ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আর্বানা-শ্যাম্পেইন
অবয়ব
প্রাক্তন নামসমূহ | Illinois Industrial University (1867–1885) University of Illinois (1885–1982) |
---|---|
নীতিবাক্য | Learning and Labor |
ধরন | সরকারি flagship Land-grant Sea-grant Space-grant |
স্থাপিত | ১৮৬৭ |
বৃত্তিদান | $2.8 billion[১] |
আচার্য | Phyllis Wise[২] |
সভাপতি | Robert Easter[৩] |
প্রাধ্যক্ষ | Ilesanmi Adesida[৪] |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | 2,548 |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | 7,801 |
শিক্ষার্থী | 44,520 |
স্নাতক | 32,281 |
স্নাতকোত্তর | 12,239 |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহর ৪,৫৫২ একর (১,৮৪২ হেক্টর)[৫] |
পোশাকের রঙ | Illinois Blue[৬] Illinois Orange[৬] |
ক্রীড়াবিষয়ক | NCAA Division I FBS – Big Ten |
সংক্ষিপ্ত নাম | Fighting Illini |
অধিভুক্তি | |
ক্রীড়া | 21 varsity teams (10 men's, 11 women's) |
মাসকট | None Previously Chief Illiniwek (1926–2007) |
ওয়েবসাইট | illinois.edu |
ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় এট আর্বানা-শ্যাম্পেইন (ইউআইইউসি / UIUC) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের আর্বানা ও শ্যাম্পেইন শহরে অবস্থিত। ১৮৬৭ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়।
গঠন ও প্রশাসন
[সম্পাদনা]- ইউআইইউসি কলেজ অব অ্যাগ্রিকালচার, কনজিউমার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস
- ইউআইইউসি কলেজ অব অ্যাপ্লায়েড হেলথ সায়েন্সেস
- ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় ইন্সটিটিউট অব এভিয়েশন
- ইউআইইউসি কলেজ অব বিজনেস
- ইউআইইউসি কলেজ অব এডুকেশন
- ইউআইইউসি কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং
- ইউআইইউসি কলেজ অব ফাইন অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড আর্টস
- গ্র্যাজুয়েট কলেজ
- ইউআইইউসি ইন্সটিটিউট অব ল্যাবর অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস
- ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় কলেজ অব ল
- ইউআইইউসি কলেজ অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস
- ইউআইইউসি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফর্মেশন সায়েন্স
- ইউআইইউসি কলেজ অব মিডিয়া
- ডিভিশন অব জেনারেল স্টাডিজ
- কলেজ অব মেডিসিন অ্যাট আর্বানা-শ্যাম্পেন
- ইউআইইউসি স্কুল অব সোশ্যাল ওয়ার্ক
- ইউআইইউসি কলেজ অব ভেটেরিনারি মেডিসিন
- ইউআইইউসি কলেজ অব নার্সিং
র্যাংকিং
[সম্পাদনা]বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং | |
---|---|
জাতীয় | |
এআরডব্লিউইউ[৭] | ১৯ |
ফোর্বস[৮] | ৬৮ |
ইউ.এস. নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট[৯] | ৪১ |
ওয়াশিংটন মান্থলি[১০] | ১৯ |
বৈশ্বিক | |
এআরডব্লিউইউ[১১] | ২৫ |
কিউএস[১২] | ৫৬ |
টাইমস[১৩] | ৩৩ |
কৃতি শিক্ষার্থী
[সম্পাদনা]- ফজলুর রহমান খান, বিশ্ববিখ্যাত স্থপতি ও পুরকৌশলী।
- জ্যাক কিলবি, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৬৯, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৮৬, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৯০, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ২০০০, চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার প্রাইজ (১৯৮৯), কম্পিউটার পাইওনিয়ার অ্যাওয়ার্ড (১৯৯৩), কিয়োটো প্রাইজ (১৯৯৩), হ্যারল্ড পেন্ডার অ্যাওয়ার্ড (২০০০)
- এডয়ার্ড এ. ডয়সি, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৪৩, উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড (১৯৪১)
- ভিঞ্চেন্ত দু ভিগ্নেয়াউদ, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ১৯৫৫, আলবার্ট ল্যাস্কার অ্যাওয়ার্ড ফর বেসিক মেডিকেল রিসার্চ (১৯৪৮), উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড (১৯৫৬)
- এডুইন জি ক্রেবস, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৯২, লুইজা গ্রোস হরউইটস পুরস্কার (১৯৮৯)
- পলিকার্প কুশ, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৫৫
- জন রবার্ট শ্রিফার, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৭২, কমস্টক প্রাইজ ইন ফিজিক্স ১৯৬৮, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৮৩
- ফিলিপ এ শার্প, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৯৩, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস অ্যাওয়ার্ড ইন মলিকুলার বায়োলজি (১৯৮০), লুইজা গ্রোস হরউইটস পুরস্কার (১৯৮৮), ডিকসন প্রাইজ (১৯৯১), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০৪)
- ওয়েন্ডেল মেরেডিথ স্ট্যানলি, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ১৯৪৬, উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড (১৯৪৭), ফ্রাঙ্কলিন মেডেল (১৯৪৭)
- নিক হলোনিয়াক, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০২, আইইই মেডেল অব অনার ২০০৩, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৯০, আইইইই এডিসন মেডেল (১৯৮৯)
- আলফ্রেড চো, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০৭, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৯৪, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৯৩), এলিয়ট ক্রেসন মেডেল (১৯৯৫)
- রাসেল ডীন ডুপুইস, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০২, আইইইই এডিসন মেডেল ২০০৭, আইইইই মরিস এন লিয়েবম্যান মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৫), জন বারডীন অ্যাওয়ার্ড (২০০৪)
