র্যানমোর মার্টিনেজ
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | র্যানমোর এথলসন জন মার্টিনেজ | ||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কলম্বো, সিলন | ২৪ জুন ১৯৬৭||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | ||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, আম্পায়ার | ||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৪-১৯৯৫ | সেবাস্টিয়ানিটেজ | ||||||||||||||||||||||||||
প্রথম-শ্রেণী অভিষেক | ১৬ ডিসেম্বর ১৯৯৪ সেবাস্টিয়ানিটেজ বনাম কুরুনেগালা যুব ক্রিকেট ক্লাব | ||||||||||||||||||||||||||
শেষপ্রথম-শ্রেণী | ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ সেবাস্টিয়ানিটেজ বনাম গল ক্রিকেট ক্লাব | ||||||||||||||||||||||||||
আম্পায়ারিং তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট আম্পায়ার | ৪ (২০১৩–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই আম্পায়ার | ২৪ (২০১০–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
এফসি আম্পায়ার | ১১৭ (২০০০–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
এলএ আম্পায়ার | ১০১ (২০০০–বর্তমান) | ||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||
উৎস: CricketArchive, ১৪ মার্চ ২০১৪ |
র্যানমোর এথলসন জন মার্টিনেজ (সিংহলি: රන්මෝර් මාටිනෙස්; জন্ম: ২৪ জুন, ১৯৬৭) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে তিনি সেবাস্টিযানিটেজ ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাবের হয়ে ফাস্ট-বোলাররূপে খেলেছেন। তবে, স্বল্পকালীন সময়ে তিনি মাত্র চারটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরেছেন।[১]
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]পিঠের ব্যথার দরুন তাকে জোরপূর্বক ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করতে হয়। ১৯৮৫ সালে কলম্বোর সেন্ট পিটার্স কলেজকে রানার্স-আপ করান। এরপর ঐ বছরই তিনি শ্রীলঙ্কার অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের হয়ে অস্ট্রেলিয়া এবং ১৯৮৭/৮৮ মৌসুমে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে পাকিস্তান সফর করেন। ১৯৮৪ সালে ক্রিকেট থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেয়ার পূর্বে এসএসসি, নেগোম্বো সিসি এবং সেবাস্টিয়ানিটিজের হয়ে খেলেন।
আম্পায়ার জীবন
[সম্পাদনা]১৯৯৬ সালে আম্পায়ার হিসেবে মাঠে নামেন ও ২০০০ সালে প্রাথমিক বিভাগে উত্তীর্ণ হন।[২] আন্তর্জাতিক স্তরে ক্রিকেটার হিসেবে নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করতে পেরেছেন মার্টিনেজ। এরফলে তিনি আইসিসি’র আম্পায়ারদের আন্তর্জাতিক তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। ৫০,০০০ দর্শকের সম্মুখে আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত ইউরো এশিয়া কাপের একদিনের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় ভারত-পাকিস্তানের খেলায় আম্পায়ারিত্ব করেছিলেন। এছাড়াও নেপালে অনুষ্ঠিত আন্তঃমহাদেশীয় প্রতিযোগিতা ও ২০০৩ সালে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতায়ও তিনি সফলভাবে খেলা পরিচালনা করেছেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Ranmore Martinesz"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Ranmore Martinesz"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১২।