চান্দ্র দক্ষিণ মেরু
চান্দ্র দক্ষিণ মেরু হল চাঁদের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত অঞ্চল। এই অঞ্চলটিকে ঘিরে থাকা চির অন্ধকারময় অভিঘাত খাদগুলিতে জলীয় বরফের অস্তিত্বের সম্ভাবনা আছে বলেই চান্দ্র দক্ষিণ মেরু বিজ্ঞানীদের কাছে বিশেষ আগ্রহের বিষয়। এখানে এমন কিছু অভিঘাত খাদ আছে, যেগুলির অভ্যন্তরে প্রায়-স্থির সূর্যালোক প্রবেশই করতে পারে না। এই ধরনের খাদগুলি শীতল ফাঁদ নামে পরিচিত, যেখানে আদি সৌরজগতের সময় থেকে হাইড্রোজেন, জলীয় বরফ ও অন্যান্য উদ্বায়ী পদার্থ ফসিলের আকারে আবদ্ধ হয়ে রয়েছে।[১][২] অপরপক্ষে চান্দ্র উত্তর মেরু অঞ্চলে এই ধরনের অন্ধকারাচ্ছন্ন অভিঘাত খাদের সংখ্যা অনেক কম। [৩]
ভূগোল
[সম্পাদনা]চান্দ্র দক্ষিণ মেরুর অবস্থান চাঁদের মেরু অঞ্চলের অ্যান্টার্কটিক চক্রের (৮০°দ থেকে ৯০°দ) কেন্দ্রভাগে।[২][৪] (অক্ষের আবর্তন গ্রহণরেখার তল থেকে ৮৮.৫ ডিগ্রি।) কয়েক কোটি বছর আগে চান্দ্র দক্ষিণ মেরু তার আদি অবস্থান থেকে ৫.৫ ডিগ্রি সরে যায়।[৫] এই পরিবর্তনের ফলে[৬] চাঁদের আবর্তন অক্ষটিরও পরিবর্তন হয়েছে। এর ফলে ইতিপূর্বে ছায়াচ্ছন্ন এলাকাগুলিতে সূর্যালোক প্রবেশ করতে পেরেছে। তবু চান্দ্র দক্ষিণ মেরুতে এখনও কয়েকটি সম্পূর্ণ ছায়াচ্ছন্ন অঞ্চল রয়ে গিয়েছে। অপরপক্ষে মেরু অঞ্চলে এমন কিছু এলাকাও রয়েছে যা স্থায়ীভাবে সূর্যালোকের অভিমুখী হয়ে পড়েছে। চান্দ্র দক্ষিণ মেরি অঞ্চলে অনেক অভিঘাত খাদ ও অববাহিকা (যেমন দক্ষিণ মেরু-এইটকেন অববাহিকা, যেটি চাঁদের সর্বাধিক মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলির একটি), [৭] এবং পর্বত (যেমন ৯.০৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থিত এপসিলোন শৃঙ্গ, যা পৃথিবীর যে কোনও পর্বতের চেয়েও উঁচু) রয়েছে। চান্দ্র দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের গড় তাপমাত্রা ২৬০ K (−১৩ °সে; ৮ °ফা).[৭]
অভিঘাত খাদ
[সম্পাদনা]চাঁদের আবর্তন অক্ষ দ্বারা চিহ্নিত দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি শ্যাকলটন অভিঘাত খাদের মধ্যে পড়ে। চান্দ্র দক্ষিণ মেরুর নিকটবর্তী উল্লেখযোগ্য অভিঘাত খাদগুলি হল দে গারল্যাশ, স্ভেরদ্রুপ, শুমেকার, ফউসতিনি, হাওর্থ, নোবাইল ও ক্যাবেয়াস।
আবিষ্কার
[সম্পাদনা]আলোক-বিচ্ছুরণ
[সম্পাদনা]চান্দ্র দক্ষিণ মেরু এমনটি অঞ্চল যেখানে অভিঘাত খাদের প্রান্তভাগগুলি প্রায়-স্থায়ী সৌর বিচ্ছুরণের অভিমুখী অবস্থায় থাকে, এদিকে খাদগুলির অভ্যন্তরভাগ স্থায়ীভাবে সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত। এই অঞ্চলের আলোক-বিচ্ছুরণ লুনার রিকনিসনস অরবিটরের প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে উচ্চ-রেজোলিউশনের ডিজিট্যাল মডেলের মাধ্যমে পর্যালোচিত হয়েছে।