ নভেম্বর ২০২১|কর্ম=[[বাংলা ট্রিবিউন]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220219092156/https://www.banglatribune.com/amp/politics/awami-league/711891/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A7%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৮|একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন]] অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে [[শেখ হাসিনা|শেখ হাসিনার]] নেতৃত্বাধীন [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপির]] নেতৃত্বাধীন [[জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট]] এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে [[ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ]]।<ref name=":1">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive.dhakatribune.com/bangladesh/election/2019/01/03/islami-andolan-musters-3rd-highest-votes|শিরোনাম=Islami Andolan musters 3rd highest votes|শেষাংশ=শোভন|প্রথমাংশ=ফাহিম রেজা|তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯|কর্ম=[[ঢাকা ট্রিবিউন]]|অনূদিত-শিরোনাম=ইসলামী আন্দোলন তৃতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে}}</ref> তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক।<ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-50916704|শিরোনাম=সংসদ নির্বাচন ২০১৮: যেভাবে হয়েছিল ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন|শেষাংশ=কল্লোল|প্রথমাংশ=কাদির|তারিখ=৩০ ডিসেম্বর ২০১৯|কর্ম=[[বিবিসি বাংলা]]}}</ref> তখন থেকে বিএনপিসহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তোলে।<ref name=":0" /> বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.somoynews.tv/news/2022-02-11/%E0%A6%86-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2|শিরোনাম=আ. লীগের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে যাবে না বিএনপি|তারিখ=১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২|কর্ম=[[সময় টিভি]]}}</ref>
'''দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন''' বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১২তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।<ref name="আলো">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=প্রতিবেদক |প্রথমাংশ1=নিজস্ব |শিরোনাম=সংসদ নির্বাচনে ভোট ৭ জানুয়ারি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/politics/4yfus8kwke |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০২৩ |ভাষা=bn |তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০২৩}}</ref> ২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/amp/politics/awami-league/711891/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A7%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97|শিরোনাম=জোড় সালে নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ|শেষাংশ=চৌধুরী|প্রথমাংশ=পাভেল হায়দার|তারিখ=১০ নভেম্বর ২০২১|কর্ম=[[বাংলা ট্রিবিউন]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220219092156/https://www.banglatribune.com/amp/politics/awami-league/711891/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A7%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ২০১৮|একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন]] অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে [[শেখ হাসিনা|শেখ হাসিনার]] নেতৃত্বাধীন [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ]] নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপির]] নেতৃত্বাধীন [[জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট]] এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে [[ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ]]।<ref name=":1">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive.dhakatribune.com/bangladesh/election/2019/01/03/islami-andolan-musters-3rd-highest-votes|শিরোনাম=Islami Andolan musters 3rd highest votes|শেষাংশ=শোভন|প্রথমাংশ=ফাহিম রেজা|তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯|কর্ম=[[ঢাকা ট্রিবিউন]]|অনূদিত-শিরোনাম=ইসলামী আন্দোলন তৃতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে}}</ref> তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক।<ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-50916704|শিরোনাম=সংসদ নির্বাচন ২০১৮: যেভাবে হয়েছিল ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন|শেষাংশ=কল্লোল|প্রথমাংশ=কাদির|তারিখ=৩০ ডিসেম্বর ২০১৯|কর্ম=[[বিবিসি বাংলা]]}}</ref> তখন থেকে বিএনপিসহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তোলে।<ref name=":0" /> বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.somoynews.tv/news/2022-02-11/%E0%A6%86-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2|শিরোনাম=আ. লীগের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে যাবে না বিএনপি|তারিখ=১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২|কর্ম=[[সময় টিভি]]}}</ref>

