গুগল বিজ্ঞান মেলা
গুগল বিজ্ঞান মেলা ছিল বিশ্বব্যাপী (কিউবা, ইরান, উত্তর কোরিয়া, সুদান, মায়ানমার/বার্মা, সিরিয়া, জিম্বাবুয়ে এবং অন্য কোনো মার্কিন অনুমোদিত দেশ [১] ব্যতীত) অনলাইন বিজ্ঞান প্রতিযোগিতা যা গুগল, লেগো, ভার্জিন গ্যালাকটিক, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এবং সাইন্টিফিক আমেরিকান স্পন্সর করেছে। [২] [৩] [৪] এটি একটি বার্ষিক ঘটনা ছিল যা ২০১১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
জানুয়ারী ২০১১ সালে প্রথম গুগল বিজ্ঞান মেলা ঘোষণা করা হয়েছিল; অন্তর্ভুক্তি ৭ এপ্রিল, 2011 তারিখে শেষ হয় এবং বিচার জুলাই ২০১১ সালে হয়েছিল৷ প্রতিযোগিতাটি বিশ্বজুড়ে ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত, তারা একটি অনুকল্প তৈরি করে, পরীক্ষা করে এবং তাদের ফলাফল উপস্থাপন করতে হতো। [২] [৩] অংশগ্রহণের জন্য সমস্ত ছাত্রদের অবশ্যই একটি ইন্টারনেট সংযোগ এবং একটি বিনামূল্যের গুগল অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং প্রকল্পগুলি অবশ্যই ইংরেজি, জার্মান, ইতালীয়, স্পেনীয় বা ফরাসি ভাষায় হতে হবে৷ [৫] চূড়ান্ত জমা দিতে হবে দশটি অংশে, যা হল সারসংক্ষেপ, একটি "আমার সম্পর্কে" পৃষ্ঠা, প্রকল্পের পদক্ষেপ এবং একটি কাজের উদ্ধৃত পৃষ্ঠা। [৬] অন্তুর্ভূক্তকে আটটি মূল মানদণ্ডে বিচার করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থীর উপস্থাপনা, প্রশ্ন, অনুমান, গবেষণা, পরীক্ষা, তথ্য, পর্যবেক্ষণ এবং উপসংহার। [৭] তিনজন চুড়ান্ত বিজয়ীকে পুরস্কার দেওয়া হয়। গ্র্যান্ড প্রাইজের মধ্যে রয়েছে গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক প্রমোদ ভ্রমণ এবং US$৫০,০০০ মার্কিন ডলার বৃত্তি; [৮] চুড়ান্ত বিজয়ী পর্বে অংশ নেয়া সকলেই পাবে US$১৫,০০০ বৃত্তি এবং স্পন্সরিং প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন প্যাকেজ। [৯] ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন যখন ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি ছাত্র ছিলেন, তারা ১৯৯৬ সালের জানুয়ারিতে একটি গবেষণা প্রকল্প হিসেবে গুগল তৈরি করেছিলেন; গুগলের কর্মচারী টম অলিভেরি কোম্পানির প্রথম দিকের দিনগুলোকে তুলে ধরেন: "বিজ্ঞান মেলা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টি এবং কৌতূহল অন্বেষণ করতে সাহায্য করে। আমাদের কোম্পানি একটি পরীক্ষার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে বিজ্ঞান বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে", তিনি বলেন। [১০] ২৮ অক্টোবর, ২০১৯ পর্যন্ত, পরবর্তী গুগল বিজ্ঞান মেলার কোনো বিবরণ প্রকাশিত হয়নি।
এছাড়াও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Google Inc.। "Google Global Science Fair 2011 – Official Rules"। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
- ↑ ক খ Yin, Sara (জানুয়ারি ১১, ২০১১)। "Google Launches Worldwide Science Fair"। PC Magazine। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০১১। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "PC Magazine" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ ক খ Roach, John। "The science fair goes online"। MSNBC। জানুয়ারি ১৪, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০১১। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "MSNBC" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ Salter, Chuck (জানুয়ারি ১২, ২০১১)। "Google launches first-ever global online science fair"। CNN। জানুয়ারি ২৭, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
- ↑ Claburn, Thomas (জানুয়ারি ১১, ২০১১)। "Google Hosts Online Science Contest"। Information Week। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Google Inc.। "Creating your project submission"। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
- ↑ Google Inc.। "Google Global Science Fair 2011"। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
- ↑ Taylor, Jerome (জানুয়ারি ১৩, ২০১১)। "Google offers $50,000 prize in search for young Einsteins"। The Independent। London। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৫, ২০১১।
- ↑ Google Inc.। "Google Global Science Fair 2011"। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
- ↑ Vergano, Dan (জানুয়ারি ১১, ২০১১)। "Google unveils global science fair competition"। USA Today। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১১।