[৮] চান্দ্র পৃষ্ঠভাগ শক্তিশালী নিষ্ক্রিয় পরমাণু হিসেবে সৌর বায়ু প্রতিফলিত করতে পারে। গড়ে এই পরমাণুর ১৬ শতাংশ প্রোটন দ্বারা গঠিত। তবে এই পরিমাণ অঞ্চল ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়। চাঁদের পৃষ্ঠতলস্থ প্লাজমা যে পরিমাণে প্রতিফলিত হয়, তার ফলে এই পরমাণুগুলি ব্যাকস্ক্যাটারড হাইড্রোজেন পরমাণুর একটি সম্মিলিত স্রোত সৃষ্টি করে। এছাড়া এগুলি চাঁদের পৃষ্ঠতলে এই নিষ্ক্রিয় পরমাণু-সমৃদ্ধ অঞ্চলগুলির মধ্যে রেখা সীমানা ও চৌম্বক গতিটিকেও প্রকাশ করে।[৯]
শীতল ফাঁদ
[সম্পাদনা]শীতল ফাঁদ হল চান্দ্র দক্ষিণ মেরুর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেখানে জলীয় বরফ বা অন্যান্য সঞ্চিত উদ্বায়ী পদার্থ পাওয়া সম্ভব। শীতল ফাঁদগুলিতে যে জল ও বরফ সঞ্চিত থাকে, তার আদি উৎস ধূমকেতু, উল্কা ও সৌর বায়ু-জনিত লৌহহ্রাস। পরীক্ষানিরীক্ষা ও নমুনা পর্যালোচনা করে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে আসতে সক্ষম হয়েছেন যে, শীতল ফাঁদগুলিতে বরফ থাকে। হাইড্রক্সিলও এই ধরনের ফাঁদগুলিতে পাওয়া যায়। এই দুই উপাদানের আবিষ্কারের ফলে চান্দ্র মেরুগুলিতে বিশ্বব্যাপী অবলোহিত অনুসন্ধানের মাধ্যমে অভিযান শুরু হয়। এই ধরনের ফাঁদগুলিতে বরফ আটকে থাকার কারণ চাঁদের তাপমাত্রা-সংক্রান্ত অবস্থাটি, যা ইতস্তত বিক্ষিপ্ত সূর্যালোক, তাপ পুনর্বিচ্ছুরণ, অভ্যন্তরীণ তাপ এবং পৃথিবী থেকে প্রতিফলিত আলোক প্রভৃতি তাপভৌতিক বিষয়গুলির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১০]
চৌম্বকপৃষ্ঠ
[সম্পাদনা]চাঁদের পৃষ্ঠভাগে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে পৃষ্ঠতল চৌম্বকায়িত হয়ে রয়েছে। এগুলিকে চৌম্বকীয়ভাবে অস্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এই ধরণের চৌম্বকপৃষ্ঠ সৃষ্টির কারণ সেইসব সংঘাতের ফলে স্থাপিত ধাতব লোহা, যা দক্ষিণ মেরু—এইটকেন অববাহিকা (এসপিএ অববাহিকা) সৃষ্টির জন্য দায়ী। অবশ্য অববাহিকার মধ্যে লোহার যে কেন্দ্রীভবন হয়েছে বলে মনে করা হয়, তা ম্যাপিংগুলিতে পাওয়া যায় না। কারণ চাঁদের পৃষ্ঠতলের এত গভীরে এগুলির অবস্থান যে ম্যাপিং তা শনাক্ত করতে পারে না। আবার এই চৌম্বকীয় অস্বাভাবিকতা সৃষ্টির পিছনে অন্য কোনও কারণও থাকতে পারে, যার সঙ্গে ধাতব চরিত্রের কোনও সম্পর্ক নেই। আবিষ্কারগুলিও অপর্যাপ্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে। কারণ ব্যবহৃত মানচিত্রগুলির মধ্যে অসামঞ্জস্য রয়েছে, আর তাছাড়াও এগুলি চাঁদের পৃষ্ঠভাগে চৌম্বক অস্থিরতার বিস্তারটিকে শনাক্ত করতে পারেনি।[১১]
অনুসন্ধান
[সম্পাদনা]অভিযান