== বিতর্ক ==
{{মূল নিবন্ধ|২০২২–২০২৩ বাংলাদেশ বিক্ষোভ}}
=== বিরোধী দলগুলোর বয়কট ও আন্দোলন ===
২০১৮ সালের বিতর্কিত [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|নির্বাচনের]] পর, [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপি]]সহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি বিরোধী দল [[তত্ত্বাবধায়ক সরকার|তত্ত্বাবধায়ক সরকারের]] অধীনে পরবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানাতে থাকে। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=en|শিরোনাম=তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না: আহমেদ আযম খান|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/politics/670051/%E0%A6%A4%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A6-%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%AE-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Jugantor}}</ref> সরকারকে পদত্যাগ করে "নির্দলীয়"," নিরপেক্ষ" সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে তারা আন্দোলন শুরু করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn|শিরোনাম=সমাবেশে সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা ঘোষণা বিএনপির|ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/623720/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B8%E0%A6%B9-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%A6%E0%A6%AB%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=দৈনিক ইত্তেফাক}}</ref> বাংলাদেশের সুশীল সমাজের মধ্যেও দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=2023-09-14|ভাষা=bn|শিরোনাম=দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/zs9acpj5wk|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref> জাতীয় নির্বাচনের আগেও বিএনপি [[আওয়ামী লীগ]] সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বেশ কয়েকটি [[স্থানীয় সরকার]] নির্বাচন বয়কট করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn|শিরোনাম=নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের খবর রাখেনি বিএনপি!|ইউআরএল=https://www.bd-journal.com/politics/188824/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A3%E0%A6%97%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Bangladesh Journal Online}}</ref>

বিএনপির সরকারবিরোধী আন্দোলন বেশ কয়েক দফা সহিংসতার জন্ম দেয়। এ সহিংসতাগুলোর জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পরস্পরকে দোষারোপ করে।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-10-28|ভাষা=bn|শিরোনাম=আবারও রক্তাক্ত ২৮ অক্টোবর, পুরো ঘটনাপ্রবাহ|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/1213939.details|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=banglanews24.com}}</ref> এসব সহিংসতার জন্য সরকার বিএনপিকে দায়ী করে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn|শিরোনাম=বিএনপি নেতারা সহিংসতার দায় স্বীকার করেছে: ডিবিপ্রধান|ইউআরএল=https://www.ittefaq.com.bd/666045/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=দৈনিক ইত্তেফাক}}</ref> এবং অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে, যার মধ্যে বিএনপি নেতা [[মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর|মির্জা ফখরুল]] ও [[মির্জা আব্বাস]] অন্যতম।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-11-05|ভাষা=bn|শিরোনাম=রাজনীতি: বিএনপি'র দাবি ‘গ্রেফতার ঝড়’ চলছে, নতুন কর্মসূচির সন্ধান|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/articles/cnkpy8lkk8yo|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=BBC News বাংলা}}</ref> বিএনপি এসব গ্রেপ্তারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করে এবং সরকার আরেকটি একতরফা নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে দাবি করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=2013-10-12|ভাষা=bn|শিরোনাম=একতরফা নির্বাচনের পরিকল্পনা নিয়েই এগোচ্ছে সরকার|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%AB%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%8F%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref> তবে আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে, এবং এটিকে অসাংবিধানিক বলে অভিহিত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-11-13|ভাষা=bn|শিরোনাম=বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অসাংবিধানিক: জাতিসংঘে আনিসুল হক|ইউআরএল=https://www.voabangla.com/a/7352682.html|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=ভিওএ}}</ref>

১৫ নভেম্বর ২০২৩-এ [[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন|বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন]] নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর, বিএনপি এ তফসিল প্রত্যাখ্যান করে এবং নিজেদের দাবি পুনঃব্যক্ত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিনিধি|প্রথমাংশ=বিশেষ|তারিখ=2023-11-15|ভাষা=bn|শিরোনাম=তফসিল প্রত্যাখ্যান বিএনপির|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/3ml036tjbk|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref> তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন একতরফাভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কা আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে বিতর্ক উঠে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=হোসেন|প্রথমাংশ=এম সাখাওয়াত|তারিখ=2023-11-17|ভাষা=bn|শিরোনাম=এই তফসিল যেভাবে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলল|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/opinion/column/g0v04w5zmv|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref>

=== অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ===
বিএনপি অংশ না নেওয়ায় নির্বাচন [[অংশগ্রহণভিত্তিক গণতন্ত্র|অংশগ্রহণমূলক]] হওয়ার বিষয়ে সরকারের উপর চাপ বাড়তে থাকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-11-04|ভাষা=bn|শিরোনাম=রাজনীতি: আওয়ামী লীগ কি 'বিদেশি চাপ' উপেক্ষা করেই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে?|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/articles/c0v28870qyzo|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=BBC News বাংলা}}</ref> ফলে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দেখাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের মধ্য থেকে [[ডামি প্রার্থী]] রাখার নির্দেশ দেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত নয় ডামি প্রার্থী রাখার নির্দেশনা|ইউআরএল=https://mzamin.com/news.php?news=85494|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=মানবজমিন}}</ref> এছাড়া দলের ভেতর থেকে [[স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ|স্বতন্ত্র প্রার্থী]] রাখার বিষয়ে অনাপত্তি জানানো হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn|শিরোনাম=যে কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/politics/awami-league/744780/%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=যুগান্তর}}</ref> তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়ায় সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-12-08|ভাষা=bn|শিরোনাম=নির্বাচন ২০২৪: ভোটের মাঠে নৌকা বনাম আওয়ামী লীগ|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/articles/cw42zyy9dl7o|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=BBC News বাংলা}}</ref>

প্রধান বিরোধী দলগুল অংশ না নিলেও বেশ কিছু দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। যদিওবা অনেকেই এগুলোকে কিংস পার্টি বলে আখ্যায়িত করেন,<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn-bd|শিরোনাম=ঢাকার রাজনীতিতে একের পর এক ‘কিংস পার্টি’র আবির্ভাব|ইউআরএল=https://www.benarnews.org/bengali/news/kings-party-dhaka-politics-bangladesh-11222023133720.html|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Benar News}}</ref> তবে আওয়ামী লীগ কিংস পার্টি রাখার বিষয়টি অস্বীকার করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=রিপোর্ট|প্রথমাংশ=স্টার অনলাইন|তারিখ=2023-12-06|ভাষা=en|শিরোনাম=কিংস পার্টি আসবে কোত্থেকে, আমরা কি রাজতন্ত্র চালাচ্ছি: কাদের|ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/news/bangladesh/politics/news-539286|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla}}</ref> আন্দোলনরত বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো থেকে বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার উদ্দেশ্যে নিজের দল ছেড়ে অন্য দলগুলোতে চলে যান,<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ভাষা=bn|শিরোনাম=দল ছাড়ছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা!|ইউআরএল=https://www.bd-journal.com/politics/22872/%E0%A6%A6%E0%A6%B2-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Bangladesh Journal Online}}</ref> যাদের মধ্যে অন্যতম [[বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি|বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির]] প্রতিষ্ঠাতা [[সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম|সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম]] ও বিএনপির সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট [[শাহজাহান ওমর]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=রিপোর্ট|প্রথমাংশ=স্টার অনলাইন|তারিখ=2023-11-30|ভাষা=en|শিরোনাম=বিএনপি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে আ. লীগের প্রার্থী হলেন শাহজাহান ওমর|ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/news/bangladesh/politics/news-537531|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla}}</ref> শাহজাহান ওমরের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ইস্যুটি একটি বিতর্কের জন্ম দেয়, কারণ তিনি আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদানকারী দল বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা থেকে সরাসরি এর প্রধান প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং [[ঝালকাঠি-১]] আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়নও পেয়ে যান। তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার একদিন আগে তিনি ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার থেকে জামিন পেয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=রিপোর্ট|প্রথমাংশ=স্টার অনলাইন|তারিখ=2023-11-05|ভাষা=en|শিরোনাম=বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শাহজাহান ওমর আটক|ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/news/bangladesh/politics/news-529866|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-11-29|ভাষা=en|শিরোনাম=জামিন পেলেন বিএনপি নেতা শাহজাহান ওমর|ইউআরএল=https://sarabangla.net/post/sb-827105/|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Sarabangla {{!}} Breaking News {{!}} Sports {{!}} Entertainment}}</ref> যদিওবা একই মামলায় সেদিন অন্যান্য আসামীরা জামিন পাননি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=আদালত|ভাষা=bn|শিরোনাম=শাহজাহান ওমরের জামিন, আব্বাস ও আলাল কারাগারেই|ইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/politics/ejkcijw071|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=bdnews24}}</ref>

=== রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য ===
১৭ ডিসেম্বর, আওয়ামী লীগ নেতা [[আব্দুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইলের রাজনীতিবিদ)|আব্দুর রাজ্জাক]] এক সাক্ষাৎকারে মন্তব্য করেন, “তারা (বিএনপি) বলুক যে নির্বাচনে আসবে, সবাইকে আমরা কালকে ছেড়ে দিবো”। তিনি আরও বলেন, “২০ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার না করলে কি আর এই হরতালের দিন গাড়ি চলত? গণগ্রেফতার ছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর ছিল না। যেটাই করা হয়েছে, আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি।”<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Channel24|ভাষা=en|শিরোনাম=এক রাতেই সব নেতার মুক্তির প্রস্তাবেও রাজি হয়নি বিএনপি: ড. রাজ্জাক (ভিডিও)|ইউআরএল=https://www.channel24bd.tv/politics/article/187835/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF-:-%E0%A6%A1-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%93-|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Channel 24}}</ref> তার এ মন্তব্যের পর এ বিষয়ে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2023-12-19|ভাষা=bn|শিরোনাম=সংসদ নির্বাচন ২০২৪ : আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্য কী বার্তা বহন করছে?|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/articles/crgw36ge54ro|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=BBC News বাংলা}}</ref> বিএনপি এ মন্তব্যকে বিএনপি সরকারের পরিকল্পিত মামলার "গুমর ফাঁস" হয়েছে বলে অভিহিত করে এবং দাবি করে যে আব্দুর রাজ্জাক "গণগ্রেফতারের" বিষয়টি স্বীকার করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=2023-12-18|ভাষা=bn|শিরোনাম=সরকারের সাজানো মামলার গুমর ফাঁস হয়েছে: রিজভী|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/politics/aphyukbi0k|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=Prothomalo}}</ref> তবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক [[ওবায়দুল কাদের]] জানান যে দলের পক্ষ থেকে বিএনপিকে এ ধরনের কোন প্রস্তাব দেওয়া হয় নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নিজস্ব|তারিখ=1970-01-01|ভাষা=bn|শিরোনাম=আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্যের জবাবে যা বললেন ওবায়দুল কাদের|ইউআরএল=https://www.dhakapost.com/politics/246069|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-20|ওয়েবসাইট=dhakapost.com}}</ref>


==নির্বাচন ব্যবস্থা==
==নির্বাচন ব্যবস্থা==

১৬:২৮, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

← ২০১৮ ৭ জানুয়ারি ২০২৪ পরবর্তী →

জাতীয় সংসদের প্রত্যক্ষ নির্বাচনের ৩০০টি আসন
সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ১৫১টি আসন
 
Sheikh Hasina in New York - 2018 (44057292035) (cropped).jpg
GM Quader 2023.png
নেতা/নেত্রী শেখ হাসিনা গোলাম মোহাম্মদ কাদের
দল আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি
জোট মহাজোট
নেতা হয়েছেন ১৯৮১ ১৮ জুলাই ২০১৯
নেতার আসন গোপালগঞ্জ-৩ লালমনিরহাট-৩
গত নির্বাচন ৭৪.৬৩%, ২৫৭টি আসন ৫.৩৩%, ২৬টি আসন
বর্তমান আসন ২৫৮ ২৭

জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা

অধিষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ



দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচনের জন্য ১২তম সাধারণ নির্বাচন, যা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।[] ২০২৩ সালের শেষ কিংবা ২০২৪ সালের শুরুতে বাংলাদেশের পরবর্তী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকায় ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে।[] ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। নির্বাচনে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং এককভাবে নির্বাচনে তৃতীয় স্থান লাভ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ[] তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে এবং নির্বাচনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ এক পাক্ষিক।[] তখন থেকে বিএনপিসহ বিরোধীরা ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুননির্বাচনের দাবি তোলে।[] বিএনপির ঘোষণা অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে তারা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে না।[]

বিতর্ক

বিরোধী দলগুলোর বয়কট ও আন্দোলন

২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের পর, বিএনপিসহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি বিরোধী দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পরবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানাতে থাকে। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দেয়।[] সরকারকে পদত্যাগ করে "নির্দলীয়"," নিরপেক্ষ" সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে তারা আন্দোলন শুরু করে।[] বাংলাদেশের সুশীল সমাজের মধ্যেও দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়।[] জাতীয় নির্বাচনের আগেও বিএনপি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বেশ কয়েকটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন বয়কট করে।[]

বিএনপির সরকারবিরোধী আন্দোলন বেশ কয়েক দফা সহিংসতার জন্ম দেয়। এ সহিংসতাগুলোর জন্য আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পরস্পরকে দোষারোপ করে।[] এসব সহিংসতার জন্য সরকার বিএনপিকে দায়ী করে[১০] এবং অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে, যার মধ্যে বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুলমির্জা আব্বাস অন্যতম।[১১] বিএনপি এসব গ্রেপ্তারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করে এবং সরকার আরেকটি একতরফা নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে দাবি করে।[১২] তবে আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে, এবং এটিকে অসাংবিধানিক বলে অভিহিত করে।[১৩]

১৫ নভেম্বর ২০২৩-এ বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর, বিএনপি এ তফসিল প্রত্যাখ্যান করে এবং নিজেদের দাবি পুনঃব্যক্ত করে।[১৪] তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন একতরফাভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কা আরও স্পষ্ট হয়েছে বলে বিতর্ক উঠে।[১৫]

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

বিএনপি অংশ না নেওয়ায় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার বিষয়ে সরকারের উপর চাপ বাড়তে থাকে।[১৬] ফলে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক দেখাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলের মধ্য থেকে ডামি প্রার্থী রাখার নির্দেশ দেন।[১৭] এছাড়া দলের ভেতর থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাখার বিষয়ে অনাপত্তি জানানো হয়।[১৮] তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়ায় সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়।[১৯]

প্রধান বিরোধী দলগুল অংশ না নিলেও বেশ কিছু দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। যদিওবা অনেকেই এগুলোকে কিংস পার্টি বলে আখ্যায়িত করেন,[২০] তবে আওয়ামী লীগ কিংস পার্টি রাখার বিষয়টি অস্বীকার করে।[২১] আন্দোলনরত বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো থেকে বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার উদ্দেশ্যে নিজের দল ছেড়ে অন্য দলগুলোতে চলে যান,[২২] যাদের মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও বিএনপির সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহজাহান ওমর[২৩] শাহজাহান ওমরের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ইস্যুটি একটি বিতর্কের জন্ম দেয়, কারণ তিনি আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদানকারী দল বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা থেকে সরাসরি এর প্রধান প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ঝালকাঠি-১ আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়নও পেয়ে যান। তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার একদিন আগে তিনি ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার থেকে জামিন পেয়েছিলেন।[২৪][২৫] যদিওবা একই মামলায় সেদিন অন্যান্য আসামীরা জামিন পাননি।[২৬]

রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য

১৭ ডিসেম্বর, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক এক সাক্ষাৎকারে মন্তব্য করেন, “তারা (বিএনপি) বলুক যে নির্বাচনে আসবে, সবাইকে আমরা কালকে ছেড়ে দিবো”। তিনি আরও বলেন, “২০ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার না করলে কি আর এই হরতালের দিন গাড়ি চলত? গণগ্রেফতার ছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর ছিল না। যেটাই করা হয়েছে, আমরা চিন্তাভাবনা করেই করেছি।”[২৭] তার এ মন্তব্যের পর এ বিষয়ে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়।[২৮] বিএনপি এ মন্তব্যকে বিএনপি সরকারের পরিকল্পিত মামলার "গুমর ফাঁস" হয়েছে বলে অভিহিত করে এবং দাবি করে যে আব্দুর রাজ্জাক "গণগ্রেফতারের" বিষয়টি স্বীকার করেছেন।[২৯] তবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানান যে দলের পক্ষ থেকে বিএনপিকে এ ধরনের কোন প্রস্তাব দেওয়া হয় নি।[৩০]

নির্বাচন ব্যবস্থা

জাতীয় সংসদের ৩৫০টি আসনের বিপরীতে ৩০০ জন সাংসদ সরাসরি জনগণের ভোটে ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট পদ্ধতিতে নির্বাচিত হন। ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫১টি বা তার বেশি আসনে যে দল জয়ী হন তারাই সরকার গঠন করেন। জোটগতভাবেও ১৫০টির বেশি আসন নিয়ে সরকার গঠিত হতে পারে। নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।

পটভূমি

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই নির্বাচন ছিল ব্যতিক্রম। এই প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত কোনো নির্বাচনে দেশের সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে।[] নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ জয় পেলেও নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে ২১৩টি কেন্দ্রে ভোটের হার শতভাগ। এসব কেন্দ্রে মৃত মানুষের নামেও ভোটও পড়ে, যা তীব্র বিতর্কের জন্ম দেয়।[৩১] ১ হাজার ১৭৭টি কেন্দ্রে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা কোনো ভোট পান নি।[৩২] সুশাসনের জন্য নাগরিকের এক বিশ্লেষণে দেখা যায় ৭৫টি আসনের ৫৮৬টি কেন্দ্রে যত বৈধ ভোট পড়েছে, তার সবগুলোই পেয়েছে ক্ষমতাসীন নৌকা মার্কার প্রার্থীরা।[] ভোটের ১০ দিন পর প্রকাশিত যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে 'গণতান্ত্রিক' দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয় নি।[৩৩] ভোটের পর থেকেই ফলাফল বর্জন করে নির্বাচনকে প্রহসন আখ্যা দিয়ে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ অন্যান্য বিরোধীরা।[][]

পুনর্নির্বাচনের দাবি জানালেও নির্বাচন পরবর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থ হন বিরোধীরা। ২০২১ সালের ১২ এপ্রিল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পুরোটাই ইভিএমে ভোট করার ঘোষণা দেয় নির্বাচন কমিশন।[৩৪] ৯ সেপ্টেম্বর নিজ দলকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।[৩৫] ২০২১ সালের শেষ দিকে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তুতি শুরু করে সরকার।[৩৬] ২০২১ সালের ২০ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপে অংশগ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। প্রধান বিরোধীদল বিএনপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ কয়েকটি দল রাষ্ট্রপতির সংলাপ বর্জন করে।[৩৭] ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ পাস করা হয়। আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য অনুসন্ধান কমিটি, ২০২২ গঠন করা হয়।[৩৮] প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সহ ১৫টি রাজনৈতিক দল এই কমিটির কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে নি।[৩৯] কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ২৬ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ নির্বাচন কমিশন হাবিবুল আউয়াল কমিশন গঠন করেন।[৪০]

২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ করা হয় নি।[৪১] এরপর ১০ ডিসেম্বর গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সাবেক ও বর্তমান ৭ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[৪২] বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ বিতর্ক শুরু হয়।[৪৩] ২০২২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ভয়মুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় যুক্তরাজ্যসহ উন্নয়ন সহযোগীরা। যুক্তরাজ্য জানায়, নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিনিয়োগ নিয়ে তারা নতুন করে ভাববে।[৪৪]

২০২২ সালের ৮ আগস্ট সাতটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আত্মপ্রকাশ করে। দলগুলো হল: আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নাগরিক ঐক্য, সাইফুল হকের নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে গণসংহতি আন্দোলন, ড. রেজা কিবরিয়ার নেতৃত্বে গণ অধিকার পরিষদ, রফিকুল ইসলাম বাবলুর নেতৃত্বে ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও হাসনাত কাইয়ুমের নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।[৪৫]

বৈদেশিক তৎপরতা

কর্মপরিকল্পনা

সূত্র:[৪৬]

কার্যক্রম সময়সীমা
তফসিল ঘোষণা ১৫ নভেম্বর ২০২৩
নির্বাচনী প্রার্থীতার জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০২৩
মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১–৪ ডিসেম্বর ২০২৩
রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ও শুনানি ৬-১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রার্থীতা বাতিলের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রতীক বরাদ্দ এবং প্রচার-প্রচারণা শুরুর তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন ৫ জানুয়ারি ২০২৪ (সকাল ৮:০০ টা)
ভোটগ্রহণ ও ফলাফল প্রকাশ ৭ জানুয়ারি ২০২৪

দল ও জোটসমূহ

সূত্র:[১][২][৩][৪]

জোট/দল পতাকা প্রতীক নেতা প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী আসনের সংখ্যা জোটের অধীনে প্রতিদ্বন্দ্বী আসন সংখ্যা
মহাজোট আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা ২৬৩ ২৬৩ ২৬৯
ওয়ার্কার্স পার্টি চিত্র:Election symbol hammer.png রাশেদ খান মেনন ৩৩
জাসদ চিত্র:Election symbol torch.png হাসানুল হক ইনু ৯১
তরিকত ফাউন্ডেশন চিত্র:Garland of flowers election symbol.png সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী ৪১
জাপা (মঞ্জু) চিত্র:Bangladeshi election symbol bicycle.png আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ২০
সাম্যবাদী দল দিলীপ বড়ুয়া
জাপা (এরশাদ) চিত্র:Plough used as election symbol by Jatiya Party.png জি এম কাদের ২৮৬
তৃণমূল বিএনপি চিত্র:TBNPflag.jpg চিত্র:Golden Fibre BEC election symbol.png শমসের মবিন চৌধুরী ১৫১
কল্যাণ পার্টি বিকেপি সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ২০ ২০ ৩৮
বিজেপি আবদুল মুকিত খান ১৩ ১৩
মুসলিম লীগ শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী
বিএনএম চিত্র:Bangladeshi election symbol anchor.png আব্দুর রহমান ৪৯
বিএসপি চিত্র:Bangladeshi election symbol ektara.png সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমেদ ৮২
বিআইএফ এম. এ. মতিন ৩৭
বিএমএল বদরুদ্দোজা আহমেদ সুজা
আইএফবি বাহাদুর শাহ মুজাদ্দেদী ৩৯
জাকের পার্টি মোস্তফা আমিন ফয়সাল ২১৮
ইসলামী ঐক্যজোট আবুল হাসনাত আমিনী ৪৫
বিকেএ মওলানা আতাউল্লাহ ১৪
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আবদুল কাদের সিদ্দিকী ৩৪
গণফ্রন্ট জাকির হোসেন ২৫
গণফোরাম Rising Sun কামাল হোসেন
এনপিপি শেখ সালাহুদ্দিন সালু ১৪২
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি জুবেল রহমান গণী
বিকল্পধারা বাংলাদেশ Bikalpadhara Bangladesh চিত্র:নির্বাচনী প্রতীক কুলা.png একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ১৪
বিএসএম আব্দুর রাজ্জাক মোল্লা ৭৪
বিএনএফ এম. এ. আবুল কালাম আজাদ ৫৫
বাংলাদেশ কংগ্রেস কাজী রেজাউল হোসেন ১১৬

