বাংলাদেশ–ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সম্পর্ক
অবয়ব
বাংলাদেশ |
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো |
---|
বাংলাদেশ–ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সম্পর্ক হল বাংলাদেশ ও ত্রিনিদাদ ও টোবাগো রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।
উচ্চ পর্যায়ের সফর
[সম্পাদনা]২০০৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি আনুষ্ঠানিক সফর করেন।[১]
অর্থনৈতিক সহযোগিতা
[সম্পাদনা]দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রসারে দুই দেশই নিজেদের আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।[২] ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর বাজারে বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত দ্রব্য, সিরামিক এবং ওষুধ প্রভৃতি দ্রব্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।[৩] ২০০৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো কর্তৃক "বাংলাদেশ ট্রেড সেন্টার" স্থাপিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের সাথে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর পাশাপাশি অন্যান্য ক্যারিবীয় রাষ্ট্রে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Trinidad and Tobago eager to expand economic relations with Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস)। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২।
- ↑ "Import leather jute goods 6 September, 2011" (ইংরেজি ভাষায়)। বাংলাদেশ টুডে। ২০১১-০৯-০৬। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২।
- ↑ "Import leather, jute goods" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১১-০৯-০৬। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২।
- ↑ "Bangladesh opens trade centre in T&T | Archives" (ইংরেজি ভাষায়)। গার্ডিয়ান.কো.টিটি। ২০০৯-১১-২৬। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২।
- ↑ "Bangladesh targets Caribbean, Latin American markets" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৯-১২-০১। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২।