[সম্পাদনা]বিভিন্ন দেশের অরবিটর চান্দ্র দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি অনুসন্ধান করেছে। লুনার অরবিটর, ক্লিমেনটাইন, লুনার প্রসপেক্টর, লুনার রিকনিসনস অরবিটর, কাগুয়া ও চন্দ্রযান-১ এই অঞ্চলে বিশেষ পর্যবেক্ষণ চালিয়েছে এবং চান্দ্র জলের উপস্থিতি আবিষ্কার করেছে, নাসার এলসিআরওএসএস মিশন ক্যাবেয়াস অভিঘাত খাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পরিমাণে জল আবিষ্কার করেছে।[১২] এলসিআরওএসএস মিশনটি ইচ্ছাকৃতভাবে ক্যাবেয়াসের পৃষ্ঠভাগে ভেঙে পড়ে এবং সেখান থেকে প্রাপ্ত নমুনায় দেখা যায় প্রায় ৫ শতাংশ জল তাতে রয়েছে।[১৩]
লুনার রিকনিসনস অরবিটর
[সম্পাদনা]২০০৯ সালের ১৮ জুন লুনার রিকনিসনস অরবিটর (এলআরও) নাসা কর্তৃক উৎক্ষেপিত হয় এবং এটি এখনও চান্দ্র দক্ষিণ অঞ্চলে ম্যাপিং করে চলেছে। এই মিশনটির মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা দেখতে সক্ষম হবেন উক্ত অঞ্চলে কর্মীসহ একটি স্থায়ী স্টেশন স্থাপন করার উপযুক্ত যথেষ্ট রসদ আছে কিনা। এলআরও-র সঙ্গে ডিভাইনার লুনার রেডিওমিটার এক্সপেরিমেন্ট রয়েছে, যা দক্ষিণ মেরুর পৃষ্ঠদেশের বিকিরণ ও তাপ-ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলি পর্যবেক্ষণ করবে। এটি প্রতিফলিত সৌর বিকিরণ ও অভ্যন্তরিণ অবলোহিত নিক্ষেপও শনাক্ত করতে পারে। পৃষ্ঠতলের কোথায় জলীয় বরফ বন্দী হয়ে আছে তাও শনাক্ত করতে সক্ষম এলআরও ডিভাইনার। [১০]
এলসিআরওএসএস
[সম্পাদনা]লুনার ক্রেটার অবজারভেশন অ্যান্ড সেন্সিং স্যাটেলাইট (এলসিআরওএসএস) ছিল নাসা-পরিচালিত একটি রোবোটিক মহাকাশযান। চাঁদের মেরু অঞ্চল দু’টিতে হাইড্রোজেনের প্রকৃতি শনাক্তকরণের একটি কম খরচার মিশন হিসেবে এটিকে চিহ্নিত করা হয়েছিল।[১৪] চন্দ্রযান-১ কর্তৃক চান্দ্র জল আবিষ্কারের অব্যবহিত পরেই এই মিশনটি উৎক্ষেপিত হয়।[১৫] প্রধান এলসিআরওএসএস মিশনের উদ্দেশ্য ছিল চান্দ্র মেরু অঞ্চলের কাছে একটি চির-ছায়াচ্ছন্ন অভিঘাত খাদে বরফের আকারে জলের অস্তিত্ব আছে কিনা তা নিয়ে আরও অনুসন্ধান চালানো।[১৬] লুনার রিকনিসনস অরবিটর (এলআরও) ও তার সেন্ট্যুর আপার স্তরের সঙ্গে এটি উৎক্ষেপিত হয়। চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অভিঘাত খাদ ক্যাবিয়াসে জলের অস্তিত্ব নিশ্চিত করতে সফল হয় এই মিশন।[১৭]
মুন ইমপ্যাক্ট প্রোব
[সম্পাদনা]ভারতের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গ্যানাইজেশন (ইসরো) মুন ইমপ্যাক্ট প্রোব (এমআইপি) প্রস্তুত করে। ২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর উৎক্ষেপিত ইসরোর চন্দ্রযান-১ লুনার রিমোট সেন্সিং অরবিটর এই লুনার প্রোবটিকে ছেড়েছিল। ওই বছর ১৪ নভেম্বর ভারতীয় সময় রাত আটটা ছয় মিনিটে চন্দ্র-পরিক্রমাকারী চন্দ্রযান-১ থেকে এমআইপি বিচ্ছিন্ন হয় এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রায় পঁচিশ মিনিটে এটি শ্যাকলটন অভিঘাত খাদের প্রান্তভাগের কাছে অবতরণ করে। এই মিশনের মাধ্যমে ভারত প্রথম চান্দ্র দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে সক্ষম হয়।