ফলাফল

দলভোট%আসন+/–
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
জাতীয় পার্টি
জাকের পার্টি
তৃণমূল বিএনপি
ন্যাশনাল পিপলস পার্টি
বাংলাদেশ কংগ্রেস
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি
বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন
তরিকত ফেডারেশন
ইসলামী ঐক্যজোট
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ
জাতীয় গণ ফ্রন্ট
জাতীয় পার্টি (জেপি)
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি
বিকল্পধারা বাংলাদেশ
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি
গণতন্ত্রী পার্টি
গণফোরাম
বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল
বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ)
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল)
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ
স্বতন্ত্র
মোট
বৈধ ভোট
অবৈধ/ফাঁকা ভোট
মোট ভোট১০০
নিবন্ধিত ভোটার/ভোটদান

প্রতিক্রিয়া

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব (১৫ নভেম্বর ২০২৩)। "সংসদ নির্বাচনে ভোট ৭ জানুয়ারি"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২৩ 
  2. চৌধুরী, পাভেল হায়দার (১০ নভেম্বর ২০২১)। "জোড় সালে নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ"বাংলা ট্রিবিউন। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  3. শোভন, ফাহিম রেজা (৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "Islami Andolan musters 3rd highest votes" [ইসলামী আন্দোলন তৃতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছে]। ঢাকা ট্রিবিউন 
  4. কল্লোল, কাদির (৩০ ডিসেম্বর ২০১৯)। "সংসদ নির্বাচন ২০১৮: যেভাবে হয়েছিল ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন"বিবিসি বাংলা  উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে ":0" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
  5. "আ. লীগের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে যাবে না বিএনপি"সময় টিভি। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২। 
  6. "তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না: আহমেদ আযম খান"Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  7. "সমাবেশে সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা ঘোষণা বিএনপির"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  8. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৩-০৯-১৪)। "দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  9. "নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের খবর রাখেনি বিএনপি!"Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  10. "বিএনপি নেতারা সহিংসতার দায় স্বীকার করেছে: ডিবিপ্রধান"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  11. "রাজনীতি: বিএনপি'র দাবি 'গ্রেফতার ঝড়' চলছে, নতুন কর্মসূচির সন্ধান"BBC News বাংলা। ২০২৩-১১-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  12. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৩-১০-১২)। "একতরফা নির্বাচনের পরিকল্পনা নিয়েই এগোচ্ছে সরকার"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  13. "বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অসাংবিধানিক: জাতিসংঘে আনিসুল হক"ভিওএ। ২০২৩-১১-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  14. প্রতিনিধি, বিশেষ (২০২৩-১১-১৫)। "তফসিল প্রত্যাখ্যান বিএনপির"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  15. হোসেন, এম সাখাওয়াত (২০২৩-১১-১৭)। "এই তফসিল যেভাবে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলল"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  16. "রাজনীতি: আওয়ামী লীগ কি 'বিদেশি চাপ' উপেক্ষা করেই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে?"BBC News বাংলা। ২০২৩-১১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  17. "বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত নয় ডামি প্রার্থী রাখার নির্দেশনা"মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  18. "যে কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন"যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  19. "নির্বাচন ২০২৪: ভোটের মাঠে নৌকা বনাম আওয়ামী লীগ"BBC News বাংলা। ২০২৩-১২-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  20. "ঢাকার রাজনীতিতে একের পর এক 'কিংস পার্টি'র আবির্ভাব"Benar News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  21. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৩-১২-০৬)। "কিংস পার্টি আসবে কোত্থেকে, আমরা কি রাজতন্ত্র চালাচ্ছি: কাদের"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  22. "দল ছাড়ছেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা!"Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  23. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৩-১১-৩০)। "বিএনপি থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে আ. লীগের প্রার্থী হলেন শাহজাহান ওমর"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  24. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৩-১১-০৫)। "বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শাহজাহান ওমর আটক"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  25. "জামিন পেলেন বিএনপি নেতা শাহজাহান ওমর"Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  26. প্রতিবেদক, আদালত। "শাহজাহান ওমরের জামিন, আব্বাস ও আলাল কারাগারেই"bdnews24। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  27. Channel24। "এক রাতেই সব নেতার মুক্তির প্রস্তাবেও রাজি হয়নি বিএনপি: ড. রাজ্জাক (ভিডিও)"Channel 24 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  28. "সংসদ নির্বাচন ২০২৪ : আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্য কী বার্তা বহন করছে?"BBC News বাংলা। ২০২৩-১২-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  29. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৩-১২-১৮)। "সরকারের সাজানো মামলার গুমর ফাঁস হয়েছে: রিজভী"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  30. প্রতিবেদক, নিজস্ব (১৯৭০-০১-০১)। "আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্যের জবাবে যা বললেন ওবায়দুল কাদের"dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২০ 
  31. মোর্তোজা, গোলাম (২০১৯-০৭-০৩)। "মৃত ব্যক্তির ভোটদান ও 'করণীয় কিছু নেই' সমাচার"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৫ 
  32. রহমান, লুৎফর; সালেকিন, সিরাজুস (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "একটি বিতর্কিত নির্বাচন কমিশনের আমলনামা"দৈনিক মানবজমিন 
  33. রনি, সরদার (১০ জানুয়ারি ২০১৯)। "ইকোনমিস্ট ইনটেলিজেন্সের গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ"বিবিসি বাংলা 
  34. ইকরাম-উদ দৌলা (১২ এপ্রিল ২০২১)। "দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পুরোটাই ইভিএমে ভোট"বাংলানিউজ২৪.কম 
  35. "সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ শেখ হাসিনার"দৈনিক যুগান্তর। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১। 
  36. খান, বাহরাম (১৮ ডিসেম্বর ২০২১)। "সার্চ কমিটি গঠনে প্রস্তুতি শুরু সরকারের"দৈনিক যুগান্তর 
  37. "নির্বাচন কমিশন গঠনে অবশেষে আইন হচ্ছে"দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা। ১৮ জানুয়ারি ২০২২। 
  38. "নির্বাচন কমিশন গঠনে ৬ সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২। 
  39. জাহিদ, সেলিম (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "নির্বাচনকালীন সরকারেই বেশি মনোযোগ তাদের"দৈনিক প্রথম আলো 
  40. "হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে ইসি"দৈনিক প্রথম আলো। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২। 
  41. "বাইডেনের গণতন্ত্র সম্মেলনে আমন্ত্রিত ১১০ দেশের তালিকায় নেই বাংলাদেশ"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৪ নভেম্বর ২০২১। 
  42. আহমেদ, মোশতাক (১৯ ডিসেম্বর ২০২১)। "মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও সরকারের নতুন চ্যালেঞ্জ"ডেইলি স্টার 
  43. স্বপন, হারুন উর রশীদ (২৭ জানুয়ারি ২০২২)। "যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ বনাম দেশের স্বার্থ"ডয়েচে ভেলে বাংলা 
  44. "নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে বিনিয়োগ নিয়ে নতুন করে ভাববে যুক্তরাজ্য: হাইকমিশনার"দৈনিক যুগান্তর। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২। 
  45. "সাত দলের জোট 'গণতন্ত্র মঞ্চ'র আত্মপ্রকাশ"বাংলা ট্রিবিউন। ৮ আগস্ট ২০২২। ১৭ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২২ 
  46. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৩-১১-১৫)। "জাতীয় নির্বাচনে ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি, মনোনয়ন জমা ৩০ নভেম্বর"The Daily Star Bangla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৫