- এম জর্জ ক্র্যাফোর্ড, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০২, আইইই মরিস এন লিয়েবম্যান মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড ১৯৯৫
- ফ্লয়েড ডান, আইইইই এডিসন মেডেল ১৯৯৬
- উইলিয়াম ডব্লিউ সিমন্স, আইইইই সাইমন রামো মেডেল ১৯৮৭
কৃতি শিক্ষক
[সম্পাদনা]- জন বারডিন, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৫৬, ১৯৭২; আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৭১, স্টুয়ার্ট ব্যালেন্টাইন মেডেল (১৯৫২), অলিভার ই বাকলি কনডেন্সড ম্যাটার প্রাইজ (১৯৫৪), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৬৫), লোমোনোসোভ গোল্ড মেডেল (১৯৮৭), হ্যারল্ড পেন্ডার অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৮)
- এলিয়াস জেমস কোরি, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ১৯৯০, ফ্রাঙ্কলিন মেডেল (১৯৭৮), Wolf Prize in Chemistry (১৯৮৬), জাপান প্রাইজ ১৯৮৯), রসায়নে নোবেল পুরস্কার (১৯৯০), প্রিস্টলি মেডেল (২০০৪)
- রুডলফ মার্কাস, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ১৯৯২, আর্ভিং ল্যাংমুইর অ্যাওয়ার্ড (১৯৭৮), পিটার ডিবাই অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৮), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৮৯)
- অলভিন রোথ, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ২০১২
- লিওনিদ হারউইচ, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ২০০৭, ন্যাশবনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৯০)
- পল সি লতেরবার, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ২০০৩, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৮৭, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৮৭, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৮৮, কিয়োটো প্রাইজ (১৯৯৪), হার্ভে প্রাইজ (১৯৮৬)
- চার্লস পেন্স স্লিখটার, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০৭), বাকলি প্রাইজ (১৯৯৬), কমস্টক প্রাইজ ইন ফিজিক্স (1993), আর্ভিং ল্যাংমুইর অ্যাওয়ার্ড (১৯৬৯)
- নিক হলোনিয়াক, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০২, আইইই মেডেল অব অনার ২০০৩, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৯০, আইইইই এডিসন মেডেল (১৯৮৯)
- সিডনি ডেভিড ড্রেল, আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৭২), এনরিকো ফার্মি অ্যাওয়ার্ড (২০০০), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০১)
- ফ্রেডরিক সিটজ, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স, ১৯৭৩
- রবার্ট ম্যাকএলিস, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০০৯
- জন সিওফি, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০১০, মার্কনি প্রাইজ ২০০৬
- উইলিয়াম ডব্লিউ সিমন্স, আইইইই সাইমন রামো মেডেল ১৯৮৭
- টমাস হুয়াং, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০১
- উইলিয়াম লিটেল এভারিট, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৫৪, আইইইই জেমস এইচ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল (১৯৫৭)
- রাজ মিত্র, আইইইই জেমস এইচ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল ২০১১, আইইইই ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক্স অ্যাওয়ার্ড ২০০৬, AP-S Chen-To Tai Distinguished Educator Award - 2004, IEEE/AP-S Distinguished Achievement Award - 2002[6]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "University of Illinois & Foundation"। www.uif.uillinois.edu। ২০১৪-০৪-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৪-১৫।
- ↑ "Office of the Chancellor Homepage"। Oc.illinois.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৯।
- ↑ "President's Office - University of Illinois"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৬-১৬।
- ↑ "Office of the Provost, University of Illinois at Urbana-Champaign"। আগস্ট ১৬, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৪।
- ↑ "University of Illinois at Urbana-Champaign"। আগস্ট ১৬, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৯।
- ↑ ক খ "Color Palettes, Identity Standards, Illinois"। Identitystandards.illinois.edu। ২০১২-০২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৯।
- ↑ "World University Rankings (USA)"। ShanghaiRanking Consultancy। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "America's Top Colleges"। Forbes.com LLC™। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "Best Colleges"। ইউ.এস. নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট এলপি। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "About the Rankings"। ওয়াশিংটন মান্থলি। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "World University Rankings"। ShanghaiRanking Consultancy। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "University Rankings"। QS Quacquarelli Symonds Limited। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
- ↑ "World University Rankings"। TSL Education Ltd.। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৩।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |