বিষয়বস্তুতে চলুন

তশি চোজম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

তশি চোজম হচ্ছেন একজন ভুটানি আইনজীবী এবং বিচারক যিনি ২০১২ সালে দেশের উচ্চ আদালতে নিযুক্ত প্রথম নারী।

শিক্ষা

[সম্পাদনা]

২০০৫-২০০৬ পর্যন্ত চোজম ওয়াশিংটন, ডি.সি.র ওয়াশিংটন আইন কলেজ, আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়-এ হবার্ট হামফ্রের সহকর্মী ছিলেন।[][] তিনি অধ্যাপক স্টিফেন ওয়ার্মেলের অধীনে থেকে কিশোর আদালত ব্যবস্থা এবং নারী বিষয়ে অধ্যয়ন করেন।[]

চোজম কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, অস্ট্রেলিয়া (২০১০) থেকে আইনে মাস্টার্স করেছেন, এবং ২০১৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ উৎকর্ষ পুরস্কার পান।[]

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

প্রথম মহিলা হিসেবে, চোজম বিভিন্ন জেলা আদালতের বিচারক হিসেবে কাজ করেছেন।[] তিনি উচ্চ আদালতের দায়িত্ব পালন করেন এবং রয়েল জুডিশিয়াল সার্ভিস কাউন্সিলের চেয়ারপারসন হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন।[][] তিনি নারী বিষয় এবং কিশোর-কিশোরীর ক্ষেত্রে বিশেষ আগ্রহ দেখান এবং ভুটানে একটি পৃথক কিশোর আদালত প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেছেন।[]

৩রা আগস্ট ২০১২ সালে চোজমকে উচ্চ আদালতে দশ বছরের মেয়াদে নিযুক্ত করা হয় এবং ১২ই সেপ্টেম্বর অফিসে বসেন এবং গোপনীয়তা শপথ নেন।[] তিনি আদালতের প্রথম ও একমাত্র মহিলা বিচারক।[][] তিনি আদালতের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যও।[][]

২০১৩ এবং ২০১৫ সালে চোজম ড্রূক গ্যালাপ (ড্রাগন রাজা) জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক থেকে রয়েল সিভিল সার্ভিস পুরস্কার পান।[]

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

চোজম বিবাহিত এবং তার দুইজন সন্তান রয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Five Humphrey Alumni Featured in Fulbright Foreign Scholarship Board Annual Report"। The Hubert H. Humphrey Fellowship Program। ১৬ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৯ 
  2. Annual Report 2011–2012 (পিডিএফ)। J. William Fulbright Foreign Scholarship Board। পৃষ্ঠা 38। 
  3. "Introducing the AUWCL 2005 - 2006 Humphrey Fellows"। Washington College of Law। 
  4. "Alumni profiles"। Queensland University of Technology। 
  5. "Justice Tashi Chhozom"। Mountain Echoes। 
  6. "Mountain Echoes culminates with unexpected ideas and unstoppable voices"Bhutan Times। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  7. "Appointment of Dasho Tashi Chhozom to the Supreme Court of Bhutan" (পিডিএফ)। Judiciary of Bhutan। ৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৯ 
  8. Janssen, Sarah (২০১৫)। The World Almanac and Book of Facts 2016। Simon & Schuster। পৃষ্ঠা 126। 
  9. Tenzin, Langa (৯ আগস্ট ২০১২)। "Woman Supreme Court Judge and more"। Writers of Bhutan। ২১ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৮