কাকশিয়ালী নদী
কাকশিয়ালী নদী | |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চল | খুলনা বিভাগ |
জেলা | সাতক্ষীরা জেলা, |
উৎস | সাপমারা-হাবড়া নদী |
মোহনা | ইছামতি-কালিন্দি নদী |
দৈর্ঘ্য | ১৮ কিলোমিটার (১১ মাইল) |
কাকশিয়ালী নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাতক্ষীরা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৮ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৮০ মিটার। এর প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক কাকশিয়ালী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ১৬।[১]
প্রবাহ
[সম্পাদনা]কাকশিয়ালী নদীটি সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার সদর ইউনিয়নে প্রবহমান সাপমারা-হাবড়া নদী (খুটিকখালি) থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। পরবর্তীতে কালীগঞ্জ উপজেলায় এ নদীর জলধারা ভাড়াশিমলা ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ইছামতি-কালিন্দি নদীতে পতিত হয়েছে।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কালিন্দীকে কলাগাছিয়ার সাথে যোগ করার আগে কালিগঞ্জের যমুনা থেকে একটি খাল কেটে পূর্ব দিকে উজিরপুরের নিকটে গলঘেসিয়ার সাথে যুক্ত করা হয়। ব্রিটিশ ইঞ্জিনিয়ার উইনিয়াম ককশাল এই খাল খনন করেন । ককশিয়াল সাহেবের নামানুসারে খালটি কাকশিয়ালী নদী নামে পরিচিত লাভ করে।[২] যোগাযোগের জন্য এ নদীটি কাটলেও পরবর্তিতে এ নদী উপকূলীয় অঞ্চলের নদীর প্রবাহ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। তৈরী করে উপকূলীয় এলাকার আন্তঃনদী সংযোগ।[৩]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ২৬-২৭। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৫।
বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |