বিষয়বস্তুতে চলুন

আলাপ:ইসলাম

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: রিজওয়ান আহমেদ কর্তৃক ১০ মাস আগে "ইংরেজী উইকিপেডিয়া থেকে অনুবাদ করা এসব তথ্য" অনুচ্ছেদে
উইকিপ্রকল্প ইসলাম (মূল্যায়ন - মান সম্পূর্ণ, গুরুত্ব সর্বাধিক)
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প ইসলামের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় ইসলাম সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 অমূল্যায়িত  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী সম্পূর্ণ-শ্রেণী হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 সর্বাধিক  এই নিবন্ধটি গুরুত্বের মাপনী অনুযায়ী সর্বাধিক-গুরুত্ব হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 

আলোচনা

[সম্পাদনা]

ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও এই লেখার মধ্যে বিস্তর ফারাক আছে। এটা এভাবেই থাকবে, নাকি ইংরেজিটা হুবহু অনুবাদ শুরু করে দিবো? --Amr ২১:৩৮, ৩০ অক্টোবর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

শুরু করে দিন। Be bold. Just feel the need to explain yourself in the talk page. --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০২:০৯, ৩১ অক্টোবর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ইংরেজি উইকিপেডিয়া ও এই লেখার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলেও যে আমাদের ইংরেজিটা হুবুহু অনুবাদ করে আগের ভারশন পুরোপুরি মুছে ফেলতে হবে এমন নয়। আমাদের উচিত আগেরটার সাথে একীকরণ করে রিডান্ডেন্ট লাইন গুলো মুছে ফেলা।--বেলায়েত ১৫:০৭, ৩১ অক্টোবর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ধন্যবাদ, মূল্যবান পরামর্শের জন্য। আগের লেখা রেখে দেয়ার চেষ্টা করা প্রয়োজন। আমি ধরার আগে যা লিখা ছিলো, তার অনেকটাই আমি সাজিয়ে পুনরায় লেখেছি। আর এর প্রবর্তক হিসাবে হযরত মুহাম্মদের (সাঃ) নাম বলা হলেও ইসলামিক অর্থে এটি নতুন কোনো ধর্ম নয় এবং এর আদি প্রবর্তক হচ্ছেন হযরত আদম (আ:)। এর মধ্যে ইসলামিক অর্থে এটি নতুন কোনো ধর্ম নয় এটি ধর্মবিশ্বাসে অন্যভাবে লিখেছি। ইসলাম প্রবর্তক হিসেবে আদমকে দাবী করে কিনা নিশ্চিত হওয়া গেলো না। ঐতিহাসিকভাবে দেখলে আমি বুঝি যে মহানবী ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তবে আমি বুঝলেই তো হবে না। সঠিকটা জানতে হবে, এবং NPOV যথাসাধ্য বজায় রাখতে হবে। প্রবর্তক এর ব্যাপারটি নিশ্চিত হওয়া গেলে আমি এটি ঢুকিয়ে দিবো।
ধর্মবিশ্বাসে আগে যা লিখা ছিলো, তার সবই ভিন্নবাক্যে রয়েছে। আর এর পরের তিনটি পরিচ্ছেদ হুবহু রয়ে গেছে। মনে হয় খুব একটা ক্ষতি করে ফেলি নি।
ধর্ম নিয়ে নিজে থেকে কিছু লিখার ধৃষ্টতা আমার নেই। ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে অনুবাদ করছি, ওখানে অনেকটা অংশই বিশ্বকোষীয় ভঙ্গিতে লেখা রয়েছে। তবে কয়েকটি অনুচ্ছেদের শেষে এসে কিছু ইসলামি দাবীকে সরাসরি নাকচ করা হয়েছে "কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে দেখা গেছে যে এই দাবী সত্য নয়" বলে, অথচ কোন তথ্যসূত্র নেই। এগুলো আমি এখানে নেই নি। ওখানের ইউজারদের আদর্শ সমুন্নত থাকলে ওই লেখাগুলোতে হয় তথ্যসূত্র ঢুকবে, নয়তো লেখাগুলো তুলে ফেলা হবে। আমি বলবো, ধর্ম নিয়ে লেখার ধরনটা ওখান থেকে দেখে শেখা দরকার, কিন্তু অনুবাদ করার সময় যথেষ্ট সাবধান হওয়া প্রয়োজন এবং সন্দেহ থাকলে না নেয়াই উচিত। এর আগে অন্যান্য ধর্ম নিয়ে অল্প যে ক'টি লাইন লিখেছিলাম, পরবর্তীতে তার অনেকগুলোই ইংরেজিটিতে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। সবাই ভালো থাকুন। --Amr ০১:১৯, ১ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আদম (আঃ) ইসলামের প্রবর্তক না। আল্লাহই এই ধর্মের প্রবর্তক। আল্লাহ তায়ালাই এই ধর্মে মনোনিত করে সৃষ্টি করেছেন আদম (আঃ) কে। আদম (আঃ) প্রথম মুসলিম ইসলামের প্রবর্তক নয়। 27.123.255.195 (আলাপ) ১৩:৫২, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বেলায়েত, মুছে দিলেন কেনো ? বিষয়শেণীতো পাঠকের সুবিধার জন্য করা। দুটো থেকেই যদি পাওয়া যায়, পাঠকদের জন্য নিবন্ধ খুঁজে পাওয়াটা সহজ হবে, এই চিন্তা থেকে ইংরেজিটাতে একটু ঘেঁটে দেখলাম ওরাও সব ধর্মকে ঐ ধর্ম এবং ধর্মীয় বিশ্বাস শ্রেণীর ভেতরে রেখেছে। আশা করি আবার ঠিক করে দেবেন। --203.188.250.18 ১৭:১৫, ৫ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কোন নিবন্ধকে শুধু তার category তে রাখলেই হয় তার parent category তে রাখা লাগে না। যদি রাখা হয় তা আসলে একই কাজ দুবার করা হল। বাংলাউইকিপেডিয়াতে অন্য নিবন্ধ খেয়াল করলে এটা দেখতে পারবেন। ধন্যবাদ।--বেলায়েত ১৭:২৪, ৫ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অন্যান্য নিবন্ধে এটা করা হয় জানি। আমি নিজেও আগে তাই করতাম। parent & child category, দুটিতেই রাখা হলে একই কাজ দুবার করা হলো বটে। কিন্তু এতে সমস্যাটা কি হলো? বরং সুবিধাইতো হলো। parent category তে না রাখার এই strict policy কি এখানে formally গ্রহণ করা হয়েছে? নিয়মের চেয়ে প্রয়োজনকে বড় করে দেখা উচিত। আমার আগের মন্তব্য পড়ুন - পাঠকের সুবিধা। আসলেই তাই। যে কারণে ইংরেজিটাতে France আছে European countries ও France Category এর ভিতরে, এরা কিন্তু parent & child। ওখানে Qur'an আছে Islamic texts, Qur'an, Spiritual books category এর ভিতরে, এবং এদের সম্পর্ক grand parent অথবা grand grand parent। আমরা Categorize করাটাকে mutually exclusive করে ফেলছি, সে কারণে দেখা যায় আমাদের নিবন্ধগুলোর বিষয়শ্রেণী তালিকা অনেক ছোট। আমি মানি, redundant না করার ব্যাপারটা logical, কিন্তু প্রয়োজনটা বেশি practical। আশা করি এবার উপলব্ধি করবেন। --Amr ১৮:০৪, ৫ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ধরে নিচ্ছি যুক্তি মানছেন। --Amr ০৮:৫৯, ৭ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জিনিসটা এভাবে একটা সাধারণ নিয়মের মধ্যে ফেলা যায়ঃ যদি কোন বিষয়শ্রেনী "x"-এ একই "x" নামের নিবন্ধ থাকে, তবে "x" নিবন্ধের বিষয়শ্রেণী হবে Category:x এবং Category:y (যেখানে y হল x বিষয়শ্রেণীর parent category)। ঠিক বললাম? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৯:১৭, ৭ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনেকটাই। ইংরেজি প্রায় সকল নিবন্ধের জন্য এটা সত্য। আমাদের FA বাংলাদেশ ক্ষেত্রেও এটাই করা হয়েছে। তথাপি, (ভাব নিয়ে বললে) রক্ষণশীল-শিকলের সাথে যুদ্ধ করেই মানুষের কল্যাণের জন্য নিয়মের বিবর্তন হতে থাকবে : )। --Amr ০৯:৫২, ৭ নভেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আসসালামু আলাইকুম লেখার প্রথম দিকে নাবিজীর (স) এর নামের পরে (স) দেয়া নেই Barikul Hossain (আলাপ) ০৪:৫৬, ১৮ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কিছু অংশ পুনঃলিখন