লুনা ২৫
[সম্পাদনা]২০২৩ সালের ১০ অগস্ট রাশিয়া তার লুনা ২৫ লুনার ল্যান্ডার উৎক্ষেপন করে।[১৮] চাঁদে পৌঁছাতে লুনা ২৫-এর পাঁচ দিন সময় লাগে, তারপর এটি আরও পাঁচ থেকে সাত দিন চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে। পরিকল্পনা ছিল মহাকাশযানটি চান্দ্র দক্ষিণ মেরুতে বোগাললোস্কি অভিঘাত খাদের কাছে নামবে। লুনা ২৫ একটি "আপদকালীন পরিস্থিতি" সৃষ্টি করে, যেটি ঘটে প্রাক্-অবতরণ প্রদক্ষিণের সময় প্রোবটির লঘুকরণের সময়। ২টো ৫৭ মিনিটে (১১:৫৭ জিএমটি) লুনার ল্যান্ডারটির সঙ্গে যোগাযোগ হঠাৎ করে ছিন্ন হয়ে যায়। লুনা ২৫ ছিল শুধুমাত্র একটি ল্যান্ডার। এটির প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল অবতরণের প্রযুক্তিটি প্রমাণ করা। মিশনটি ৩০ কেজি (৬৬ পা) বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি বহন করে নিয়ে গিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল মাটির নমুনা সংগ্রহের একটি রোবোটিক বাহু এবং মাটি খোঁড়ার যন্ত্রপাতি।[১৯] লুনা ২৫ উৎক্ষেপিত হয়েছিল ভোস্তোকনি কসমোড্রোম থেকে ফ্রেগাট উচ্চ স্তর সহ একটি সোয়াজ-২.১বি রকেটের মাধ্যমে।[২০][২১]
চন্দ্রযান-৩
[সম্পাদনা]২০২৩ সালের ২৩ অগস্ট বৈশ্বিক সময় ১২টা ৩৪ মিনিটে ভারতের চন্দ্রযান-৩ প্রথম চন্দ্র অভিযান হিসেবে চান্দ্র দক্ষিণ মেরুর কাছে একটি সফট ল্যান্ডিং-এ সমর্থ হয়। এই মিশনে একটি ল্যান্ডার ও বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি বহনের জন্য একটি রোভার পাঠানো হয়েছিল।[২২]
আইএম-১
[সম্পাদনা]আইএম-১ ওডিসিয়াস ল্যান্ডার ছয় দিনে পৃথিবী থেকে যাত্রা করে চাঁদে পৌঁছায়। চাঁদের কাছাকাছি আসার পর ল্যান্ডারটি পৃথিবীর এক দিনের প্রায় সমান সময় আরও নেয় চাঁদ প্রদক্ষিণের জন্য। তাই ২০২৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বৈশ্বিক সময় ১১টা ২৪ মিনিটে ল্যান্ডারটি চাঁদে অবতরণ করে।[২৩][২৪] মিশনটির প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল চান্দ্র দক্ষিণ মেরু থেকে প্রায় ৩০০ কিমি (১৯০ মা) দূরে মালাপার্ট-এ অভিঘাত খাদে অবতরণের।[২৫][২৬] এটি একুশ শতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম চন্দ্রাভিযান।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "নাসা টেকস এইম অ্যাট মুন উইথ ডাবল শ্লেজহ্যামার"। স্পেস.কম। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০০৮। ১৫ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৪, ২০১০।
- ↑ ক খ লুনার সাউথ পোল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ জুন ২০১৭ তারিখে নাসা। ২০১৭। ১৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত।
- ↑ "সাউথ পোল রিজিয়ন অফ দ্য মুন অ্যাজ সিন বাই ক্লিমেনটাইন"। নাসা। জুন ৩, ১৯৯৬। ২৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৪, ২০১০।
- ↑ "দ্য লুনার আর্কটিক সার্কেল"। xefer.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৬।
- ↑ মাইক ওয়াল (মার্চ ২৩, ২০১৬)। "হাও দ্য মুন মুভড: লুনার পোলস হ্যাভ ওয়ান্ডার্ড"। স্পেস.কম। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৩, ২০২৪।
- ↑ লুনার সাউথ পোল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে. (২০১৭)/ ফসওয়েব.কম। উদ্ধারের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৭।
- ↑ ক খ স্পুডিস, পি. ডি.; স্টকস্টিল, কে. আর.; ওকেলস, ডব্লিউ. জে.; ক্রুইজ্ফ, এম. (১৯৯৫)। "ফিজিক্যাল এনভায়রনমেন্ট অফ দ্য লুনার সাউথ পোল ফ্রম ক্লিমেনটাইন ডেটা: ইমপ্লিকেশনস ফর ফিউচার এক্সপ্লোরেশন অফ দ্য মুন"। অ্যাবসট্র্যাকটস অফ দ্য লুনার অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্স কনফারেন্স। ২৬: ১৩৩৯। বিবকোড:1995LPI....26.1339S।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;set
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ভোরবার্গার, এ. (২০১৫), "ইমেজিং দ্য সাউথ পোল–এইটকেন বেসিন ইন ব্যাকস্ক্যাটার্ড নিউট্রাল হাইড্রোজেন অ্যাটমস", প্ল্যানেটারি অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স, পৃ. ১১৫, ৫৭–৬৩।
- ↑ ক খ ওয়েই, গুয়াংফেই; লি, জিয়োংয়াও; ওয়াং, শিজিয়ে (২০১৬)। "থার্মাল বিহেভিয়র অফ রিগলিথ অ্যাট কোল্ড ট্র্যাপস অন দ্য মুন'স সাউথ পোল: রিভিলড বাই চ্যাং'ই-২ মাইক্রোওয়েভ রেডিওমিটার ডেটা"। প্ল্যানেটারি অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স। ১২২: ১০১। ডিওআই:10.1016/j.pss.2016.01.013। বিবকোড:2016P&SS..122..101W।
- ↑ কাহিল, জোশুয়া টি. এস.; হাগের্টি, জাস্টিন জে.; লরেন্স, ডেভিড জে.; ক্লিমা, রাশেল এল.; ব্লেওয়েট, ডেভিড টি. (২০১৪)। "সার্ভেইং দ্য সাউথ পোল-এইটকেন বেসিন ম্যাগনেটিক অ্যানোম্যালি ফর রেমন্যান্ট ইমপ্যাক্টর মেটালিক আয়রন"। ইকারাস। ২৪৩: ২৭–৩০। ডিওআই:10.1016/j.icarus.2014.08.035। বিবকোড:2014Icar..243...27C।
- ↑ চ্যাং, কেনেথ (নভেম্বর ১৩, ২০০৯)। "এলসিআরওএসএস মিশন ফাইন্ডস ওয়াটার অন মুন, নাসা সায়েন্টিস্টস সে"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। ৯ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৪, ২০১০।
- ↑ [(২০১৭), ২৯ মার্চ ২০১৭ তারিখে উদ্ধারকৃত,সূত্র https://lunar.gsfc.nasa.gov/lessonkit/Diviner-Planning%20a%20Mission%20to%20South%20Pole.pdf ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে].
- ↑ টম্পকিনস, পল ডি.; হান্ট, রাস্টি; ডি'অরটেনজিও, ম্যাট ডি.; স্ট্রং, জেমস; গালাল, কেন; ব্রেজিনা, জন এল.; ফোরম্যান, ডারিন; বারবার, রবার্ট; শার্লি, মার্ক; মাংগার, জেমস; ড্রাকার, এরিক (এপ্রিল ২৫, ২০১০)। "ফ্লাইট অপারেশনস ফর দ্য এলসিআরওএসএস লুনার ইমপ্যাক্টর মিশন" (পিডিএফ)। নাসা। আমেস রিসার্চ সেন্টার। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১।
- ↑ "ইন্ডিয়ান লুনার মিশন ফাইন্ডস ওয়াটার অন মুন"। দ্যগার্জিয়ান.কম। সেপ্টেম্বর ২৪, ২০০৯।
- ↑ "এলসিআরওএসএস: মিশন ওভারভিউ"। নাসা.গভ। মে ৫, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৪, ২০০৯।
- ↑ ডিনো, জোনাস; লুনার ক্রেটার অবজারভেশন অ্যান্ড সেন্সিং স্যাটেলাইট টিম (নভেম্বর ১৩, ২০০৯)। "এলসিআরওএসএস ইমপ্যাক্ট ডেটা ইন্ডিকেটস ওয়াটার অন মুন"। নাসা। জানুয়ারি ৬, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৪, ২০০৯।
- ↑ "Запуск первой в истории современной России миссии на Луну запланировали на 11 августа" [দ্য লঞ্চ অফ দ্য ফার্স্ট মিশন টু দ্য মুন ইন দ্য হিস্ট্রি অফ মডার্ন রাশিয়া ওয়াজ শিডিউল্ড ফর অগস্ট ১১]। TASS (রুশ ভাষায়)। ৫ জুন ২০২৩। ৫ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২৩।
- ↑ জাক, আনাতোলি (৯ অক্টোবর ২০১৯)। "দ্য লুনা-গ্লোব ল্যান্ডার"। রাশিয়ানস্পেসওয়েব.কম। ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Запуск миссии "Луна-25" с космодрома Восточный запланировали на 22 августа" [দ্য লঞ্চ অফ দ্য লুনা-২৫ মিশন ফ্রম দ্য ভোস্তোকনি কসমোড্রোম ওয়াজ শিডিউল্ড ফর অগস্ট ২২]। আরআইএ নোভোৎসি (রুশ ভাষায়)। ৮ এপ্রিল ২০২২। ৮ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Россия запустит космический аппарат на Луну 1 октября 2021 года" [রাশিয়া উইল লঞ্চ আ স্পেসক্র্যাফট টু দ্য মুন অন অক্টোবর ১, ২০২১] (রুশ ভাষায়)। আরআইএ নোভোৎসি। ১৭ মার্চ ২০২০। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।
- ↑ ওয়াটেলস, জ্যাকি; সুরি, মনবীণা; সুদ, বেদিকা (২৩ আগস্ট ২০২৩)। "চন্দ্রযান-৩ ল্যান্ডিং: ইন্ডিয়া বিকমস দ্য ফোর্থ কান্ট্রি এভার টু ল্যান্ড আ স্পেসক্র্যাফট অন দ্য মুন"। সিএনএন। ২৪ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
Updated 12:49 AM EDT, August 24, 2023.
- ↑ updated, তারিক মালিক (২০২৪-০২-১১)। "হাও টু ওয়াচ স্পেসএক্স লঞ্চ দ্য প্রাইভেড় ইনটিউটিভ মেশিনস মুন ল্যান্ডার আইএম-১ অফ ফেব. ১৫ লাইভ অনলাইন"। স্পেস.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৬।
- ↑ ফস্ট, জেফ (২০২৩-১০-০৪)। "ফার্স্ট ইনটিউটিভ মেশিনস লুনার ল্যান্ডার রেডি ফর লঞ্চ"। স্পেসনিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৬।
- ↑ Josh Marshall. আইএম-১ মিশন সামারি (পৃ. ৮) ইনটিউটিভ মেশিনস। ডিসেম্বর ৩১, ২০২৩। উদ্ধারের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৪।
- ↑ Intuitive Machines ... IM-1-NOVA Description NASA.gov. By Dr. Susan Lederer. Updated February 14, 2024. Retrieved February 14, 2024.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইউএসজিএস অ্যাস্ট্রোজিওলজি সায়েন্স সেন্টার: মুন
- ওয়েব্যাক মেশিনে ইউএসজিএস অ্যাস্ট্রোজিওলজি: আর্থ’স মুন (২০১১-১১-০২ তারিখে আর্কাইভকৃত)