লাইব্রেরি অব লিভিং ফিলোসফার্স
লাইব্রেরি অব লিভিং ফিলোসফার্স হলো নির্বাচিত জীবিত দার্শনিকদের উপর প্রকাশিত একটি বুক সিরিজ যা ১৯৩৯ সাল থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাবিদ পল আর্থার শিল্প এরূপ একটি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে প্রথম চিন্তা ভাবনা করেছিলেন এবং তিনি ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত এর সম্পাদক ছিলেন। সিরিজটি লুইস এডউইন হান (১৯৮১-২০০১), রান্ডাল অক্সিয়ের (২০০১-২০১৩), এবং ডগলাস অ্যান্ডারসন (২০১৩-২০১৫) ইতোপূর্বে সম্পাদনা করেছেন। বর্তমানে সারাহ বিয়ার্ডসওয়ার্থ (২০১৫-বর্তমান) এর সম্পাদনা করেন।
প্রতিটি ভলিউম একজন উল্লেখযোগ্য জীবিত দার্শনিকের নামে উৎসর্গ করা হয় যেখানে একটি ইন্টেলেকচুয়াল অটোবায়োগ্রাফি'র পাশাপাশি তার দর্শনের নানা দিক নিয়ে কয়েক ডজন সমসাময়িক দার্শনিকের সমালোচনা, ব্যাখ্যামূলক নিবন্ধ ও তার প্রতিক্রিয়া লিপিবদ্ধ হয়। গ্রন্থাগারটির যাত্রা শুরু হয়েছিল মূলত একজন দার্শনিক যেন জীবিত অবস্থায়ই তার সমালোচকদের সমালোচনার জবাব দিতে পারে এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য। সেক্ষেত্রে এর সফলতা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও বর্তমানে এটি একটি নির্ভরযোগ্য দার্শনিক সম্পদে পরিণত হয়েছে।
এটি ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ১৯৫২ থেকে ১৯৫৯ পর্যন্ত টিউডর পাবলিশিং কোং এবং ১৯৫৯ সালের পর ওপেন কোর্ট থেকে প্রকাশিত হয়। সিরিজটি সাউদার্ন ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানায় রয়েছে।
লাইব্রেরির বিষয়গুলি হল:
- জন ডুয়ি (১৯৩৯)
- George Santayana (1940)
- আলফ্রেড নর্থ হোয়াইটহেড (১৯৪১)
- G. E. Moore (1942)
- বারট্রান্ড রাসেল (১৯৪৪)
- Ernst Cassirer (1949)
- আলবার্ট আইনস্টাইন (১৯৪৯)
- সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ (১৯৫২)
- Karl Jaspers (1957)
- C. D. Broad (1959)
- রুডলফ কারণাপ (১৯৬৩)
- Martin Buber (1967)
- C. I. Lewis (1968)
- কার্ল পপার (১৯৭৪)
- Brand Blanshard (1980)
- জঁ-পল সার্ত্র্ (১৯৮১)
- Gabriel Marcel (1984)
- W. V. Quine (1986)
- Georg Henrik von Wright (1989)
- Charles Hartshorne (1991)
- এ. জে. এয়ার (১৯৯২)
- Paul Ricoeur (1995)
- Paul Weiss (1995)
- Hans-Georg Gadamer (1997)
- Roderick Chisholm (1997)
- P. F. Strawson (1998)
- Donald Davidson (1999)
- হোসেইন নাসর (২০০০)
- Marjorie Grene (2002)
- Jaakko Hintikka (2006)
- Michael Dummett (2007)
- Richard Rorty (2010)
- Arthur Danto (2013)
- Hilary Putnam (2015)
- উমবের্তো একো (২০১৭)
আগামীতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: Martha C. Nussbaum, and Julia Kristeva[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Past and Projected Volumes"। Southern Illinois University। ২০১৫। অক্টোবর ১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৪, ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Library of Living Philosophers, Open Court
- Library of Living Philosophers ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে, Southern Illinois University-Carbondale Department of Philosophy
- Library of Living Philosophers Records, 1938-1981 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে at Southern Illinois University Carbondale, Special Collections Research Center