[সম্পাদনা]

প্রবন্ধের "মুহাম্মদ" অংশে "মুসলমানরা তাকে একজন ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে দেখেন না" এবং "তাকে (ইসলামকে) তার আদি ও অকৃত্রিমরূপে" বাক্যদুটির অর্থ ঠিক রেখে ভিন্নভাবে লেখা হয়েছে। এগুলো আমার কাছে কনফিউজিং মনে হয়েছে। "মুসলমানরা তাকে একজন ধর্ম প্রবর্তক হিসেবে দেখেন না" এর পরিবর্তে লেখা হয়েছে "মুসলমানরা তাকে একটি নতুন ধর্মের প্রবর্তক হিসেবে দেখেন না"। মুহাম্মদ (সা:) ইব্রাহীম (আ:) এর একেশ্বরবাদী ধর্মের পুনপ্রবর্তন করেছেন যদিও, কিন্তু সেটাকে "আদি ও অকৃত্রিম" দাবী করাটা ইতিহাস সমর্থন করে না। --hiwamy ১৬:০৮, ২৬ আগস্ট ২০০৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ঠিক আছে, চমৎকার।--বেলায়েত ১৭:২৯, ২৬ আগস্ট ২০০৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"ইসলাম ধর্ম" থেকে "ইসলাম" এ স্থানান্তর

[সম্পাদনা]

প্রবন্ধটি "ইসলাম ধর্ম" থেকে "ইসলাম" এ স্থানান্তর করা হয়েছে। "ইসলাম" থেকে "ইসলাম ধর্ম" তে redirect করার চেয়ে "ইসলাম ধর্ম" থেকে "ইসলাম"-এ redirect হওয়া বেশী যুক্তিযুক্ত। ইংরেজি এবং অন্যান্য উইকিপিডিয়াতেও ইসলাম সম্পর্কে জানতে redirect হয়ে তারপর মূল প্রবন্ধে প্রবেশ করতে হয়না। "ইসলাম" কে যারা "ইসলাম ধর্ম" তে redirect করেছিলেন তারা সম্ভবত বাংলা ভাষায় অন্যান্য ধর্মের সাথে "ধর্ম" শব্দটির ব্যবহার দেখে এটা করেছেন। কিন্তু "ইসলাম" শব্দটার একটা advantage হচ্ছে "ধর্ম" শব্দটি ছাড়াই এর ভাব প্রকাশ করার ক্ষমতা। --hiwamy ১৬:৫২, ২৬ আগস্ট ২০০৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন

দয়াকরে সংশুধন করুন

[সম্পাদনা]

মোহাম্মদ (সাঃ) বিষয়ে লিখিত "মুহাম্মদ (সাঃ) ও সর্বোপরি সকল নবী (সাঃ) কখনো ভুল করেননি, এমন বিশ্বাস সুন্নি মতে না থাকলেও'' ক্থাটি ভূল হয়েছে । সুন্নীদের মতে আম্বিয়ারা সকলেই মাছুম তাঁদের কোন ভূল নেই । সুন্নী মতালম্বি সকল ইমামগণ এতে একমত ।প্রয়োজনে তাফসিরে রুহুল মা'আনি, কানযুল ইমান, তফসিরে জালালাইন শরিফ ইত্যাদি গ্রন্থ দেখতে পারেন । nunu (আলাপ) ০২:২২, ১২ এপ্রিল ২০১১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সালাম

[সম্পাদনা]

সালাম জাহিদ বিন শাহআলম (আলাপ) ০৯:৪৫, ২৫ অক্টোবর ২০১৫ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সালাম আরবি শব্দ যার অর্থ শান্তি জাহিদ বিন শাহআলম (আলাপ) ০৯:৪৮, ২৫ অক্টোবর ২০১৫ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বুঝলাম না।কি বলতে চান। `আ হ ম সাকিব (আলাপ) ১৪:১৩, ২৫ জুলাই ২০১৬ (ইউটিসি) আ হ ম সাকিব (আলাপ) ১৪:১৩, ২৫ জুলাই ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধের সংশোধন

[সম্পাদনা]

নিবন্ধে অনিরপেক্ষ লেখা, একই লেখা কয়েকবার লেখা, মৌলিক গবেষণা ইত্যাদি সংশোধন করেছি। কেউ পরীক্ষিত করে দিন - Ahmad ০৯:২১, ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আপনার সংশোধন রিস্টোর করে দিয়েছি। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১২:০৬, ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

অপসারণকৃত অংশ

[সম্পাদনা]

নিচের অংশটি মৌলিক গবেষণা সন্দেহে নিবন্ধ থেকে অপসারণ করা হয়েছে। যাচাইয়ের পর নিরপেক্ষভাবে লিখে নিবন্ধে ফিরিয়ে নেওয়া যেতে পারে :

মুসলিমরা বিশ্বাস করে যে, মুহাম্মদ (সাঃ) ও সর্বোপরি সকল নবী ঐশী বাণী প্রচারে কখনো ভুল করেন নি। তবে মানবিক এবং পার্থিব কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি মানুষ হিসেবে নিজের পক্ষ থেকে মত দিয়েছেন বলে (আহালুস সুন্নাহ ওয়াল জামাত বা সুন্নীরা) বিশ্বাস করে থাকে। কিন্তু [[শিয়া|শিয়ারা]] মনে করে থাকে, সকল নবী ও তাদের ইমামগণ সর্বাবস্থায় নির্ভুল ছিলেন; যা ধর্মগ্রন্থ কুরআন এবং বিশুদ্ধ হাদিসের বিপরীত। কারণ [[মুহাম্মদ]] (সাঃ) এর সকল প্রকার মানবিক ও পার্থিব সিদ্ধান্তগুলো স্বয়ং আল্লাহ্ শুধরে দিতেন। উদাহরণ হিসেবে নিম্নলিখিত আয়াতটি আলোচনা করা হয়:<ref>[http://www.usc.edu/dept/MSA/fundamentals/pillars/prophets/sinlessnessofprophets.html The Sinlessness of the Prophets in Light of the Qur'an], by R. Azzam, ''USC-MSA Compendium of Muslim Texts'', March 27, 2000, retrieved March 27, 2006</ref>: {{cquote|"হে নবী, আল্লাহ আপনার জন্যে যা হালাল করেছেন, আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে খুশী করার জন্য তা নিজের উপর হারাম করছেন কেন? আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়াময়।" ৬৬:১ <ref name="ফাহদ" />}} এভাবে কুরআনের আরও কয়েক জায়গায় মুহাম্মদের (সাঃ) কাজ শুধরে দেয়া হয়েছে। এই আয়াতগুলো আল্লাহর বাণী নির্ভুল এবং অপরিবর্তিতভাবে প্রচার করার ব্যাপারে প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কারণ নির্ভুলভাবে প্রচারের ইচ্ছা না থাকলে নিজের অসম্মান হয় এমন কিছুই তিনি প্রচার করতেন না। মুসলিমরা বিশ্বাস করেন, মানুষ হিসেবে সিদ্ধান্ত দিতে হলে মুহাম্মদ (সাঃ) কখনো কখনো ভুল করতেন। কিন্তু ঐশ্বিক বাণী প্রচারের ক্ষেত্রে তিনি কখনো ভুল করেননি। তাঁর জীবনকালে তিনি সম্পূর্ণ আলৌকিকভাবে মেরাজ লাভ করেন।
- Ahmad ১২:৪৯, ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কপিরাইটকৃত তথ্য

[সম্পাদনা]

টুল অনুযায়ী এতে কপিরাইটকৃত তথ্যের পরিমাণ ভয়াবহ পরিমাণে রয়েছে। নকীব সরকার বলুন... ১২:১৯, ১ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কিন্তু কুষ্টিয়াশহর নামের ওয়েবসাইটটিই বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে অনুলিপি করেছে — Ahmad ১৬:২০, ১ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ট্যাগ বাদ দেয়া হল। এটি হল ১১ মে ২০১৭ তারিখের সংশোধিত সংস্করণ। অন্যদিকে উক্ত সাইটে লেখাটি প্রকাশিত ২৭ মে ২০১৭। এবার বাংলা উইকির ১১ মের সংস্করণ সাথে উক্ত সাইটের ২৭ মের লেখা [https://tools.wmflabs.org/copyvios?lang=bn&project=wikipedia&oldid=2640646&action=compare&url=https%3A%2F%2Fwww.kushtiatown.com%2Ftechnology%2Ftheology%2F421-what-is-islam মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে] উক্ত সাইট নিশ্চিতকৃতভাবে বাংলা উইকি থেকে অনুলিপি করেছে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:৫৪, ১ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এই ওয়েবসাইটটি অনেক লেখাই বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে অনুলিপি করেছে। মাঝে আবার বাংলা উইকিপিডিয়াতে সাইটটি স্প্যামিং করেছিল। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৯:৫৩, ১ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সম্পাদনার অনুরোধ, ২৯ আগস্ট ২০২২

[সম্পাদনা]

ইসলাম শুরু হয়েছে ৭ম শতাব্দী,৬২২ সালে কিন্তু এখানে উৎপত্তির জায়গায় লেখা আছে জগতসমূহ সৃষ্টির শুরু যা পুরোপুরি ভুল।প্লিজ এটি সংশোধন করুন। Prashanta Chakraborty (আলাপ) ১০:৩৯, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Prashanta Chakraborty:  করা হয়েছে। — আদিভাইআলাপ১৭:৩২, ২৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধের বিশুদ্ধতা

[সম্পাদনা]

এই নিবন্ধের কোন অংশ যদি আপনার কাছের ভুল বা অযৌক্তিক অথবা অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়়, তবে নিবন্ধের আলোচনা অংশে সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করুন। উইকিপিডিয়ার নিবন্ধন মানুষ সম্পাদনা করে, সুতরাং কারো ভুল হওয়া স্বাভাবিক। এমনকি আপনারও ভুল থাকতে পারে। সুতরাং নিজের মতামত প্রতিষ্ঠা করতে চাইবেন না। নির্ভরযোগ্য তথ্য সংযোজন করুন, কিছুুু অপ্রাসঙ্গিক মনে হলে তথ্যসূত্র আবশ্যক ট্যাগ যুক্ত করুন। এরপরে আলোচনার মাধ্যমে কোন তথ্য ভুল হলে তা প্রত্যাখান করা হবে। দয়া করে আপনার জ্ঞানের স্বল্পতার জন্যে সঠিক তথ্য সমূহ ধ্বংস করবেন না। Mahbubslt (আলাপ) ০১:৫৮, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Mahbubslt, এটি ইসলামিপিডিয়া নয়। অনুগ্রহ করে নিরপেক্ষতা বজায় রাখুন। তথ্যছকের অংশটি ইংরেজি থেকে আনা হয়েছে। আলোচনা কখন শুরু করা উচিত, সেই সম্পর্কে আমার ধারণা আছে। আর উইকিপিডিয়া নিজেই উইকিপিডিয়ার জন্য তথ্যসূত্র হতে পারে না। — আদিভাইআলাপ১৬:০৭, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পুনশ্চঃ আমি আমার ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করছি না। যেটা আপনি করছেন। সিলেটি ভাষা পাতায়, ইসলাম পাতায়, নিজের মত প্রকাশের জায়গা উইকিপিডিয়া নয়। — আদিভাইআলাপ১৬:০৮, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এটা স্বতন্ত্র-পিডিয়া নয় যে রেফারেন্স বিহীন নিজস্ব মত প্রতিষ্ঠা করা হবে এখানে। ইসলাম ধর্মের এরিয়া দেওয়া হয়েছে ইসলামী বিশ্ব। মানে ইসলাম ধর্মের বিস্তৃতি এর বাইরে নেই, তাই নাকি? ধর্মগ্রন্থের জায়গায় দেওয়া হয়েছে শুধু কুরআন, মানে হাদিস ইসলামের ধর্ম গ্রন্থ নয়, এরকম নাকি? যদিও আরবিতে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে, কিন্তু পৃথিবীর সকল ভাষাকে ইসলামে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, এবং ইসলামের চর্চা ও গবেষণা পৃথিবীর সকল ভাষাতেই হচ্ছে। আপনারা শুধুমাত্র এখানে দিলেন কোরানীয় আরবি হলো ইসলামের ভাষা। অন্যান্য ধর্মের নিবন্ধগুলোতে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসকেে প্রাধান্য দাও, আর ইসলামের ক্ষেত্রে ইসলামের উদ্ধৃতি এবং রেফারেন্সগুলোকে প্রত্যাখ্যান করে আপনাদের মত প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন, তাই না? আমি রেফারেন্স বিহীন এবং নির্ভরযোগ্য পরিচিতি ও স্বীকৃতি ছাড়া অতিরিক্ত কোন কিছুই কোথাও সংযুক্ত করিনি। Mahbubslt (আলাপ) ১৬:২৩, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Mahbubslt, এগুলো প্রকৃতপক্ষে নিরপেক্ষ উক্তি। এগুলোর পক্ষে উদ্ধৃতি রয়েছে। আপনি একগাদা ভাষা যুক্ত করলেই সেটি নিরপেক্ষ হয়ে যায় না। আপনাকে ধর্মীয় ব্যাখ্যার বাইরে ভাবতে হবে। — আদিভাইআলাপ১৬:২৯, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন। অযথা কথা বলা বন্ধ করুন। Mahbubslt (আলাপ) ১৯:৩৮, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ত্রুটি

[সম্পাদনা]

এখানে হযরত মোহাম্মদ কে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়েছে।তিনি এই ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা নয় তিনি শেষ ও প্রভাবশালী নবিও রাসুল Intiaz Alomgir Khan (আলাপ) ২০:০৬, ১৫ জুন ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নির্বাচিত নিবন্ধে উন্নীতকরণের প্রস্তাব!

[সম্পাদনা]

আসসালামু আলাইকুম!ইসলাম নিবন্ধটি বর্তমানে যথেষ্ট পরিমাণে তথ্যসমৃদ্ধ হয়েছে।উইকিপিডিয়ার অন্যান্য নির্বাচিত প্রবন্ধের তুলনায় নি:সন্দেহে এটি সর্বাধিক তথ্য ও নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্রবহুল নিবন্ধ।সকলকে অনুরোধ করছি নিবন্ধটিকে পর্যালোচনা করে নির্বাচিত প্রবন্ধে উন্নীত করার জন্য।ধন্যবাদ! রিজওয়ান (আলাপ) ১১:৪১, ২০ অক্টোবর ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ইংরেজী উইকিপেডিয়া থেকে অনুবাদ করা এসব তথ্য

[সম্পাদনা]

আমি জানি আপনারা ইংরেজী উইকিপেডিয়া থেকে সকল তথ্য দিয়েছেন। ইংরেজী উইকিপেডিয়ার তথ্য থেকে সকল ভাষার উইকিপেডিয়ার তথ্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আপনারা মুসলিম হয়ে ইসলাম সম্পর্কে এমন তথ্য কিভাবে দেন। আপনারা কি বিধর্মীদের মতো বিশ্বাস করেন ইসলাম ৬ষ্ঠ-৭ম শতকের ধর্ম। সব ধর্মের শুরুর একটা সময় আছে।

ইসলামের শুরু আল্লাহ তায়ালা আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) যখন পৃথিবীতে পদার্পণ করান তখন এই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ নিজেই। মানুষ যদি আল্লাহকে না ভুলে ইসলাম ত্যাগ না করতো তাহলে এই ধর্ম প্রথম থেকেই সারাবিশ্বে থাকতো। মানুষ যখন আল্লাহকে ভুলে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করতে লাগল তখন আল্লাহ বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন জাতিতে নবী-রাসুলগণকে মানুষকে ইসলামের দিকে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রেরণ করেন। আল্লাহ আদম (আঃ) ও মুহাম্মদ (সাঃ) ছাড়া সকল নবীকে নির্দিষ্ট সময় ও জাতির জন্য প্রেরণ করেছিলেন। তারপর আল্লাহ তার শেষ নবী ও রাসুল মুহাম্মদকে প্রেরণ করেন। বিভিন্ন খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ইসলাম খিলাফতের সবজায়গায় ছড়ায়। আব্বাসীয় খিলাফাতে ইসলাম সারাবিশ্বে ছড়ায়।

এগুলোই হলো আসল ইতিহাস। ঐতিহাসিক, বিধর্মী ও নাস্তিকরা বিশ্বাস করুক বা না করুক। কারণ ঐতিহাসিকরা অনুমান করে অনেক কিছু বলে। ইসলাম যে ৬ষ্ঠ-৭ম শতকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এর সেই সময়ে কোনো বিশুদ্ধ সূত্র নেই। 27.123.255.219 (আলাপ) ০৯:২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। উইকিপিডিয়ার সকল লেখা নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে লেখা হয়। আর, নিবন্ধে অনেকবার এই কথা বলা হয়েছে যে "মুসলিমদের বিশ্বাস অনুসারে ইসলাম ধর্ম সৃষ্টির শুরু থেকেই বিদ্যমান।" অন্যদিকে, ইসলামের জন্ম ৬ষ্ঠ-৭ম শতকে বলা হয়নি, "প্রবর্তন" শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। রিজওয়ান (আলাপ) ১০:১০, ২৯ জানুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন